ইসলামি জ্ঞানচর্চার ইতিহাস
ইসলামি জ্ঞানচর্চার ইতিহাস
Better To Best - Shop
All products

ইসলামি জ্ঞানচর্চার ইতিহাস লেখক :মাওলানা কাজি আতহার মুবারকপুরী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আসলাফ পৃষ্ঠা : 416 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে।বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে পাবেন, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার এই মহাবৃষ্টি প্রথমে বর্ষিত হয়েছিল মক্কা মুকাররমার পাহাড়বেষ্টিত পাথুরে জনপদে। পরবর্তীকালে মহান আল্লাহ এই মহা নিআমতের জন্যে সুজলা সুফলা মদিনা মুনাওয়ারাকে নির্বাচন করেন। এখান থেকে শত শত শাখানদী বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে গোটা পৃথিবীতে।আসমানি জ্ঞানে গোটা মানবতাকে সুসজ্জিত করার জন্যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সোনালি যুগে কি কি বিশাল কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন হয়েছিল, জাহালতের গভীর তমসায় আচ্ছন্ন সৃষ্টিজাহানকে কীভাবে নবুওয়াতের আলোকময় সূর্য আলোকিত ভুবনে নিয়ে এসেছিল, তার অসামান্য দাস্তান এ বইয়ে ফুটে উঠেছে। এরপর সাহাবায়ে কেরাম ও মহান তাবেঈদের যুগেরপাঠশালাগুলোর সুবিস্তৃত আলোচনা এ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে। সমৃদ্ধ আলোচনাই প্রমাণ করে যে, বক্ষ্যমাণ বইটি নিঃসন্দেহে কাযী আতহার মুবারকপুরী সাহেবের ক্ষুরধার কলমের অনন্য কীর্তি।এমন একটি অনবদ্য ইতিহাসগ্রন্থ থেকে আমরা বাঙালি পাঠক এতদিন বঞ্চিত ছিলাম, নিঃসন্দেহে তা আমাদের অনেক বড় বঞ্চনা। সুখের বিষয় হলো, দেরিতে হলেও সেই বঞ্চনার কালো মেঘ কাটতে শুরু করেছে। বইটি পড়ে আপনি অবশ্যই অনুভব করবেন যে, আপনি সেই মুসলিম উম্মাহরই সৌভাগ্যবান কাফেলার একটি অংশ, যাদের জ্ঞানচর্চার ইতিহাস সমৃদ্ধি, গৌরব ও স্বচ্ছতার অনন্য প্রতীক।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে। বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে।বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে পাবেন, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার এই মহাবৃষ্টি প্রথমে বর্ষিত হয়েছিল মক্কা মুকাররমার পাহাড়বেষ্টিত পাথুরে জনপদে। পরবর্তীকালে মহান আল্লাহ এই মহা নিআমতের জন্যে সুজলা সুফলা মদিনা মুনাওয়ারাকে নির্বাচন করেন। এখান থেকে শত শত শাখানদী বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে গোটা পৃথিবীতে।আসমানি জ্ঞানে গোটা মানবতাকে সুসজ্জিত করার জন্যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সোনালি যুগে কি কি বিশাল কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন হয়েছিল, জাহালতের গভীর তমসায় আচ্ছন্ন সৃষ্টিজাহানকে কীভাবে নবুওয়াতের আলোকময় সূর্য আলোকিত ভুবনে নিয়ে এসেছিল, তার অসামান্য দাস্তান এ বইয়ে ফুটে উঠেছে। এরপর সাহাবায়ে কেরাম ও মহান তাবেঈদের যুগেরপাঠশালাগুলোর সুবিস্তৃত আলোচনা এ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে। সমৃদ্ধ আলোচনাই প্রমাণ করে যে, বক্ষ্যমাণ বইটি নিঃসন্দেহে কাযী আতহার মুবারকপুরী সাহেবের ক্ষুরধার কলমের অনন্য কীর্তি।এমন একটি অনবদ্য ইতিহাসগ্রন্থ থেকে আমরা বাঙালি পাঠক এতদিন বঞ্চিত ছিলাম, নিঃসন্দেহে তা আমাদের অনেক বড় বঞ্চনা। সুখের বিষয় হলো, দেরিতে হলেও সেই বঞ্চনার কালো মেঘ কাটতে শুরু করেছে। বইটি পড়ে আপনি অবশ্যই অনুভব করবেন যে, আপনি সেই মুসলিম উম্মাহরই সৌভাগ্যবান কাফেলার একটি অংশ, যাদের জ্ঞানচর্চার ইতিহাস সমৃদ্ধি, গৌরব ও স্বচ্ছতার অনন্য প্রতীক।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে। বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে
ইসলামি জ্ঞানচর্চার ইতিহাস
ইসলামি জ্ঞানচর্চার ইতিহাস লেখক :মাওলানা কাজি আতহার মুবারকপুরী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আসলাফ পৃষ্ঠা : 416 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে।বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে পাবেন, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার এই মহাবৃষ্টি প্রথমে বর্ষিত হয়েছিল মক্কা মুকাররমার পাহাড়বেষ্টিত পাথুরে জনপদে। পরবর্তীকালে মহান আল্লাহ এই মহা নিআমতের জন্যে সুজলা সুফলা মদিনা মুনাওয়ারাকে নির্বাচন করেন। এখান থেকে শত শত শাখানদী বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে গোটা পৃথিবীতে।আসমানি জ্ঞানে গোটা মানবতাকে সুসজ্জিত করার জন্যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সোনালি যুগে কি কি বিশাল কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন হয়েছিল, জাহালতের গভীর তমসায় আচ্ছন্ন সৃষ্টিজাহানকে কীভাবে নবুওয়াতের আলোকময় সূর্য আলোকিত ভুবনে নিয়ে এসেছিল, তার অসামান্য দাস্তান এ বইয়ে ফুটে উঠেছে। এরপর সাহাবায়ে কেরাম ও মহান তাবেঈদের যুগেরপাঠশালাগুলোর সুবিস্তৃত আলোচনা এ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে। সমৃদ্ধ আলোচনাই প্রমাণ করে যে, বক্ষ্যমাণ বইটি নিঃসন্দেহে কাযী আতহার মুবারকপুরী সাহেবের ক্ষুরধার কলমের অনন্য কীর্তি।এমন একটি অনবদ্য ইতিহাসগ্রন্থ থেকে আমরা বাঙালি পাঠক এতদিন বঞ্চিত ছিলাম, নিঃসন্দেহে তা আমাদের অনেক বড় বঞ্চনা। সুখের বিষয় হলো, দেরিতে হলেও সেই বঞ্চনার কালো মেঘ কাটতে শুরু করেছে। বইটি পড়ে আপনি অবশ্যই অনুভব করবেন যে, আপনি সেই মুসলিম উম্মাহরই সৌভাগ্যবান কাফেলার একটি অংশ, যাদের জ্ঞানচর্চার ইতিহাস সমৃদ্ধি, গৌরব ও স্বচ্ছতার অনন্য প্রতীক।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে। বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে।বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে পাবেন, জ্ঞান ও প্রজ্ঞার এই মহাবৃষ্টি প্রথমে বর্ষিত হয়েছিল মক্কা মুকাররমার পাহাড়বেষ্টিত পাথুরে জনপদে। পরবর্তীকালে মহান আল্লাহ এই মহা নিআমতের জন্যে সুজলা সুফলা মদিনা মুনাওয়ারাকে নির্বাচন করেন। এখান থেকে শত শত শাখানদী বেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ে গোটা পৃথিবীতে।আসমানি জ্ঞানে গোটা মানবতাকে সুসজ্জিত করার জন্যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সোনালি যুগে কি কি বিশাল কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন হয়েছিল, জাহালতের গভীর তমসায় আচ্ছন্ন সৃষ্টিজাহানকে কীভাবে নবুওয়াতের আলোকময় সূর্য আলোকিত ভুবনে নিয়ে এসেছিল, তার অসামান্য দাস্তান এ বইয়ে ফুটে উঠেছে। এরপর সাহাবায়ে কেরাম ও মহান তাবেঈদের যুগেরপাঠশালাগুলোর সুবিস্তৃত আলোচনা এ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে। সমৃদ্ধ আলোচনাই প্রমাণ করে যে, বক্ষ্যমাণ বইটি নিঃসন্দেহে কাযী আতহার মুবারকপুরী সাহেবের ক্ষুরধার কলমের অনন্য কীর্তি।এমন একটি অনবদ্য ইতিহাসগ্রন্থ থেকে আমরা বাঙালি পাঠক এতদিন বঞ্চিত ছিলাম, নিঃসন্দেহে তা আমাদের অনেক বড় বঞ্চনা। সুখের বিষয় হলো, দেরিতে হলেও সেই বঞ্চনার কালো মেঘ কাটতে শুরু করেছে। বইটি পড়ে আপনি অবশ্যই অনুভব করবেন যে, আপনি সেই মুসলিম উম্মাহরই সৌভাগ্যবান কাফেলার একটি অংশ, যাদের জ্ঞানচর্চার ইতিহাস সমৃদ্ধি, গৌরব ও স্বচ্ছতার অনন্য প্রতীক।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুদূর হিজাযে ইসলামি জ্ঞানচর্চার যেই সূতিকাগার নির্মাণ করেছিলেন, বিশ্ববরেণ্য জ্ঞানতাপস কাযী আতহার মুবারকপুরী রহ. এর এই গ্রন্থে তার নিপূণ নিখুঁত চিত্র ফুটে উঠেছে। বইয়ের পাতায় আপনি দেখতে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
17:38