স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে
স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে
Better To Best - Shop
All products

স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে লেখক :আবদুল মালিক আল কাসিম প্রকাশনী :রুহামা পাবলিকেশন অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসানবইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে পঞ্চাশ মিনিট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট হয়, তাই পাঠকরা সাধারণত বিরক্ত হয় না। তাছাড়া গল্পে গল্পে পাঠকের বোধবিশ্বাসে সহজেই রেখাপাত করা সম্ভব হয়। যাক, ছোটগল্প নিয়ে একদিন আলাদা আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।‘স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে’ এর গল্পগুলো পুরোপুরি রবিবাবুদের ছোটগল্পের সংজ্ঞায় পড়ে না। এগুলো অনেকটা বিভূতিভূষণ ও বনফুলের ছোটগল্পগুলোর মতো। গল্পকে রোমাঞ্চকর কোনো পরিণতি দেয়ার চেয়ে গল্পের মূল মেসেজটা পাঠকের হৃদয়ে চারিয়ে দেয়ার চিন্তাই এখানে লেখককে তাড়িত করেছে।শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের রচনা যারা পড়েন তাদের অজানা নয় যে, তার প্রায় সব রচনার সারনির্যাস হলো দাওয়াহ ও আত্মশুদ্ধি। আশির দশকে লেখা ‘আজ-জামানুল কাদিম’গল্প গ্রন্থটি তার রচনাবলির মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয়। তার দায়িসুলভ প্রতিভার পূর্ণ স্ফূরণ ঘটেছে এই গল্পগুলোতে। মৃত্যু, কবর, তাওবা, সাদাকা, দাওয়াহ, সদাচার, তিলাওয়াত, মুহাসাবা, হিজাব ইত্যাদির মতো মুমিনের জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়গুলোকে উপজীব্য করে তিনি গল্পগুলো নির্মাণ করেছেন।গ্রন্থটি রচনা করতে গিয়ে মনে হয় তিনি মেয়েদের প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ রেখেছেন। অধিকাংশ গল্পেই তিনি মেয়েদের বিভিন্ন দ্বীনি বিষয়গুলোকে দক্ষতার সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। নারীদের পর্দা, দাওয়াত ও ইবাদতসহ দাম্পত্য জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো বিশুদ্ধ ভাবনা উঠে এসেছে গল্পে গল্পে। তাই আমি বলব, বইটি যতটা না যুবকদের তার চেয়েও বেশি মেয়েদের।গল্পগুলো আশির দশকে আরবের তৎকালনি সমাজজীবনের প্রেক্ষাপটে লেখা। বইটি পড়তে গিয়ে পাঠক সেই সময়ের কিছুটা আভাস পাবেন। তখন বর্তমান যুগের মতো প্রযুক্তি এতটা বিস্তার লাভ করেনি। দাওয়াতের উপকরণ হিসেবে তিনি বারবার বলেছেন বয়ানের ক্যাসেটের কথা। তবে অনুবাদ করার সময় আমরা সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষার্থে গল্পের আবহটাকে কিছুটা যুগোপযোগী করার চেষ্টা করেছি। যেমন সময় অপচয় করা প্রসঙ্গে আমরা ইন্টারনেটের কথা বলেছি, ইউটিউবের কথা বলেছি। বুঝতেই পারছেন আশির দশকে এসবের নাম-গন্ধও ছিল না।আজ-জামানুল কাদিম-এ তিন খণ্ডে মোট ছত্রিশটি গল্প আছে। কিছু গল্প সাইজে বেশ ছোট হওয়ার কারণে এবং কিছু গল্পের মেসেজ আমাদের উদ্দিষ্ট পাঠকদের জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় বাদ পড়েছে। প্রতি খণ্ড থেকে নয়টি করে মোট সাতাশটি গল্প আমরা মলাটবদ্ধ করেছি।অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসান বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসানবইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে পঞ্চাশ মিনিট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট হয়, তাই পাঠকরা সাধারণত বিরক্ত হয় না। তাছাড়া গল্পে গল্পে পাঠকের বোধবিশ্বাসে সহজেই রেখাপাত করা সম্ভব হয়। যাক, ছোটগল্প নিয়ে একদিন আলাদা আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।‘স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে’ এর গল্পগুলো পুরোপুরি রবিবাবুদের ছোটগল্পের সংজ্ঞায় পড়ে না। এগুলো অনেকটা বিভূতিভূষণ ও বনফুলের ছোটগল্পগুলোর মতো। গল্পকে রোমাঞ্চকর কোনো পরিণতি দেয়ার চেয়ে গল্পের মূল মেসেজটা পাঠকের হৃদয়ে চারিয়ে দেয়ার চিন্তাই এখানে লেখককে তাড়িত করেছে।শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের রচনা যারা পড়েন তাদের অজানা নয় যে, তার প্রায় সব রচনার সারনির্যাস হলো দাওয়াহ ও আত্মশুদ্ধি। আশির দশকে লেখা ‘আজ-জামানুল কাদিম’গল্প গ্রন্থটি তার রচনাবলির মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয়। তার দায়িসুলভ প্রতিভার পূর্ণ স্ফূরণ ঘটেছে এই গল্পগুলোতে। মৃত্যু, কবর, তাওবা, সাদাকা, দাওয়াহ, সদাচার, তিলাওয়াত, মুহাসাবা, হিজাব ইত্যাদির মতো মুমিনের জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়গুলোকে উপজীব্য করে তিনি গল্পগুলো নির্মাণ করেছেন।গ্রন্থটি রচনা করতে গিয়ে মনে হয় তিনি মেয়েদের প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ রেখেছেন। অধিকাংশ গল্পেই তিনি মেয়েদের বিভিন্ন দ্বীনি বিষয়গুলোকে দক্ষতার সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। নারীদের পর্দা, দাওয়াত ও ইবাদতসহ দাম্পত্য জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো বিশুদ্ধ ভাবনা উঠে এসেছে গল্পে গল্পে। তাই আমি বলব, বইটি যতটা না যুবকদের তার চেয়েও বেশি মেয়েদের।গল্পগুলো আশির দশকে আরবের তৎকালনি সমাজজীবনের প্রেক্ষাপটে লেখা। বইটি পড়তে গিয়ে পাঠক সেই সময়ের কিছুটা আভাস পাবেন। তখন বর্তমান যুগের মতো প্রযুক্তি এতটা বিস্তার লাভ করেনি। দাওয়াতের উপকরণ হিসেবে তিনি বারবার বলেছেন বয়ানের ক্যাসেটের কথা। তবে অনুবাদ করার সময় আমরা সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষার্থে গল্পের আবহটাকে কিছুটা যুগোপযোগী করার চেষ্টা করেছি। যেমন সময় অপচয় করা প্রসঙ্গে আমরা ইন্টারনেটের কথা বলেছি, ইউটিউবের কথা বলেছি। বুঝতেই পারছেন আশির দশকে এসবের নাম-গন্ধও ছিল না।আজ-জামানুল কাদিম-এ তিন খণ্ডে মোট ছত্রিশটি গল্প আছে। কিছু গল্প সাইজে বেশ ছোট হওয়ার কারণে এবং কিছু গল্পের মেসেজ আমাদের উদ্দিষ্ট পাঠকদের জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় বাদ পড়েছে। প্রতি খণ্ড থেকে নয়টি করে মোট সাতাশটি গল্প আমরা মলাটবদ্ধ করেছি।অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসান বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে
স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে
স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে লেখক :আবদুল মালিক আল কাসিম প্রকাশনী :রুহামা পাবলিকেশন অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসানবইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে পঞ্চাশ মিনিট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট হয়, তাই পাঠকরা সাধারণত বিরক্ত হয় না। তাছাড়া গল্পে গল্পে পাঠকের বোধবিশ্বাসে সহজেই রেখাপাত করা সম্ভব হয়। যাক, ছোটগল্প নিয়ে একদিন আলাদা আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।‘স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে’ এর গল্পগুলো পুরোপুরি রবিবাবুদের ছোটগল্পের সংজ্ঞায় পড়ে না। এগুলো অনেকটা বিভূতিভূষণ ও বনফুলের ছোটগল্পগুলোর মতো। গল্পকে রোমাঞ্চকর কোনো পরিণতি দেয়ার চেয়ে গল্পের মূল মেসেজটা পাঠকের হৃদয়ে চারিয়ে দেয়ার চিন্তাই এখানে লেখককে তাড়িত করেছে।শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের রচনা যারা পড়েন তাদের অজানা নয় যে, তার প্রায় সব রচনার সারনির্যাস হলো দাওয়াহ ও আত্মশুদ্ধি। আশির দশকে লেখা ‘আজ-জামানুল কাদিম’গল্প গ্রন্থটি তার রচনাবলির মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয়। তার দায়িসুলভ প্রতিভার পূর্ণ স্ফূরণ ঘটেছে এই গল্পগুলোতে। মৃত্যু, কবর, তাওবা, সাদাকা, দাওয়াহ, সদাচার, তিলাওয়াত, মুহাসাবা, হিজাব ইত্যাদির মতো মুমিনের জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়গুলোকে উপজীব্য করে তিনি গল্পগুলো নির্মাণ করেছেন।গ্রন্থটি রচনা করতে গিয়ে মনে হয় তিনি মেয়েদের প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ রেখেছেন। অধিকাংশ গল্পেই তিনি মেয়েদের বিভিন্ন দ্বীনি বিষয়গুলোকে দক্ষতার সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। নারীদের পর্দা, দাওয়াত ও ইবাদতসহ দাম্পত্য জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো বিশুদ্ধ ভাবনা উঠে এসেছে গল্পে গল্পে। তাই আমি বলব, বইটি যতটা না যুবকদের তার চেয়েও বেশি মেয়েদের।গল্পগুলো আশির দশকে আরবের তৎকালনি সমাজজীবনের প্রেক্ষাপটে লেখা। বইটি পড়তে গিয়ে পাঠক সেই সময়ের কিছুটা আভাস পাবেন। তখন বর্তমান যুগের মতো প্রযুক্তি এতটা বিস্তার লাভ করেনি। দাওয়াতের উপকরণ হিসেবে তিনি বারবার বলেছেন বয়ানের ক্যাসেটের কথা। তবে অনুবাদ করার সময় আমরা সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষার্থে গল্পের আবহটাকে কিছুটা যুগোপযোগী করার চেষ্টা করেছি। যেমন সময় অপচয় করা প্রসঙ্গে আমরা ইন্টারনেটের কথা বলেছি, ইউটিউবের কথা বলেছি। বুঝতেই পারছেন আশির দশকে এসবের নাম-গন্ধও ছিল না।আজ-জামানুল কাদিম-এ তিন খণ্ডে মোট ছত্রিশটি গল্প আছে। কিছু গল্প সাইজে বেশ ছোট হওয়ার কারণে এবং কিছু গল্পের মেসেজ আমাদের উদ্দিষ্ট পাঠকদের জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় বাদ পড়েছে। প্রতি খণ্ড থেকে নয়টি করে মোট সাতাশটি গল্প আমরা মলাটবদ্ধ করেছি।অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসান বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসানবইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে পঞ্চাশ মিনিট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট হয়, তাই পাঠকরা সাধারণত বিরক্ত হয় না। তাছাড়া গল্পে গল্পে পাঠকের বোধবিশ্বাসে সহজেই রেখাপাত করা সম্ভব হয়। যাক, ছোটগল্প নিয়ে একদিন আলাদা আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।‘স্বাগত তোমায় আলোর ভুবনে’ এর গল্পগুলো পুরোপুরি রবিবাবুদের ছোটগল্পের সংজ্ঞায় পড়ে না। এগুলো অনেকটা বিভূতিভূষণ ও বনফুলের ছোটগল্পগুলোর মতো। গল্পকে রোমাঞ্চকর কোনো পরিণতি দেয়ার চেয়ে গল্পের মূল মেসেজটা পাঠকের হৃদয়ে চারিয়ে দেয়ার চিন্তাই এখানে লেখককে তাড়িত করেছে।শাইখ আব্দুল মালিক আল কাসিমের রচনা যারা পড়েন তাদের অজানা নয় যে, তার প্রায় সব রচনার সারনির্যাস হলো দাওয়াহ ও আত্মশুদ্ধি। আশির দশকে লেখা ‘আজ-জামানুল কাদিম’গল্প গ্রন্থটি তার রচনাবলির মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয়। তার দায়িসুলভ প্রতিভার পূর্ণ স্ফূরণ ঘটেছে এই গল্পগুলোতে। মৃত্যু, কবর, তাওবা, সাদাকা, দাওয়াহ, সদাচার, তিলাওয়াত, মুহাসাবা, হিজাব ইত্যাদির মতো মুমিনের জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়গুলোকে উপজীব্য করে তিনি গল্পগুলো নির্মাণ করেছেন।গ্রন্থটি রচনা করতে গিয়ে মনে হয় তিনি মেয়েদের প্রতি বিশেষভাবে লক্ষ রেখেছেন। অধিকাংশ গল্পেই তিনি মেয়েদের বিভিন্ন দ্বীনি বিষয়গুলোকে দক্ষতার সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। নারীদের পর্দা, দাওয়াত ও ইবাদতসহ দাম্পত্য জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অনেকগুলো বিশুদ্ধ ভাবনা উঠে এসেছে গল্পে গল্পে। তাই আমি বলব, বইটি যতটা না যুবকদের তার চেয়েও বেশি মেয়েদের।গল্পগুলো আশির দশকে আরবের তৎকালনি সমাজজীবনের প্রেক্ষাপটে লেখা। বইটি পড়তে গিয়ে পাঠক সেই সময়ের কিছুটা আভাস পাবেন। তখন বর্তমান যুগের মতো প্রযুক্তি এতটা বিস্তার লাভ করেনি। দাওয়াতের উপকরণ হিসেবে তিনি বারবার বলেছেন বয়ানের ক্যাসেটের কথা। তবে অনুবাদ করার সময় আমরা সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষার্থে গল্পের আবহটাকে কিছুটা যুগোপযোগী করার চেষ্টা করেছি। যেমন সময় অপচয় করা প্রসঙ্গে আমরা ইন্টারনেটের কথা বলেছি, ইউটিউবের কথা বলেছি। বুঝতেই পারছেন আশির দশকে এসবের নাম-গন্ধও ছিল না।আজ-জামানুল কাদিম-এ তিন খণ্ডে মোট ছত্রিশটি গল্প আছে। কিছু গল্প সাইজে বেশ ছোট হওয়ার কারণে এবং কিছু গল্পের মেসেজ আমাদের উদ্দিষ্ট পাঠকদের জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় বাদ পড়েছে। প্রতি খণ্ড থেকে নয়টি করে মোট সাতাশটি গল্প আমরা মলাটবদ্ধ করেছি।অনুবাদক ও সম্পাদক : আমীমুল ইহসান বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৮৪ ইসলামি ঘরানায় বর্তমানে ছোটগল্প বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তাই অনেক লেখকই দাওয়াহর জন্য এটিকেই বেছে নিচ্ছেন। ছোট গল্প যেহেতু দশ থেকে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
14:25