বিশ্বাসের যৌক্তিকতা
বিশ্বাসের যৌক্তিকতা
Better To Best - Shop
All products

বিশ্বাসের যৌক্তিকতা লেখক :রাফান আহমেদ প্রকাশনী :সন্দীপন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 136 বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন,.আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও, ব্যক্তিগতভাবে যুক্তি-তর্ক আমার খুব পছন্দের। স্রষ্টা আসলে বিজ্ঞানের আলোচ্য টপিকের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু আমরা যদি বিজ্ঞানকে স্রষ্টার সৃষ্টির একটা অংশ ধরে নিই, তাহলে বিজ্ঞানের কোন কিছুই স্রষ্টার বিপরীতে যেতে পারে না। স্রষ্টা বিজ্ঞানের বিষয় না হলেও, বিজ্ঞানের sign এর মাঝে স্রষ্টাকে তখন অনায়াসে খুঁজে পাওয়া যাবে।বস্তুবাদী দুনিয়ার খপ্পরে পড়ে বর্তমান বিজ্ঞান বড্ড একপেশে হয়ে গেছে। স্রষ্টার সাথে বস্তুবাদী দুনিয়া যেন এক মহা সংগ্রামে লিপ্ত। কিন্তু, বস্তুবাদী দুনিয়া যতোই রঙচঙে ভাবমূর্তি নিয়ে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াক না কেনো, সত্যের সামনে সে বারবার পযর্দুস্ত হতে বাধ্য।বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই, এটা স্রেফ তথ্য প্রমাণ নির্ভর – এ কথাটা পুরোপুরি ঠিক নয়। কিন্তু ধর্মের মূল ভিত্তিই হলো বিশ্বাস। তাছাড়া বিজ্ঞান আজ এটা বলছে তো কাল ওটা। বিজ্ঞানকে আমরা চির-নির্মাণাধীন (endlessly becoming) প্রক্রিয়া বলতে পারি। এখানে কোন কোন থিওরি দুইশো বছর টিকে, আবার কোন কোন থিওরি দুই সেকেন্ডও টিকে না। এই হলো বিজ্ঞানের অবস্থা।বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন সংঘাত নেই, সহাবস্থান আছে। কিন্তু বস্তুবাদী দুনিয়া আমাদের চোখে একটি রঙিন চশমা পরিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করে যে, ধর্ম এবং বিজ্ঞান পরস্পর সাংঘর্ষিক। রাফান আহমেদের ছোট অথচ ব্যাপক তথ্যবহুল এই বইটিতে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, ধর্মবিশ্বাস মানুষের একটি সহজাত বিষয়। এটি সে জন্মগতভাবে পেয়ে থাকে। এটি বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।তাছাড়া, বস্তুবাদী জগতের অনেক বিজ্ঞানী, দার্শনিকের মন্তব্য, গবেষণালব্ধ তথ্য টেনে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, – ‘বিজ্ঞান কখনোই শেষ কথা নয়’…বইটিতে তথ্যের ব্যাপক সমাহার আমাকে মুগ্ধ করেছে। রাফান আহমেদের উপস্থাপনা শৈলিও চমৎকার। প্রতিটি অধ্যায়ই ভাবনার উদ্রেক করে। বইটি প্রতিটি পাঠককে উপকৃত করবে বলেই আমার বিশ্বাস। আল্লাহ্ উনার এই কাজকে কবুল করুন, আ-মী-ন।বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন, . আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন,.আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও, ব্যক্তিগতভাবে যুক্তি-তর্ক আমার খুব পছন্দের। স্রষ্টা আসলে বিজ্ঞানের আলোচ্য টপিকের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু আমরা যদি বিজ্ঞানকে স্রষ্টার সৃষ্টির একটা অংশ ধরে নিই, তাহলে বিজ্ঞানের কোন কিছুই স্রষ্টার বিপরীতে যেতে পারে না। স্রষ্টা বিজ্ঞানের বিষয় না হলেও, বিজ্ঞানের sign এর মাঝে স্রষ্টাকে তখন অনায়াসে খুঁজে পাওয়া যাবে।বস্তুবাদী দুনিয়ার খপ্পরে পড়ে বর্তমান বিজ্ঞান বড্ড একপেশে হয়ে গেছে। স্রষ্টার সাথে বস্তুবাদী দুনিয়া যেন এক মহা সংগ্রামে লিপ্ত। কিন্তু, বস্তুবাদী দুনিয়া যতোই রঙচঙে ভাবমূর্তি নিয়ে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াক না কেনো, সত্যের সামনে সে বারবার পযর্দুস্ত হতে বাধ্য।বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই, এটা স্রেফ তথ্য প্রমাণ নির্ভর – এ কথাটা পুরোপুরি ঠিক নয়। কিন্তু ধর্মের মূল ভিত্তিই হলো বিশ্বাস। তাছাড়া বিজ্ঞান আজ এটা বলছে তো কাল ওটা। বিজ্ঞানকে আমরা চির-নির্মাণাধীন (endlessly becoming) প্রক্রিয়া বলতে পারি। এখানে কোন কোন থিওরি দুইশো বছর টিকে, আবার কোন কোন থিওরি দুই সেকেন্ডও টিকে না। এই হলো বিজ্ঞানের অবস্থা।বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন সংঘাত নেই, সহাবস্থান আছে। কিন্তু বস্তুবাদী দুনিয়া আমাদের চোখে একটি রঙিন চশমা পরিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করে যে, ধর্ম এবং বিজ্ঞান পরস্পর সাংঘর্ষিক। রাফান আহমেদের ছোট অথচ ব্যাপক তথ্যবহুল এই বইটিতে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, ধর্মবিশ্বাস মানুষের একটি সহজাত বিষয়। এটি সে জন্মগতভাবে পেয়ে থাকে। এটি বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।তাছাড়া, বস্তুবাদী জগতের অনেক বিজ্ঞানী, দার্শনিকের মন্তব্য, গবেষণালব্ধ তথ্য টেনে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, – ‘বিজ্ঞান কখনোই শেষ কথা নয়’…বইটিতে তথ্যের ব্যাপক সমাহার আমাকে মুগ্ধ করেছে। রাফান আহমেদের উপস্থাপনা শৈলিও চমৎকার। প্রতিটি অধ্যায়ই ভাবনার উদ্রেক করে। বইটি প্রতিটি পাঠককে উপকৃত করবে বলেই আমার বিশ্বাস। আল্লাহ্ উনার এই কাজকে কবুল করুন, আ-মী-ন।বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন, . আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও
বিশ্বাসের যৌক্তিকতা
বিশ্বাসের যৌক্তিকতা লেখক :রাফান আহমেদ প্রকাশনী :সন্দীপন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 136 বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন,.আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও, ব্যক্তিগতভাবে যুক্তি-তর্ক আমার খুব পছন্দের। স্রষ্টা আসলে বিজ্ঞানের আলোচ্য টপিকের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু আমরা যদি বিজ্ঞানকে স্রষ্টার সৃষ্টির একটা অংশ ধরে নিই, তাহলে বিজ্ঞানের কোন কিছুই স্রষ্টার বিপরীতে যেতে পারে না। স্রষ্টা বিজ্ঞানের বিষয় না হলেও, বিজ্ঞানের sign এর মাঝে স্রষ্টাকে তখন অনায়াসে খুঁজে পাওয়া যাবে।বস্তুবাদী দুনিয়ার খপ্পরে পড়ে বর্তমান বিজ্ঞান বড্ড একপেশে হয়ে গেছে। স্রষ্টার সাথে বস্তুবাদী দুনিয়া যেন এক মহা সংগ্রামে লিপ্ত। কিন্তু, বস্তুবাদী দুনিয়া যতোই রঙচঙে ভাবমূর্তি নিয়ে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াক না কেনো, সত্যের সামনে সে বারবার পযর্দুস্ত হতে বাধ্য।বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই, এটা স্রেফ তথ্য প্রমাণ নির্ভর – এ কথাটা পুরোপুরি ঠিক নয়। কিন্তু ধর্মের মূল ভিত্তিই হলো বিশ্বাস। তাছাড়া বিজ্ঞান আজ এটা বলছে তো কাল ওটা। বিজ্ঞানকে আমরা চির-নির্মাণাধীন (endlessly becoming) প্রক্রিয়া বলতে পারি। এখানে কোন কোন থিওরি দুইশো বছর টিকে, আবার কোন কোন থিওরি দুই সেকেন্ডও টিকে না। এই হলো বিজ্ঞানের অবস্থা।বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন সংঘাত নেই, সহাবস্থান আছে। কিন্তু বস্তুবাদী দুনিয়া আমাদের চোখে একটি রঙিন চশমা পরিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করে যে, ধর্ম এবং বিজ্ঞান পরস্পর সাংঘর্ষিক। রাফান আহমেদের ছোট অথচ ব্যাপক তথ্যবহুল এই বইটিতে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, ধর্মবিশ্বাস মানুষের একটি সহজাত বিষয়। এটি সে জন্মগতভাবে পেয়ে থাকে। এটি বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।তাছাড়া, বস্তুবাদী জগতের অনেক বিজ্ঞানী, দার্শনিকের মন্তব্য, গবেষণালব্ধ তথ্য টেনে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, – ‘বিজ্ঞান কখনোই শেষ কথা নয়’…বইটিতে তথ্যের ব্যাপক সমাহার আমাকে মুগ্ধ করেছে। রাফান আহমেদের উপস্থাপনা শৈলিও চমৎকার। প্রতিটি অধ্যায়ই ভাবনার উদ্রেক করে। বইটি প্রতিটি পাঠককে উপকৃত করবে বলেই আমার বিশ্বাস। আল্লাহ্ উনার এই কাজকে কবুল করুন, আ-মী-ন।বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন, . আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন,.আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও, ব্যক্তিগতভাবে যুক্তি-তর্ক আমার খুব পছন্দের। স্রষ্টা আসলে বিজ্ঞানের আলোচ্য টপিকের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু আমরা যদি বিজ্ঞানকে স্রষ্টার সৃষ্টির একটা অংশ ধরে নিই, তাহলে বিজ্ঞানের কোন কিছুই স্রষ্টার বিপরীতে যেতে পারে না। স্রষ্টা বিজ্ঞানের বিষয় না হলেও, বিজ্ঞানের sign এর মাঝে স্রষ্টাকে তখন অনায়াসে খুঁজে পাওয়া যাবে।বস্তুবাদী দুনিয়ার খপ্পরে পড়ে বর্তমান বিজ্ঞান বড্ড একপেশে হয়ে গেছে। স্রষ্টার সাথে বস্তুবাদী দুনিয়া যেন এক মহা সংগ্রামে লিপ্ত। কিন্তু, বস্তুবাদী দুনিয়া যতোই রঙচঙে ভাবমূর্তি নিয়ে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াক না কেনো, সত্যের সামনে সে বারবার পযর্দুস্ত হতে বাধ্য।বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই, এটা স্রেফ তথ্য প্রমাণ নির্ভর – এ কথাটা পুরোপুরি ঠিক নয়। কিন্তু ধর্মের মূল ভিত্তিই হলো বিশ্বাস। তাছাড়া বিজ্ঞান আজ এটা বলছে তো কাল ওটা। বিজ্ঞানকে আমরা চির-নির্মাণাধীন (endlessly becoming) প্রক্রিয়া বলতে পারি। এখানে কোন কোন থিওরি দুইশো বছর টিকে, আবার কোন কোন থিওরি দুই সেকেন্ডও টিকে না। এই হলো বিজ্ঞানের অবস্থা।বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের কোন সংঘাত নেই, সহাবস্থান আছে। কিন্তু বস্তুবাদী দুনিয়া আমাদের চোখে একটি রঙিন চশমা পরিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করে যে, ধর্ম এবং বিজ্ঞান পরস্পর সাংঘর্ষিক। রাফান আহমেদের ছোট অথচ ব্যাপক তথ্যবহুল এই বইটিতে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, ধর্মবিশ্বাস মানুষের একটি সহজাত বিষয়। এটি সে জন্মগতভাবে পেয়ে থাকে। এটি বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।তাছাড়া, বস্তুবাদী জগতের অনেক বিজ্ঞানী, দার্শনিকের মন্তব্য, গবেষণালব্ধ তথ্য টেনে তিনি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে, – ‘বিজ্ঞান কখনোই শেষ কথা নয়’…বইটিতে তথ্যের ব্যাপক সমাহার আমাকে মুগ্ধ করেছে। রাফান আহমেদের উপস্থাপনা শৈলিও চমৎকার। প্রতিটি অধ্যায়ই ভাবনার উদ্রেক করে। বইটি প্রতিটি পাঠককে উপকৃত করবে বলেই আমার বিশ্বাস। আল্লাহ্ উনার এই কাজকে কবুল করুন, আ-মী-ন।বইয়ের ভূমিকায় আরিফ আজাদ লিখেছেন, . আল্হামদুলিল্লাহ। রাফান আহমেদ ভাইয়ের বিশ্বাসের যৌক্তিকতা (Reasons To Believe) বইটি পড়ার সুযোগ হয়েছে। আমি আদতে কুর্আনের ভাষায় ‘শুনলাম এবং মেনে নিলাম’ দলের সদস্য হবার চেষ্টায় থাকলেও
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
12:48