Better To Best - Shop
BN

ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস (২টি বই)

Better To Best - Shop

ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস (২টি বই)
  • ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস (২টি বই)_img_0

ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস (২টি বই)

915 BDT
1

ইসলামি অর্থব্যবস্থা ও শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস (২টি বই) #৫বেস্টসেলারবিষয়: ইসলামি অর্থনীতি ও ব্যবসা বাণিজ্য লেখক :আহমেদ আল আশকার,ড. আহমাদ শালাবী,মাওলানা কাজি আতহার মুবারকপুরী,রডনি ইউলসন প্রকাশনী :সন্দীপন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 912 ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস:একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ।ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে।ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে।ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস:আপনারা কি এমন একটি সমাজের কথা কল্পনা করতে পারবেন, যেখানে দান-খয়রাত করার জন্যে হন্যে হয়ে লোক খুঁজতে হবে?কল্পনা করতে হবে না, এমনটা বাস্তবেই সম্ভব। হ্যাঁ, সত্যিই। খলিফা উমর ইবনু আবদুল আজিজের সময় যাকাত নেওয়ার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যেত না। বিত্তবানরা অলিতে-গলিতে অভাবী মানুষ খুঁজে বেড়াত। কিন্তু কোনো গরিব-মিসকিনের দেখা মিলত না।কোন সে জাদুর কাঠি ছিল, যার ছোঁয়ায় সমাজ থেকে দারিদ্র বিমোচন হয়ে গেল? কোন মতবাদ প্রয়োগের মাধ্যমে লোকজন সচ্ছলতার দেখা পেল? সেটি কোন ব্যবস্থা ছিল, যার মাধ্যমে অর্ধ-জাহানের চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছিল?ইসলাম। হ্যাঁ, ইসলামের সুবিন্যস্ত অর্থব্যবস্থা মুসলিম জাতিকে দিয়েছিল সচ্ছলতার নিয়ামত। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া সেই নিয়ামতকে ছুড়ে ফেলার কারণে, আজ দারিদ্র বিমোচন নিয়ে আমাদের বেগ পোহাতে হচ্ছে। চারিদিকে সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়াম তো কতই হচ্ছে। কিন্তু দারিদ্র্য নির্মূল হচ্ছে না। আসলে মূল কেটে আগায় যতই পানি ঢালা হোক না কেন, সমাধান আসবে না। ইসলাম আমাদের মূল, আমাদের ফিতরাত। আমরা যখন ইসলামের কাছে ফিরে যাব, জমিন তার বরকত উগলে দেবে; আসমান থেকে কল্যাণের বারিধারা বর্ষিত হবে; দারিদ্রমুক্ত সমাজ বাস্তবতায় রূপ নেবে।আজকে আমরা এডাম স্মিথের কাছে যা খুঁজতে যাচ্ছি, তার চেয়েও উত্তম প্রস্তাবনা দিয়ে রেখেছেন ইমাম আবু ইউসুফ। হিসাববিজ্ঞান অনুযায়ী আমরা যে শ্রেণীবিন্যাস করছি, ইমাম আদ-দিমাশকি সেটা দেখিয়ে গিয়েছেন কয়েক শ বছর আগেই। শত শত বছর পূর্বেই ভোক্তার নীতিমালা ঠিক করে দিয়েছিলেন ইমাম মুহাম্মাদ ও ইমাম গাযালি।এ বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলে আজই সংগ্রহ করুন “ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস” বইটি। গ্রন্থটি লিখেছেন স্বনামধন্য দুজন অর্থনীতিবিদ। প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত পাবলিকেশন ব্রিল থেকে। বিশ্বমানের একাডেমিক কাজ করার জন্যে ব্রিলের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই কাজটি তাদের সে খ্যাতিরই অংশ। বইটি প্রতিটি জ্ঞানী লোককে দিবে চিন্তার খোরাক, আর মুমিনকে দেবে আত্মিক প্রশান্তি।ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস: একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস:একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ।ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে।ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে।ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস:আপনারা কি এমন একটি সমাজের কথা কল্পনা করতে পারবেন, যেখানে দান-খয়রাত করার জন্যে হন্যে হয়ে লোক খুঁজতে হবে?কল্পনা করতে হবে না, এমনটা বাস্তবেই সম্ভব। হ্যাঁ, সত্যিই। খলিফা উমর ইবনু আবদুল আজিজের সময় যাকাত নেওয়ার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যেত না। বিত্তবানরা অলিতে-গলিতে অভাবী মানুষ খুঁজে বেড়াত। কিন্তু কোনো গরিব-মিসকিনের দেখা মিলত না।কোন সে জাদুর কাঠি ছিল, যার ছোঁয়ায় সমাজ থেকে দারিদ্র বিমোচন হয়ে গেল? কোন মতবাদ প্রয়োগের মাধ্যমে লোকজন সচ্ছলতার দেখা পেল? সেটি কোন ব্যবস্থা ছিল, যার মাধ্যমে অর্ধ-জাহানের চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছিল?ইসলাম। হ্যাঁ, ইসলামের সুবিন্যস্ত অর্থব্যবস্থা মুসলিম জাতিকে দিয়েছিল সচ্ছলতার নিয়ামত। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া সেই নিয়ামতকে ছুড়ে ফেলার কারণে, আজ দারিদ্র বিমোচন নিয়ে আমাদের বেগ পোহাতে হচ্ছে। চারিদিকে সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়াম তো কতই হচ্ছে। কিন্তু দারিদ্র্য নির্মূল হচ্ছে না। আসলে মূল কেটে আগায় যতই পানি ঢালা হোক না কেন, সমাধান আসবে না। ইসলাম আমাদের মূল, আমাদের ফিতরাত। আমরা যখন ইসলামের কাছে ফিরে যাব, জমিন তার বরকত উগলে দেবে; আসমান থেকে কল্যাণের বারিধারা বর্ষিত হবে; দারিদ্রমুক্ত সমাজ বাস্তবতায় রূপ নেবে।আজকে আমরা এডাম স্মিথের কাছে যা খুঁজতে যাচ্ছি, তার চেয়েও উত্তম প্রস্তাবনা দিয়ে রেখেছেন ইমাম আবু ইউসুফ। হিসাববিজ্ঞান অনুযায়ী আমরা যে শ্রেণীবিন্যাস করছি, ইমাম আদ-দিমাশকি সেটা দেখিয়ে গিয়েছেন কয়েক শ বছর আগেই। শত শত বছর পূর্বেই ভোক্তার নীতিমালা ঠিক করে দিয়েছিলেন ইমাম মুহাম্মাদ ও ইমাম গাযালি।এ বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলে আজই সংগ্রহ করুন “ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস” বইটি। গ্রন্থটি লিখেছেন স্বনামধন্য দুজন অর্থনীতিবিদ। প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত পাবলিকেশন ব্রিল থেকে। বিশ্বমানের একাডেমিক কাজ করার জন্যে ব্রিলের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই কাজটি তাদের সে খ্যাতিরই অংশ। বইটি প্রতিটি জ্ঞানী লোককে দিবে চিন্তার খোরাক, আর মুমিনকে দেবে আত্মিক প্রশান্তি।ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস: একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি

Better To Best - Shop
Better To Best - Shop

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

11:28