উম্মাহর একজন দরদী দায়ী ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.কে যেমন দেখেছি
উম্মাহর একজন দরদী দায়ী ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.কে যেমন দেখেছি
Better To Best - Shop
All products

উম্মাহর একজন দরদী দায়ী ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.কে যেমন দেখেছি লেখক :মুফতী যাকারিয়া বিন আব্দুল ওয়াহাব প্রকাশনী :উমেদ প্রকাশ পৃষ্ঠা : 40 ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই পৃথকভাবে পর্দার সাথে কুরআন হিফয করা ও অন্যান্য দ্বীনী শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়াও সাধারণ শিক্ষিত মানুষদের দ্বীনী জ্ঞান লাভ সহজ করার লক্ষ্যে বাংলা ভাষায় ধর্মীয় বই-পুস্তক রচনা করেছেন।তাঁর মধ্যে একটি ফিকির ছিল—সমাজের মানুষের পরিবর্তন দরকার, মহিলাদের পরিবর্তন দরকার। তাদেরকে খারাপ পরিবেশ থেকে বাঁচিয়ে ভালো কাজে সম্পৃক্ত করা দরকার। এ জন্য এলাকাবাসীদের নিয়ে তাঁর মসজিদে নিয়মিত মাসিক মাহফিলের পাশাপাশি বার্ষিক মাহফিলের আয়োজন করতেন। এলাকার অন্যান্য মসজিদেও মাসিক মাহফিল আয়োজনের চেষ্টা করেছেন এবং তিনি নিজে বা তাঁর প্রতিনিধি পাঠিয়ে মাহফিলগুলোর মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বীনী সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করতেন। বাংলাদেশে ধর্মান্তরকরণ ফেতনা ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের অপতৎপরতা প্রতিরোধে তিনি অনন্যড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই পৃথকভাবে পর্দার সাথে কুরআন হিফয করা ও অন্যান্য দ্বীনী শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়াও সাধারণ শিক্ষিত মানুষদের দ্বীনী জ্ঞান লাভ সহজ করার লক্ষ্যে বাংলা ভাষায় ধর্মীয় বই-পুস্তক রচনা করেছেন।তাঁর মধ্যে একটি ফিকির ছিল—সমাজের মানুষের পরিবর্তন দরকার, মহিলাদের পরিবর্তন দরকার। তাদেরকে খারাপ পরিবেশ থেকে বাঁচিয়ে ভালো কাজে সম্পৃক্ত করা দরকার। এ জন্য এলাকাবাসীদের নিয়ে তাঁর মসজিদে নিয়মিত মাসিক মাহফিলের পাশাপাশি বার্ষিক মাহফিলের আয়োজন করতেন। এলাকার অন্যান্য মসজিদেও মাসিক মাহফিল আয়োজনের চেষ্টা করেছেন এবং তিনি নিজে বা তাঁর প্রতিনিধি পাঠিয়ে মাহফিলগুলোর মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বীনী সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করতেন। বাংলাদেশে ধর্মান্তরকরণ ফেতনা ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের অপতৎপরতা প্রতিরোধে তিনি অনন্যড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু
উম্মাহর একজন দরদী দায়ী ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.কে যেমন দেখেছি
উম্মাহর একজন দরদী দায়ী ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ.কে যেমন দেখেছি লেখক :মুফতী যাকারিয়া বিন আব্দুল ওয়াহাব প্রকাশনী :উমেদ প্রকাশ পৃষ্ঠা : 40 ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই পৃথকভাবে পর্দার সাথে কুরআন হিফয করা ও অন্যান্য দ্বীনী শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়াও সাধারণ শিক্ষিত মানুষদের দ্বীনী জ্ঞান লাভ সহজ করার লক্ষ্যে বাংলা ভাষায় ধর্মীয় বই-পুস্তক রচনা করেছেন।তাঁর মধ্যে একটি ফিকির ছিল—সমাজের মানুষের পরিবর্তন দরকার, মহিলাদের পরিবর্তন দরকার। তাদেরকে খারাপ পরিবেশ থেকে বাঁচিয়ে ভালো কাজে সম্পৃক্ত করা দরকার। এ জন্য এলাকাবাসীদের নিয়ে তাঁর মসজিদে নিয়মিত মাসিক মাহফিলের পাশাপাশি বার্ষিক মাহফিলের আয়োজন করতেন। এলাকার অন্যান্য মসজিদেও মাসিক মাহফিল আয়োজনের চেষ্টা করেছেন এবং তিনি নিজে বা তাঁর প্রতিনিধি পাঠিয়ে মাহফিলগুলোর মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বীনী সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করতেন। বাংলাদেশে ধর্মান্তরকরণ ফেতনা ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের অপতৎপরতা প্রতিরোধে তিনি অনন্যড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই পৃথকভাবে পর্দার সাথে কুরআন হিফয করা ও অন্যান্য দ্বীনী শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়াও সাধারণ শিক্ষিত মানুষদের দ্বীনী জ্ঞান লাভ সহজ করার লক্ষ্যে বাংলা ভাষায় ধর্মীয় বই-পুস্তক রচনা করেছেন।তাঁর মধ্যে একটি ফিকির ছিল—সমাজের মানুষের পরিবর্তন দরকার, মহিলাদের পরিবর্তন দরকার। তাদেরকে খারাপ পরিবেশ থেকে বাঁচিয়ে ভালো কাজে সম্পৃক্ত করা দরকার। এ জন্য এলাকাবাসীদের নিয়ে তাঁর মসজিদে নিয়মিত মাসিক মাহফিলের পাশাপাশি বার্ষিক মাহফিলের আয়োজন করতেন। এলাকার অন্যান্য মসজিদেও মাসিক মাহফিল আয়োজনের চেষ্টা করেছেন এবং তিনি নিজে বা তাঁর প্রতিনিধি পাঠিয়ে মাহফিলগুলোর মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বীনী সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করতেন। বাংলাদেশে ধর্মান্তরকরণ ফেতনা ও খ্রিষ্টান মিশনারিদের অপতৎপরতা প্রতিরোধে তিনি অনন্যড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. সর্বদা মানুষকে দ্বীনমুখী করার ব্যাপারে সচেষ্ট ছিলেন। মানুষের দ্বীনী উন্নতির ফিকির করতেন। এ জন্য তিনি এলাকার মুসলমানদের দ্বীনী শিক্ষাকে সহজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দ্বীনী-শিক্ষা কার্যক্রম চালু
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
01:05