বিপদ যখন নিয়ামাত সিরিজ
বিপদ যখন নিয়ামাত সিরিজ
Better To Best - Shop
All products

বিপদ যখন নিয়ামাত সিরিজ লেখক :উস্তাদ আলী হাম্মুদা,উস্তাদা শাওয়ানা এ. আযীয,ড. ইয়াদ কুনাইবী,শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল প্রকাশনী :সন্দীপন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 284 বিপদ যখন নিয়ামাতমুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই উম্মাহর সদস্যরা বিপদের ঘোর অমানিশায় দিন কাটাচ্ছে। . এ ঘোর অমানিশা কাটিয়ে সাফল্যের সূর্যোদয় তখনই হবে, যখন আমরা সেই বিপদরূপী অন্ধকারের স্বরূপ অনুধাবন করতে পারব। জানতে পারব আমাদের করণীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে। “বিপদ যখন নিয়ামাত” বইতে সংক্ষিপ্ত পরিসরে সেই অন্ধকার কাটানোর জন্যে প্রয়োজনীয় কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেওয়া হয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাসীহা, যাতে আমরা কঠিনতম বিপদের মুহূর্তেও অবিচল থাকতে পারি। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্যমে ছিনিয়ে আনতে পারি সাফল্যের লাল সূর্য।বিপদ যখন নিয়ামাত (২)আপনি কখনোই এমনটা ভাববেন না যে, বিপদ কেবলই শাস্তি। আপনি সেই পিতার কথা কল্পনা করুন, যিনি অপরাধের কারণে সন্তানকে শাস্তি দেন। কিন্তু শাস্তি পাওয়ার পর সন্তান যখন লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলে, তখন তিনি ছেলেকে বুকের মধ্যে টেনে নেন। তাকে স্নেহ-মায়ায় ভরিয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা তো আপনাকে পিতা-মাতার চেয়েও লক্ষ-কোটি-গুণ বেশি ভালোবাসেন। তাই বিপদ দিয়ে তিনি আপনার মনের কলুষতা দূর করতে চান। আপনাকে কাছে টেনে নিতে চান।অনেক-সময় আমরা পাপের সাগরে ভাসতে ভাসতে তাওবার কথা ভুলে যাই। ফলে আমাদের অন্তর কলুষিত হয়ে পড়ে। অন্তরের কলুষতা চিরস্থায়ী বরবাদির কারণ হতে পারে। এই কলুষতা দূর করার জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বিপদ নামক পরীক্ষার চেয়ারে বসিয়ে দেন। এর মাধ্যমে বান্দার চিন্তার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। সে নিজের ভুল বুঝতে পারে। আগের চেয়ে আরও বেশি সতর্ক হও। রোনাজারি করে আল্লাহর দরবারে। তাই বিপদকে আযাব মনে করে কষ্ট পাবেন না। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা নিয়ামাত। এই নিয়ায়মাত আপনাকে খাঁটি মুমিন হওয়ার পথ করে দেবে। তাই সবর ও নেক আমলের মাধ্যমে এই নিয়ামাতকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।বিপদ যখন নিয়ামাত মুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই বিপদ যখন নিয়ামাতমুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই উম্মাহর সদস্যরা বিপদের ঘোর অমানিশায় দিন কাটাচ্ছে। . এ ঘোর অমানিশা কাটিয়ে সাফল্যের সূর্যোদয় তখনই হবে, যখন আমরা সেই বিপদরূপী অন্ধকারের স্বরূপ অনুধাবন করতে পারব। জানতে পারব আমাদের করণীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে। “বিপদ যখন নিয়ামাত” বইতে সংক্ষিপ্ত পরিসরে সেই অন্ধকার কাটানোর জন্যে প্রয়োজনীয় কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেওয়া হয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাসীহা, যাতে আমরা কঠিনতম বিপদের মুহূর্তেও অবিচল থাকতে পারি। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্যমে ছিনিয়ে আনতে পারি সাফল্যের লাল সূর্য।বিপদ যখন নিয়ামাত (২)আপনি কখনোই এমনটা ভাববেন না যে, বিপদ কেবলই শাস্তি। আপনি সেই পিতার কথা কল্পনা করুন, যিনি অপরাধের কারণে সন্তানকে শাস্তি দেন। কিন্তু শাস্তি পাওয়ার পর সন্তান যখন লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলে, তখন তিনি ছেলেকে বুকের মধ্যে টেনে নেন। তাকে স্নেহ-মায়ায় ভরিয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা তো আপনাকে পিতা-মাতার চেয়েও লক্ষ-কোটি-গুণ বেশি ভালোবাসেন। তাই বিপদ দিয়ে তিনি আপনার মনের কলুষতা দূর করতে চান। আপনাকে কাছে টেনে নিতে চান।অনেক-সময় আমরা পাপের সাগরে ভাসতে ভাসতে তাওবার কথা ভুলে যাই। ফলে আমাদের অন্তর কলুষিত হয়ে পড়ে। অন্তরের কলুষতা চিরস্থায়ী বরবাদির কারণ হতে পারে। এই কলুষতা দূর করার জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বিপদ নামক পরীক্ষার চেয়ারে বসিয়ে দেন। এর মাধ্যমে বান্দার চিন্তার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। সে নিজের ভুল বুঝতে পারে। আগের চেয়ে আরও বেশি সতর্ক হও। রোনাজারি করে আল্লাহর দরবারে। তাই বিপদকে আযাব মনে করে কষ্ট পাবেন না। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা নিয়ামাত। এই নিয়ায়মাত আপনাকে খাঁটি মুমিন হওয়ার পথ করে দেবে। তাই সবর ও নেক আমলের মাধ্যমে এই নিয়ামাতকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।বিপদ যখন নিয়ামাত মুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই
বিপদ যখন নিয়ামাত সিরিজ
বিপদ যখন নিয়ামাত সিরিজ লেখক :উস্তাদ আলী হাম্মুদা,উস্তাদা শাওয়ানা এ. আযীয,ড. ইয়াদ কুনাইবী,শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল প্রকাশনী :সন্দীপন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 284 বিপদ যখন নিয়ামাতমুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই উম্মাহর সদস্যরা বিপদের ঘোর অমানিশায় দিন কাটাচ্ছে। . এ ঘোর অমানিশা কাটিয়ে সাফল্যের সূর্যোদয় তখনই হবে, যখন আমরা সেই বিপদরূপী অন্ধকারের স্বরূপ অনুধাবন করতে পারব। জানতে পারব আমাদের করণীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে। “বিপদ যখন নিয়ামাত” বইতে সংক্ষিপ্ত পরিসরে সেই অন্ধকার কাটানোর জন্যে প্রয়োজনীয় কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেওয়া হয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাসীহা, যাতে আমরা কঠিনতম বিপদের মুহূর্তেও অবিচল থাকতে পারি। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্যমে ছিনিয়ে আনতে পারি সাফল্যের লাল সূর্য।বিপদ যখন নিয়ামাত (২)আপনি কখনোই এমনটা ভাববেন না যে, বিপদ কেবলই শাস্তি। আপনি সেই পিতার কথা কল্পনা করুন, যিনি অপরাধের কারণে সন্তানকে শাস্তি দেন। কিন্তু শাস্তি পাওয়ার পর সন্তান যখন লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলে, তখন তিনি ছেলেকে বুকের মধ্যে টেনে নেন। তাকে স্নেহ-মায়ায় ভরিয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা তো আপনাকে পিতা-মাতার চেয়েও লক্ষ-কোটি-গুণ বেশি ভালোবাসেন। তাই বিপদ দিয়ে তিনি আপনার মনের কলুষতা দূর করতে চান। আপনাকে কাছে টেনে নিতে চান।অনেক-সময় আমরা পাপের সাগরে ভাসতে ভাসতে তাওবার কথা ভুলে যাই। ফলে আমাদের অন্তর কলুষিত হয়ে পড়ে। অন্তরের কলুষতা চিরস্থায়ী বরবাদির কারণ হতে পারে। এই কলুষতা দূর করার জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বিপদ নামক পরীক্ষার চেয়ারে বসিয়ে দেন। এর মাধ্যমে বান্দার চিন্তার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। সে নিজের ভুল বুঝতে পারে। আগের চেয়ে আরও বেশি সতর্ক হও। রোনাজারি করে আল্লাহর দরবারে। তাই বিপদকে আযাব মনে করে কষ্ট পাবেন না। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা নিয়ামাত। এই নিয়ায়মাত আপনাকে খাঁটি মুমিন হওয়ার পথ করে দেবে। তাই সবর ও নেক আমলের মাধ্যমে এই নিয়ামাতকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।বিপদ যখন নিয়ামাত মুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই বিপদ যখন নিয়ামাতমুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই উম্মাহর সদস্যরা বিপদের ঘোর অমানিশায় দিন কাটাচ্ছে। . এ ঘোর অমানিশা কাটিয়ে সাফল্যের সূর্যোদয় তখনই হবে, যখন আমরা সেই বিপদরূপী অন্ধকারের স্বরূপ অনুধাবন করতে পারব। জানতে পারব আমাদের করণীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে। “বিপদ যখন নিয়ামাত” বইতে সংক্ষিপ্ত পরিসরে সেই অন্ধকার কাটানোর জন্যে প্রয়োজনীয় কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেওয়া হয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাসীহা, যাতে আমরা কঠিনতম বিপদের মুহূর্তেও অবিচল থাকতে পারি। আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণের মধ্যমে ছিনিয়ে আনতে পারি সাফল্যের লাল সূর্য।বিপদ যখন নিয়ামাত (২)আপনি কখনোই এমনটা ভাববেন না যে, বিপদ কেবলই শাস্তি। আপনি সেই পিতার কথা কল্পনা করুন, যিনি অপরাধের কারণে সন্তানকে শাস্তি দেন। কিন্তু শাস্তি পাওয়ার পর সন্তান যখন লজ্জায় মাথা নিচু করে ফেলে, তখন তিনি ছেলেকে বুকের মধ্যে টেনে নেন। তাকে স্নেহ-মায়ায় ভরিয়ে দেন। আল্লাহ তাআলা তো আপনাকে পিতা-মাতার চেয়েও লক্ষ-কোটি-গুণ বেশি ভালোবাসেন। তাই বিপদ দিয়ে তিনি আপনার মনের কলুষতা দূর করতে চান। আপনাকে কাছে টেনে নিতে চান।অনেক-সময় আমরা পাপের সাগরে ভাসতে ভাসতে তাওবার কথা ভুলে যাই। ফলে আমাদের অন্তর কলুষিত হয়ে পড়ে। অন্তরের কলুষতা চিরস্থায়ী বরবাদির কারণ হতে পারে। এই কলুষতা দূর করার জন্য আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বিপদ নামক পরীক্ষার চেয়ারে বসিয়ে দেন। এর মাধ্যমে বান্দার চিন্তার জগতে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। সে নিজের ভুল বুঝতে পারে। আগের চেয়ে আরও বেশি সতর্ক হও। রোনাজারি করে আল্লাহর দরবারে। তাই বিপদকে আযাব মনে করে কষ্ট পাবেন না। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা নিয়ামাত। এই নিয়ায়মাত আপনাকে খাঁটি মুমিন হওয়ার পথ করে দেবে। তাই সবর ও নেক আমলের মাধ্যমে এই নিয়ামাতকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।বিপদ যখন নিয়ামাত মুসলিম উম্মাহ বর্তমান সময়ের মতো ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় আগে কখনও কাটায়নি। একের-পর-এক বিপদের মধ্য দিয়ে আমাদের দিনমান অতিবাহিত হচ্ছে। দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের আর্তচিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে আসছে। পুরো বিশ্বেই এই
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
12:32