Better To Best - Shop
BN

ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস

Better To Best - Shop

ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস
  • ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস_img_0

ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস

545 BDT
1

ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস লেখক :ড. মুহাম্মাদ মুস্তফা আয-যুহাইলি প্রকাশনী :সন্দীপন প্রকাশন অনুবাদক :মুফতী আবদুল্লাহ জোবায়ের সম্পাদক :জাকারিয়া মাসুদ,মাওলানা আবদুল্লাহ বিন সাঈদ পৃষ্ঠা : 544 এমন একটা বিচার-ব্যবস্থার কথা কল্পনা করুন, যেখানে ভূখণ্ডের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী খলিফাকেও জবাবদিহিতার জন্য কাঠগড়ায় এসে দাঁড়াতে হয়। দলিল প্রমাণ খলিফার বিপক্ষে থাকায় খলিফার নিযুক্ত বিচারক রায় দেন তাঁরই বিরুদ্ধে; আর খলিফাও সে বিচার নিঃসঙ্কোচে মেনে নেন।এমন ব্যবস্থা বর্তমান সময়ে অবাস্তব মনে হলেও এমনটাই ছিল মুসলিমদের হাজার বছরের ইতিহাস। সপ্তম শতকেই ইসলাম এমন এক বিচারব্যবস্থা গড়ে তুলেছিলো, যা ক্ষমতাশালী কিংবা দুর্বল, সংখ্যালঘু বা দাস —নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্যই ন্যায়বিচার নিশ্চিত করেছে।দৈনন্দিন জীবনে ‘ইসলাম বাস্তবায়নের’ একটি প্রয়োগিক চিত্র হলো ইসলামি বিচারব্যবস্থা। যার মাধ্যমে মানুষের মাঝে শরীয়তের ন্যায় ও ইনসাফপূর্ণ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষের অধিকার, জানমাল এবং সম্মান-মর্যাদা রক্ষা পায়। মানুষ আশ্রয় গ্রহণ করতে পারে কুরআনের সুশীতল ছায়ায়। আসমানী বিধান এবং ইনসাফের সাথে মানুষের নিবিড় ভালোবাসা তৈরি হয়। ফলে পার্থিব জীবন হয়ে ওঠে সুখকর ও শান্তিময়। ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে বয়ে আনে মানসিক প্রশান্তি এবং নিশ্চিত নিরাপত্তার অনাবিল সুবাতাস।কোন কোন নীতিমালার ভিত্তিতে ইসলাম তার বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করে, আর সেই অনুপম বিচারব্যবস্থার চিত্র যুগে যুগে কেমন ছিল — তাই সবিস্তারে উঠে এসেছে আইন ও বিচার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ গবেষকের কলমে। “ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস” আপনার সামনে উন্মোচন করবে এক নতুন দিগন্ত। নববী যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত পরিব্যপ্ত এই ইতিহাসপাঠের মধ্য দিয়ে আপনার কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠবে ইসলামি বিচারব্যবস্থার সৌন্দর্য ও কল্যাণের দিকগুলো।এমন একটা বিচার-ব্যবস্থার কথা কল্পনা করুন, যেখানে ভূখণ্ডের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী খলিফাকেও জবাবদিহিতার জন্য কাঠগড়ায় এসে দাঁড়াতে হয়। দলিল প্রমাণ খলিফার বিপক্ষে থাকায় খলিফার নিযুক্ত বিচারক রায় দেন তাঁরই বিরুদ্ধে; এমন একটা বিচার-ব্যবস্থার কথা কল্পনা করুন, যেখানে ভূখণ্ডের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী খলিফাকেও জবাবদিহিতার জন্য কাঠগড়ায় এসে দাঁড়াতে হয়। দলিল প্রমাণ খলিফার বিপক্ষে থাকায় খলিফার নিযুক্ত বিচারক রায় দেন তাঁরই বিরুদ্ধে; আর খলিফাও সে বিচার নিঃসঙ্কোচে মেনে নেন।এমন ব্যবস্থা বর্তমান সময়ে অবাস্তব মনে হলেও এমনটাই ছিল মুসলিমদের হাজার বছরের ইতিহাস। সপ্তম শতকেই ইসলাম এমন এক বিচারব্যবস্থা গড়ে তুলেছিলো, যা ক্ষমতাশালী কিংবা দুর্বল, সংখ্যালঘু বা দাস —নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্যই ন্যায়বিচার নিশ্চিত করেছে।দৈনন্দিন জীবনে ‘ইসলাম বাস্তবায়নের’ একটি প্রয়োগিক চিত্র হলো ইসলামি বিচারব্যবস্থা। যার মাধ্যমে মানুষের মাঝে শরীয়তের ন্যায় ও ইনসাফপূর্ণ ব্যবস্থাপনা সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষের অধিকার, জানমাল এবং সম্মান-মর্যাদা রক্ষা পায়। মানুষ আশ্রয় গ্রহণ করতে পারে কুরআনের সুশীতল ছায়ায়। আসমানী বিধান এবং ইনসাফের সাথে মানুষের নিবিড় ভালোবাসা তৈরি হয়। ফলে পার্থিব জীবন হয়ে ওঠে সুখকর ও শান্তিময়। ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে বয়ে আনে মানসিক প্রশান্তি এবং নিশ্চিত নিরাপত্তার অনাবিল সুবাতাস।কোন কোন নীতিমালার ভিত্তিতে ইসলাম তার বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করে, আর সেই অনুপম বিচারব্যবস্থার চিত্র যুগে যুগে কেমন ছিল — তাই সবিস্তারে উঠে এসেছে আইন ও বিচার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ গবেষকের কলমে। “ইসলামি বিচারব্যবস্থার ইতিহাস” আপনার সামনে উন্মোচন করবে এক নতুন দিগন্ত। নববী যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত পরিব্যপ্ত এই ইতিহাসপাঠের মধ্য দিয়ে আপনার কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠবে ইসলামি বিচারব্যবস্থার সৌন্দর্য ও কল্যাণের দিকগুলো।এমন একটা বিচার-ব্যবস্থার কথা কল্পনা করুন, যেখানে ভূখণ্ডের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী খলিফাকেও জবাবদিহিতার জন্য কাঠগড়ায় এসে দাঁড়াতে হয়। দলিল প্রমাণ খলিফার বিপক্ষে থাকায় খলিফার নিযুক্ত বিচারক রায় দেন তাঁরই বিরুদ্ধে;

Better To Best - Shop
Better To Best - Shop

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

12:38