জীবনের আয়নায় লেখক :শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ প্রকাশনী :সত্যায়ন প্রকাশন পৃষ্ঠা : 184 নতুন প্রজন্মের দিকে তাকালে প্রচন্ড দুঃখ হয়। দেখলে মনে হয়, তাদের সামনে সত্যিকারের কোনো আদর্শ নেই। নেই জীবন নিয়ে সত্যিকারের কোনো ভাবনা-পরিকল্পনা। এই সুযোগে হতাশার চাদর এসে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে আমাদের সম্ভাবনাময় প্রজন্মকে।তাদের দিকে তাকালে বোঝা যায় ভেতরে ভেতরে কেউ ভালো নেই। হৃদয়ে যেন চেপে রেখেছে আগ্নেয়গিরির উত্তপ্ত লাভা। কেউ কেউ তো চেপে রাখতে না পেরে ক্যাম্পাসে, পাড়া-মহল্লায় আত্মহুতির পথ বেঁছে নেয়। তাদের কাছে মনে হয় জীবন বুঝি এমনই, অসহ্য।কিন্তু কে চেনাবে তাদেরকে? এক যে আছে নির্মল জীবন! যেখানে হতাশা আর গ্লানির কোনো ঠাঁই নেই। আছে পরিচ্ছন্ন অন্তর, পারিবারিক সৌন্দর্য ও প্রাণোচ্ছল হাসি । মন-মাতানো সত্যিকারের প্রশান্তি যে জীবনকে করেছে আলো ঝলমলে। এমন স্বার্থক জীবনের পথ চেনাতে মুহাতারাম শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ রচনা করেছেন “জীবনের আয়নায়” বই। যা পাঠকের নিস্তেজ মনে গতির সঞ্চার করবে, ইনশা আল্লাহ। দিবে জীবন চলার পথে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত ও অনুপ্রেরণা।নতুন প্রজন্মের দিকে তাকালে প্রচন্ড দুঃখ হয়। দেখলে মনে হয়, তাদের সামনে সত্যিকারের কোনো আদর্শ নেই। নেই জীবন নিয়ে সত্যিকারের কোনো ভাবনা-পরিকল্পনা। এই সুযোগে হতাশার চাদর এসে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে নতুন প্রজন্মের দিকে তাকালে প্রচন্ড দুঃখ হয়। দেখলে মনে হয়, তাদের সামনে সত্যিকারের কোনো আদর্শ নেই। নেই জীবন নিয়ে সত্যিকারের কোনো ভাবনা-পরিকল্পনা। এই সুযোগে হতাশার চাদর এসে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে আমাদের সম্ভাবনাময় প্রজন্মকে।তাদের দিকে তাকালে বোঝা যায় ভেতরে ভেতরে কেউ ভালো নেই। হৃদয়ে যেন চেপে রেখেছে আগ্নেয়গিরির উত্তপ্ত লাভা। কেউ কেউ তো চেপে রাখতে না পেরে ক্যাম্পাসে, পাড়া-মহল্লায় আত্মহুতির পথ বেঁছে নেয়। তাদের কাছে মনে হয় জীবন বুঝি এমনই, অসহ্য।কিন্তু কে চেনাবে তাদেরকে? এক যে আছে নির্মল জীবন! যেখানে হতাশা আর গ্লানির কোনো ঠাঁই নেই। আছে পরিচ্ছন্ন অন্তর, পারিবারিক সৌন্দর্য ও প্রাণোচ্ছল হাসি । মন-মাতানো সত্যিকারের প্রশান্তি যে জীবনকে করেছে আলো ঝলমলে। এমন স্বার্থক জীবনের পথ চেনাতে মুহাতারাম শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ রচনা করেছেন “জীবনের আয়নায়” বই। যা পাঠকের নিস্তেজ মনে গতির সঞ্চার করবে, ইনশা আল্লাহ। দিবে জীবন চলার পথে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত ও অনুপ্রেরণা।নতুন প্রজন্মের দিকে তাকালে প্রচন্ড দুঃখ হয়। দেখলে মনে হয়, তাদের সামনে সত্যিকারের কোনো আদর্শ নেই। নেই জীবন নিয়ে সত্যিকারের কোনো ভাবনা-পরিকল্পনা। এই সুযোগে হতাশার চাদর এসে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে