দলিলসহ কুরবানীর মাসায়েল
দলিলসহ কুরবানীর মাসায়েল
Better To Best - Shop
All products

দলিলসহ কুরবানীর মাসায়েল লেখক :মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান প্রকাশনী :উমেদ প্রকাশ পৃষ্ঠা : 80 কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম।আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর ইবরাহীম আ. প্রিয় বস্তুটি নির্ধারণে দোদুল্যতায় ভুগছিলেন—কোন সে প্রিয় জিনিস! যার কুরবানী করার কথা আল্লাহ তাআলা বারবার বলছেন আমায়! কিন্তু যখন বুঝতে পারলেন, প্রিয় বস্তুটি আর কিছুই নয়; বার্ধক্য বয়সে আল্লাহর দেয়া শ্রেষ্ঠ উপহার ইসমাইলকেই কুরবানী দেয়ার কথা বলা হচ্ছে আমায়। তখন আল্লাহর আদেশ পালনে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠা করেননি।আর এদিকে বালক ইসমাইল আ.-ও যেন তখন থেকেই নবীসুলভ আচরণ করছিলেন। পিতার কুরবানীর কথা শোনার পর তিনি একবাক্যে বলে ফেলেন,یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَবাবা, আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে আপনি তা-ই করুন, ইনশাআল্লাহ আপনি আমাকে ধৈযশীলদের অন্তুর্ভুক্ত পাবেন।পিতা-পুত্রের আত্মত্যাগের এই অনুপম দৃষ্টান্ত জগতে তুলনাহীন।আল্লাহ তাআলা শুধু পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন, আর তাঁরা দুজনেই এতে রাজি হয়ে গেলেন! ইসমাইল আ.-কে আর কুরবানী হতে হয়নি; বরং জবাইয়ের ঠিক আগ মুহূর্তেই আল্লাহ তাআলা জিবরীল আ. এর মাধ্যমে জান্নাতী দুম্বা পাঠিয়ে দেন।কিন্তু এই ঘটনা এখানেই শেষ হয়ে যায়নি, বরং একে আল্লাহ তাআলা কেয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির দৃষ্টান্ত বানিয়ে রেখেছেন। এবং এই ঘটনা যাতে বিস্মৃত না হয়ে যায় এজন্য কেয়ামত পর্যন্ত কুরবানীর বিধান জারি করে দিয়েছেন। ফলে যতদিন কুরবানী হবে ততদিন সবার মুখে মুখে পিতা-পুত্রের এই আত্মত্যাগের কথা জারি থাকবেই।কিন্তু পশু শুধু জবাই করলেই হবে না, এই কুরবানী বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য কিছু নিয়মনীতি রয়েছে, কুরবানীর ক্ষেত্রে যেগুলোর অনুসরণ না করলে পুরো কুরবানীই বৃথা যাবে। কেউ কেউ এসব মাসআলা-মাসায়েল একেবারেই না-জানার কারণে তার কুরবানী বিশুদ্ধ হয় না, আবার কেউ কেউ ভুল জানার কারণে সেও একই অবস্থায় পতিত হয়।তাই আমরা এ বইয়ে কুরবানী ও আকীকার বিস্তারিত মাসায়েল উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। বইয়ের শুরুতে জিলহজ মাসের গুরুত্ব, করণীয় ও ফজিলত দলিলসহ তুলে ধরা হয়েছে। এরপর প্রত্যেক মাসআলা সহজ ও সাবলীলভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পাশাপাশি আমরা প্রত্যেক মাসআলায় একাধিক দলিল উল্লখে করার চেষ্টা করেছি। কুরবানীর ক্ষেত্রে আধুনিক কিছু সমস্যার সমাধানও বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে।কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম।আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর ইবরাহীম আ. প্রিয় বস্তুটি নির্ধারণে দোদুল্যতায় ভুগছিলেন—কোন সে প্রিয় জিনিস! যার কুরবানী করার কথা আল্লাহ তাআলা বারবার বলছেন আমায়! কিন্তু যখন বুঝতে পারলেন, প্রিয় বস্তুটি আর কিছুই নয়; বার্ধক্য বয়সে আল্লাহর দেয়া শ্রেষ্ঠ উপহার ইসমাইলকেই কুরবানী দেয়ার কথা বলা হচ্ছে আমায়। তখন আল্লাহর আদেশ পালনে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠা করেননি।আর এদিকে বালক ইসমাইল আ.-ও যেন তখন থেকেই নবীসুলভ আচরণ করছিলেন। পিতার কুরবানীর কথা শোনার পর তিনি একবাক্যে বলে ফেলেন,یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَবাবা, আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে আপনি তা-ই করুন, ইনশাআল্লাহ আপনি আমাকে ধৈযশীলদের অন্তুর্ভুক্ত পাবেন।পিতা-পুত্রের আত্মত্যাগের এই অনুপম দৃষ্টান্ত জগতে তুলনাহীন।আল্লাহ তাআলা শুধু পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন, আর তাঁরা দুজনেই এতে রাজি হয়ে গেলেন! ইসমাইল আ.-কে আর কুরবানী হতে হয়নি; বরং জবাইয়ের ঠিক আগ মুহূর্তেই আল্লাহ তাআলা জিবরীল আ. এর মাধ্যমে জান্নাতী দুম্বা পাঠিয়ে দেন।কিন্তু এই ঘটনা এখানেই শেষ হয়ে যায়নি, বরং একে আল্লাহ তাআলা কেয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির দৃষ্টান্ত বানিয়ে রেখেছেন। এবং এই ঘটনা যাতে বিস্মৃত না হয়ে যায় এজন্য কেয়ামত পর্যন্ত কুরবানীর বিধান জারি করে দিয়েছেন। ফলে যতদিন কুরবানী হবে ততদিন সবার মুখে মুখে পিতা-পুত্রের এই আত্মত্যাগের কথা জারি থাকবেই।কিন্তু পশু শুধু জবাই করলেই হবে না, এই কুরবানী বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য কিছু নিয়মনীতি রয়েছে, কুরবানীর ক্ষেত্রে যেগুলোর অনুসরণ না করলে পুরো কুরবানীই বৃথা যাবে। কেউ কেউ এসব মাসআলা-মাসায়েল একেবারেই না-জানার কারণে তার কুরবানী বিশুদ্ধ হয় না, আবার কেউ কেউ ভুল জানার কারণে সেও একই অবস্থায় পতিত হয়।তাই আমরা এ বইয়ে কুরবানী ও আকীকার বিস্তারিত মাসায়েল উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। বইয়ের শুরুতে জিলহজ মাসের গুরুত্ব, করণীয় ও ফজিলত দলিলসহ তুলে ধরা হয়েছে। এরপর প্রত্যেক মাসআলা সহজ ও সাবলীলভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পাশাপাশি আমরা প্রত্যেক মাসআলায় একাধিক দলিল উল্লখে করার চেষ্টা করেছি। কুরবানীর ক্ষেত্রে আধুনিক কিছু সমস্যার সমাধানও বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে।কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর
দলিলসহ কুরবানীর মাসায়েল
দলিলসহ কুরবানীর মাসায়েল লেখক :মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান প্রকাশনী :উমেদ প্রকাশ পৃষ্ঠা : 80 কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম।আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর ইবরাহীম আ. প্রিয় বস্তুটি নির্ধারণে দোদুল্যতায় ভুগছিলেন—কোন সে প্রিয় জিনিস! যার কুরবানী করার কথা আল্লাহ তাআলা বারবার বলছেন আমায়! কিন্তু যখন বুঝতে পারলেন, প্রিয় বস্তুটি আর কিছুই নয়; বার্ধক্য বয়সে আল্লাহর দেয়া শ্রেষ্ঠ উপহার ইসমাইলকেই কুরবানী দেয়ার কথা বলা হচ্ছে আমায়। তখন আল্লাহর আদেশ পালনে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠা করেননি।আর এদিকে বালক ইসমাইল আ.-ও যেন তখন থেকেই নবীসুলভ আচরণ করছিলেন। পিতার কুরবানীর কথা শোনার পর তিনি একবাক্যে বলে ফেলেন,یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَবাবা, আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে আপনি তা-ই করুন, ইনশাআল্লাহ আপনি আমাকে ধৈযশীলদের অন্তুর্ভুক্ত পাবেন।পিতা-পুত্রের আত্মত্যাগের এই অনুপম দৃষ্টান্ত জগতে তুলনাহীন।আল্লাহ তাআলা শুধু পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন, আর তাঁরা দুজনেই এতে রাজি হয়ে গেলেন! ইসমাইল আ.-কে আর কুরবানী হতে হয়নি; বরং জবাইয়ের ঠিক আগ মুহূর্তেই আল্লাহ তাআলা জিবরীল আ. এর মাধ্যমে জান্নাতী দুম্বা পাঠিয়ে দেন।কিন্তু এই ঘটনা এখানেই শেষ হয়ে যায়নি, বরং একে আল্লাহ তাআলা কেয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির দৃষ্টান্ত বানিয়ে রেখেছেন। এবং এই ঘটনা যাতে বিস্মৃত না হয়ে যায় এজন্য কেয়ামত পর্যন্ত কুরবানীর বিধান জারি করে দিয়েছেন। ফলে যতদিন কুরবানী হবে ততদিন সবার মুখে মুখে পিতা-পুত্রের এই আত্মত্যাগের কথা জারি থাকবেই।কিন্তু পশু শুধু জবাই করলেই হবে না, এই কুরবানী বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য কিছু নিয়মনীতি রয়েছে, কুরবানীর ক্ষেত্রে যেগুলোর অনুসরণ না করলে পুরো কুরবানীই বৃথা যাবে। কেউ কেউ এসব মাসআলা-মাসায়েল একেবারেই না-জানার কারণে তার কুরবানী বিশুদ্ধ হয় না, আবার কেউ কেউ ভুল জানার কারণে সেও একই অবস্থায় পতিত হয়।তাই আমরা এ বইয়ে কুরবানী ও আকীকার বিস্তারিত মাসায়েল উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। বইয়ের শুরুতে জিলহজ মাসের গুরুত্ব, করণীয় ও ফজিলত দলিলসহ তুলে ধরা হয়েছে। এরপর প্রত্যেক মাসআলা সহজ ও সাবলীলভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পাশাপাশি আমরা প্রত্যেক মাসআলায় একাধিক দলিল উল্লখে করার চেষ্টা করেছি। কুরবানীর ক্ষেত্রে আধুনিক কিছু সমস্যার সমাধানও বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে।কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম।আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর ইবরাহীম আ. প্রিয় বস্তুটি নির্ধারণে দোদুল্যতায় ভুগছিলেন—কোন সে প্রিয় জিনিস! যার কুরবানী করার কথা আল্লাহ তাআলা বারবার বলছেন আমায়! কিন্তু যখন বুঝতে পারলেন, প্রিয় বস্তুটি আর কিছুই নয়; বার্ধক্য বয়সে আল্লাহর দেয়া শ্রেষ্ঠ উপহার ইসমাইলকেই কুরবানী দেয়ার কথা বলা হচ্ছে আমায়। তখন আল্লাহর আদেশ পালনে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠা করেননি।আর এদিকে বালক ইসমাইল আ.-ও যেন তখন থেকেই নবীসুলভ আচরণ করছিলেন। পিতার কুরবানীর কথা শোনার পর তিনি একবাক্যে বলে ফেলেন,یٰۤاَبَتِ افۡعَلۡ مَا تُؤۡمَرُ ۫ سَتَجِدُنِیۡۤ اِنۡ شَآءَ اللّٰهُ مِنَ الصّٰبِرِیۡنَবাবা, আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে আপনি তা-ই করুন, ইনশাআল্লাহ আপনি আমাকে ধৈযশীলদের অন্তুর্ভুক্ত পাবেন।পিতা-পুত্রের আত্মত্যাগের এই অনুপম দৃষ্টান্ত জগতে তুলনাহীন।আল্লাহ তাআলা শুধু পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন, আর তাঁরা দুজনেই এতে রাজি হয়ে গেলেন! ইসমাইল আ.-কে আর কুরবানী হতে হয়নি; বরং জবাইয়ের ঠিক আগ মুহূর্তেই আল্লাহ তাআলা জিবরীল আ. এর মাধ্যমে জান্নাতী দুম্বা পাঠিয়ে দেন।কিন্তু এই ঘটনা এখানেই শেষ হয়ে যায়নি, বরং একে আল্লাহ তাআলা কেয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির দৃষ্টান্ত বানিয়ে রেখেছেন। এবং এই ঘটনা যাতে বিস্মৃত না হয়ে যায় এজন্য কেয়ামত পর্যন্ত কুরবানীর বিধান জারি করে দিয়েছেন। ফলে যতদিন কুরবানী হবে ততদিন সবার মুখে মুখে পিতা-পুত্রের এই আত্মত্যাগের কথা জারি থাকবেই।কিন্তু পশু শুধু জবাই করলেই হবে না, এই কুরবানী বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য কিছু নিয়মনীতি রয়েছে, কুরবানীর ক্ষেত্রে যেগুলোর অনুসরণ না করলে পুরো কুরবানীই বৃথা যাবে। কেউ কেউ এসব মাসআলা-মাসায়েল একেবারেই না-জানার কারণে তার কুরবানী বিশুদ্ধ হয় না, আবার কেউ কেউ ভুল জানার কারণে সেও একই অবস্থায় পতিত হয়।তাই আমরা এ বইয়ে কুরবানী ও আকীকার বিস্তারিত মাসায়েল উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। বইয়ের শুরুতে জিলহজ মাসের গুরুত্ব, করণীয় ও ফজিলত দলিলসহ তুলে ধরা হয়েছে। এরপর প্রত্যেক মাসআলা সহজ ও সাবলীলভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, পাশাপাশি আমরা প্রত্যেক মাসআলায় একাধিক দলিল উল্লখে করার চেষ্টা করেছি। কুরবানীর ক্ষেত্রে আধুনিক কিছু সমস্যার সমাধানও বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে।কুরবানী—আল্লাহ তাআলার জন্য আত্মত্যাগের এক অনুপম দৃষ্টান্তের নাম। যার সূচনা করেছিলেন সাইয়েদুনা হযরত ইবরাহীম ও হযরত ইসমাইল আলাইহিমুস সালাম। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সবচেয়ে প্রিয় বস্তু কুরবানী করার আদেশপ্রাপ্ত হওয়ার পর
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
01:40