জীবন পথে সফল হতে
জীবন পথে সফল হতে
Better To Best - Shop
All products

জীবন পথে সফল হতে লেখক :শাইখ আব্দুল করীম বাক্কার প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদারপৃষ্ঠা: ১৬০বইয়ের কিছু অংশ:এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ কোনো আলাপ, কথা-বার্তা রেকর্ড করে রেখেছে। কয়েকদিন পর এই ছবি অথবা রেকর্ড দিয়েই ছেলেটা মেয়েটিকে বার বার হুমকি দিতে থাকে। মেয়েটির মনে হয়, সে যেন মাইন পুঁতে রাখা ভূমির ওপর দিয়ে হাঁটছে। কারণ, সে যেদিকেই যাবে সেদিকেই তার জন্য বিপদ অপেক্ষা করছে। আবার এমনও শোনা যায়, মেয়েদের অসাবধানতার সুযোগ নিয়ে কোনো ছেলে তার ক্ষতি করে বসেছে। এরপর ঠিকই তাকে বিয়ের ওয়াদা দেয়, কিন্তু শেষমেষ রণে ভঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যায়। তার আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায় না। মেয়েটার জীবনে তখন ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে আসে। কখনোও কখনোও মেয়েটা গর্ভবতী হয়ে পড়ে।তাই মেয়েদেরকে বলি, আল্লাহ যা নির্ধারণ করেছেন তার বাইরে কিছুই হবে না। একজন মেয়ে যতই দুর্বল বা একাকী হোক না কেন, আল্লাহ তার সাথেই আছেন। আল্লাহ তাআলা-ই জীবনসঙ্গী নির্ধারণ করে দেন। তাই তাঁর কাছেই চাইতে হবে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহর অবাধ্যতায় এ চাওয়া পূরণ হবে না। তাঁর কাছ থেকে কিছু পেতে হলে অবশ্যই তাঁর আনুগত্য করতে হবে, তাঁর বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে।মেয়েরা বোঝে না, যে মেয়েকে চাইলেই পাওয়া যায়, তাকে কখনোও ছেলেরা নিজের স্ত্রী হবার উপযুক্ত মনে করে না। সেখানে তার সন্তান-সন্ততির মা হিসেবে মেনে নেওয়া তো দূরের ব্যাপার! তাই নিজেকে এমন কোথাও সঁপে দেওয়া ঠিক হবে না, যেখানে কোনো সম্মান নেই। আল্লাহর স্মরণে, তাঁর ভালোবাসায়, তাঁর সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করার মাধ্যমেই অন্তরে প্রশান্তি আসে। এজন্য কোথায় জীবনের স্বাদ সবচেয়ে বেশি সেটি না খুঁজে বরং সবচেয়ে সম্মানজনক স্বাদটা কোথায় সেটিই খুঁজে নিতে হবে।অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদার পৃষ্ঠা: ১৬০ বইয়ের কিছু অংশ: এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদারপৃষ্ঠা: ১৬০বইয়ের কিছু অংশ:এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ কোনো আলাপ, কথা-বার্তা রেকর্ড করে রেখেছে। কয়েকদিন পর এই ছবি অথবা রেকর্ড দিয়েই ছেলেটা মেয়েটিকে বার বার হুমকি দিতে থাকে। মেয়েটির মনে হয়, সে যেন মাইন পুঁতে রাখা ভূমির ওপর দিয়ে হাঁটছে। কারণ, সে যেদিকেই যাবে সেদিকেই তার জন্য বিপদ অপেক্ষা করছে। আবার এমনও শোনা যায়, মেয়েদের অসাবধানতার সুযোগ নিয়ে কোনো ছেলে তার ক্ষতি করে বসেছে। এরপর ঠিকই তাকে বিয়ের ওয়াদা দেয়, কিন্তু শেষমেষ রণে ভঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যায়। তার আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায় না। মেয়েটার জীবনে তখন ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে আসে। কখনোও কখনোও মেয়েটা গর্ভবতী হয়ে পড়ে।তাই মেয়েদেরকে বলি, আল্লাহ যা নির্ধারণ করেছেন তার বাইরে কিছুই হবে না। একজন মেয়ে যতই দুর্বল বা একাকী হোক না কেন, আল্লাহ তার সাথেই আছেন। আল্লাহ তাআলা-ই জীবনসঙ্গী নির্ধারণ করে দেন। তাই তাঁর কাছেই চাইতে হবে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহর অবাধ্যতায় এ চাওয়া পূরণ হবে না। তাঁর কাছ থেকে কিছু পেতে হলে অবশ্যই তাঁর আনুগত্য করতে হবে, তাঁর বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে।মেয়েরা বোঝে না, যে মেয়েকে চাইলেই পাওয়া যায়, তাকে কখনোও ছেলেরা নিজের স্ত্রী হবার উপযুক্ত মনে করে না। সেখানে তার সন্তান-সন্ততির মা হিসেবে মেনে নেওয়া তো দূরের ব্যাপার! তাই নিজেকে এমন কোথাও সঁপে দেওয়া ঠিক হবে না, যেখানে কোনো সম্মান নেই। আল্লাহর স্মরণে, তাঁর ভালোবাসায়, তাঁর সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করার মাধ্যমেই অন্তরে প্রশান্তি আসে। এজন্য কোথায় জীবনের স্বাদ সবচেয়ে বেশি সেটি না খুঁজে বরং সবচেয়ে সম্মানজনক স্বাদটা কোথায় সেটিই খুঁজে নিতে হবে।অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদার পৃষ্ঠা: ১৬০ বইয়ের কিছু অংশ: এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ
জীবন পথে সফল হতে
জীবন পথে সফল হতে লেখক :শাইখ আব্দুল করীম বাক্কার প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদারপৃষ্ঠা: ১৬০বইয়ের কিছু অংশ:এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ কোনো আলাপ, কথা-বার্তা রেকর্ড করে রেখেছে। কয়েকদিন পর এই ছবি অথবা রেকর্ড দিয়েই ছেলেটা মেয়েটিকে বার বার হুমকি দিতে থাকে। মেয়েটির মনে হয়, সে যেন মাইন পুঁতে রাখা ভূমির ওপর দিয়ে হাঁটছে। কারণ, সে যেদিকেই যাবে সেদিকেই তার জন্য বিপদ অপেক্ষা করছে। আবার এমনও শোনা যায়, মেয়েদের অসাবধানতার সুযোগ নিয়ে কোনো ছেলে তার ক্ষতি করে বসেছে। এরপর ঠিকই তাকে বিয়ের ওয়াদা দেয়, কিন্তু শেষমেষ রণে ভঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যায়। তার আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায় না। মেয়েটার জীবনে তখন ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে আসে। কখনোও কখনোও মেয়েটা গর্ভবতী হয়ে পড়ে।তাই মেয়েদেরকে বলি, আল্লাহ যা নির্ধারণ করেছেন তার বাইরে কিছুই হবে না। একজন মেয়ে যতই দুর্বল বা একাকী হোক না কেন, আল্লাহ তার সাথেই আছেন। আল্লাহ তাআলা-ই জীবনসঙ্গী নির্ধারণ করে দেন। তাই তাঁর কাছেই চাইতে হবে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহর অবাধ্যতায় এ চাওয়া পূরণ হবে না। তাঁর কাছ থেকে কিছু পেতে হলে অবশ্যই তাঁর আনুগত্য করতে হবে, তাঁর বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে।মেয়েরা বোঝে না, যে মেয়েকে চাইলেই পাওয়া যায়, তাকে কখনোও ছেলেরা নিজের স্ত্রী হবার উপযুক্ত মনে করে না। সেখানে তার সন্তান-সন্ততির মা হিসেবে মেনে নেওয়া তো দূরের ব্যাপার! তাই নিজেকে এমন কোথাও সঁপে দেওয়া ঠিক হবে না, যেখানে কোনো সম্মান নেই। আল্লাহর স্মরণে, তাঁর ভালোবাসায়, তাঁর সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করার মাধ্যমেই অন্তরে প্রশান্তি আসে। এজন্য কোথায় জীবনের স্বাদ সবচেয়ে বেশি সেটি না খুঁজে বরং সবচেয়ে সম্মানজনক স্বাদটা কোথায় সেটিই খুঁজে নিতে হবে।অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদার পৃষ্ঠা: ১৬০ বইয়ের কিছু অংশ: এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদারপৃষ্ঠা: ১৬০বইয়ের কিছু অংশ:এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ কোনো আলাপ, কথা-বার্তা রেকর্ড করে রেখেছে। কয়েকদিন পর এই ছবি অথবা রেকর্ড দিয়েই ছেলেটা মেয়েটিকে বার বার হুমকি দিতে থাকে। মেয়েটির মনে হয়, সে যেন মাইন পুঁতে রাখা ভূমির ওপর দিয়ে হাঁটছে। কারণ, সে যেদিকেই যাবে সেদিকেই তার জন্য বিপদ অপেক্ষা করছে। আবার এমনও শোনা যায়, মেয়েদের অসাবধানতার সুযোগ নিয়ে কোনো ছেলে তার ক্ষতি করে বসেছে। এরপর ঠিকই তাকে বিয়ের ওয়াদা দেয়, কিন্তু শেষমেষ রণে ভঙ্গ দিয়ে পালিয়ে যায়। তার আর কোনো খোঁজখবর পাওয়া যায় না। মেয়েটার জীবনে তখন ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে আসে। কখনোও কখনোও মেয়েটা গর্ভবতী হয়ে পড়ে।তাই মেয়েদেরকে বলি, আল্লাহ যা নির্ধারণ করেছেন তার বাইরে কিছুই হবে না। একজন মেয়ে যতই দুর্বল বা একাকী হোক না কেন, আল্লাহ তার সাথেই আছেন। আল্লাহ তাআলা-ই জীবনসঙ্গী নির্ধারণ করে দেন। তাই তাঁর কাছেই চাইতে হবে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহর অবাধ্যতায় এ চাওয়া পূরণ হবে না। তাঁর কাছ থেকে কিছু পেতে হলে অবশ্যই তাঁর আনুগত্য করতে হবে, তাঁর বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে।মেয়েরা বোঝে না, যে মেয়েকে চাইলেই পাওয়া যায়, তাকে কখনোও ছেলেরা নিজের স্ত্রী হবার উপযুক্ত মনে করে না। সেখানে তার সন্তান-সন্ততির মা হিসেবে মেনে নেওয়া তো দূরের ব্যাপার! তাই নিজেকে এমন কোথাও সঁপে দেওয়া ঠিক হবে না, যেখানে কোনো সম্মান নেই। আল্লাহর স্মরণে, তাঁর ভালোবাসায়, তাঁর সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করার মাধ্যমেই অন্তরে প্রশান্তি আসে। এজন্য কোথায় জীবনের স্বাদ সবচেয়ে বেশি সেটি না খুঁজে বরং সবচেয়ে সম্মানজনক স্বাদটা কোথায় সেটিই খুঁজে নিতে হবে।অনুবাদ: আব্দুল্লাহ মজুমদার পৃষ্ঠা: ১৬০ বইয়ের কিছু অংশ: এমন ঘটনা প্রায়ই শুনে থাকবেন—কোনো ছেলে বাইরে কোথাও এক মেয়ের সাথে দেখা করতে গিয়েছে। এরপর সে গোপনে মেয়েটির অস্বাভাবিক একটা ছবি তুলে রেখেছে অথবা তাদের বিশেষ
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
12:07