প্রশান্ত হৃদয়ের খোরাক (বান্ডেল) লেখক :আবদুল মালিক আল কাসিম,ডা. সাঈদুল আশরাফ কুশল,শাইখ আব্দুল আযীয ইবনু নাসির,শাইখ বাহাউদ্দীন উকাইল প্রকাশনী :রুহামা পাবলিকেশন অন্তিম মুহূর্ত:‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে কি আদৌ আমরা ভাবি? কিন্তু একটা সময় আসবে, যখন আমাদের মৃত্যু নিয়ে ভাবতে হবে; ভাবতে হবে মৃত্যু-পরবর্তী জীবন নিয়ে। সে জীবনে নিজের অবস্থা কেমন হবে—এমন সকল প্রশ্ন নিয়ে আমরা ভাবব; ভাবতে বাধ্য হবো। সে সময়টাই আমাদের এ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত।–এ দুনিয়া থেকে যতজন বিদায় নিয়েছে, সবাইকে অন্তিম মুহূর্তের কষ্ট-যন্ত্রণা সয়ে যেতে হয়েছে। নবি-রাসুল আলাহিমুস সালাম-এর জন্যও কষ্ট-যন্ত্রণার এ অন্তিম মুহূর্তটি এসেছিল। এসেছিল সালাফে সালেহিনের জীবনেও। জীবন সায়াহ্নে আসা সে সময়টা নিয়ে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন, নবি-রাসুল ও সালাফে সালেহিনের শেষ সময়ের চিত্রগুলো উঠে এসেছে ‘অন্তিম মুহূর্ত’ বইটিতে। এটি শাইখ আব্দুল মালিক আল-কাসিমের الأنفاس الأخيرة গ্রন্থের সরল অনুবাদ।সালাফদের জীবনকথা:ঐশী আলোয় উদ্ভাসিত যে-জীবন, কতই না উত্তম সেই জীবনের গল্প। নববী আদর্শে উজ্জ্বল যাদের পদরেখা, কতই না মহিমান্বিত সেই জীবনধারা। সেই জীবন এমন এক অঙ্কিত ছবির মতো, যেখানে রঙতুলিতে আঁকা হয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের পথ। সেই পথ মুখরিত হয়ে আছে কুরআনের সুর-তাল-লহরিতে। আলোকিত হয়ে আছে এমন এক অপার্থিব আলোয়, যে-আলো প্রথম ঝলমল করে উঠেছিল নির্জন, নিস্তব্ধ হেরার অন্ধকারে। এরপর, সেই আলোর বিচ্ছুরণে যাদের জীবন রাঙিয়ে উঠেছিল, তারাই আমাদের মহান পূর্বসূরি। আমাদের উত্তম পূর্বপুরুষ। আমাদের সালাফ। তাদের যাপিত জীবনের প্রতিচ্ছবির নাম ‘সালাফদের জীবনকথা’।ওভারকামিং ডিপ্রেশন:“জীবনে সবকিছু আমাদের হাতে থাকে না এবং সবকিছু আমরা কখনোই পরিবর্তন করতে পারব না। এখন, আমরা যদি চাই আমাদের চারপাশের সবকিছু আমাদের মনমতো হবে, এটা কতটা যুক্তিসংগত? কখনো কখনো কিছু নেতিবাচক ঘটনা আমাদের মেনে নিতে হবে এবং তার মধ্য দিয়েই ইতিবাচক সমাধান খুঁজে নিতে হবে। কারণ, জীবনে ব্যর্থতা থাকবেই। আমরা যদি ব্যর্থতা থেকে উত্তরণের পথ না খুঁজে ‘কেন আমিই ব্যর্থ হলাম’ প্রশ্নে আটকে থাকি, তবে খাপ খাইয়ে নেওয়া আরও কষ্টকর হবে এবং হতাশা বাড়বে।আমাদের অনেকেরই নিজের প্রতি কিছু অবাস্তব ও অস্বাস্থ্যকর আকাঙ্ক্ষা থাকে। এই আশাগুলো পূরণ হবে না জেনেও আমরা মনে করি, এগুলো পূরণ হবে; পূরণ না হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়ি। আর এর পরেই আসে বিষণ্ণতা।এই বইতে বিষণ্ণতার কারণ, প্রকারভেদ, কিছু উপসর্গ এবং এ থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে আমরা সুস্থতার জন্য কিছু কৌশল শিখব, যা আমাদের নিজেদের তো বটেই, আমাদের আশপাশের মানুষকেও ভালো রাখতে সাহায্য করবে।অন্তিম মুহূর্ত: ‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে অন্তিম মুহূর্ত:‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে কি আদৌ আমরা ভাবি? কিন্তু একটা সময় আসবে, যখন আমাদের মৃত্যু নিয়ে ভাবতে হবে; ভাবতে হবে মৃত্যু-পরবর্তী জীবন নিয়ে। সে জীবনে নিজের অবস্থা কেমন হবে—এমন সকল প্রশ্ন নিয়ে আমরা ভাবব; ভাবতে বাধ্য হবো। সে সময়টাই আমাদের এ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত।–এ দুনিয়া থেকে যতজন বিদায় নিয়েছে, সবাইকে অন্তিম মুহূর্তের কষ্ট-যন্ত্রণা সয়ে যেতে হয়েছে। নবি-রাসুল আলাহিমুস সালাম-এর জন্যও কষ্ট-যন্ত্রণার এ অন্তিম মুহূর্তটি এসেছিল। এসেছিল সালাফে সালেহিনের জীবনেও। জীবন সায়াহ্নে আসা সে সময়টা নিয়ে আমাদের বিভিন্ন প্রশ্ন, নবি-রাসুল ও সালাফে সালেহিনের শেষ সময়ের চিত্রগুলো উঠে এসেছে ‘অন্তিম মুহূর্ত’ বইটিতে। এটি শাইখ আব্দুল মালিক আল-কাসিমের الأنفاس الأخيرة গ্রন্থের সরল অনুবাদ।সালাফদের জীবনকথা:ঐশী আলোয় উদ্ভাসিত যে-জীবন, কতই না উত্তম সেই জীবনের গল্প। নববী আদর্শে উজ্জ্বল যাদের পদরেখা, কতই না মহিমান্বিত সেই জীবনধারা। সেই জীবন এমন এক অঙ্কিত ছবির মতো, যেখানে রঙতুলিতে আঁকা হয় মহান রবের সান্নিধ্য লাভের পথ। সেই পথ মুখরিত হয়ে আছে কুরআনের সুর-তাল-লহরিতে। আলোকিত হয়ে আছে এমন এক অপার্থিব আলোয়, যে-আলো প্রথম ঝলমল করে উঠেছিল নির্জন, নিস্তব্ধ হেরার অন্ধকারে। এরপর, সেই আলোর বিচ্ছুরণে যাদের জীবন রাঙিয়ে উঠেছিল, তারাই আমাদের মহান পূর্বসূরি। আমাদের উত্তম পূর্বপুরুষ। আমাদের সালাফ। তাদের যাপিত জীবনের প্রতিচ্ছবির নাম ‘সালাফদের জীবনকথা’।ওভারকামিং ডিপ্রেশন:“জীবনে সবকিছু আমাদের হাতে থাকে না এবং সবকিছু আমরা কখনোই পরিবর্তন করতে পারব না। এখন, আমরা যদি চাই আমাদের চারপাশের সবকিছু আমাদের মনমতো হবে, এটা কতটা যুক্তিসংগত? কখনো কখনো কিছু নেতিবাচক ঘটনা আমাদের মেনে নিতে হবে এবং তার মধ্য দিয়েই ইতিবাচক সমাধান খুঁজে নিতে হবে। কারণ, জীবনে ব্যর্থতা থাকবেই। আমরা যদি ব্যর্থতা থেকে উত্তরণের পথ না খুঁজে ‘কেন আমিই ব্যর্থ হলাম’ প্রশ্নে আটকে থাকি, তবে খাপ খাইয়ে নেওয়া আরও কষ্টকর হবে এবং হতাশা বাড়বে।আমাদের অনেকেরই নিজের প্রতি কিছু অবাস্তব ও অস্বাস্থ্যকর আকাঙ্ক্ষা থাকে। এই আশাগুলো পূরণ হবে না জেনেও আমরা মনে করি, এগুলো পূরণ হবে; পূরণ না হওয়ায় হতাশ হয়ে পড়ি। আর এর পরেই আসে বিষণ্ণতা।এই বইতে বিষণ্ণতার কারণ, প্রকারভেদ, কিছু উপসর্গ এবং এ থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে আমরা সুস্থতার জন্য কিছু কৌশল শিখব, যা আমাদের নিজেদের তো বটেই, আমাদের আশপাশের মানুষকেও ভালো রাখতে সাহায্য করবে।অন্তিম মুহূর্ত: ‘প্রত্যেক প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে।’ পবিত্র কুরআনের এ আয়াতটি আমরা প্রায় সকলেই মুখস্থ পারি, কিংবা এর অর্থটুকু হলেও জানি। কিন্তু কতটুকু আমরা মৃত্যুর মর্ম অনুধাবন করি? মৃত্যু নিয়ে