সুদ ব্যাংকিং ও বৈশ্বিক অর্থনীতি #৬বেস্টসেলারবিষয়: অর্থনীতি লেখক :মুহাম্মদ ইস্রাফিল হোসাইন প্রকাশনী :রিফাইন পাবলিকেশন সম্পাদক :মাওলানা মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন পৃষ্ঠা : 192 সমাজের প্রতিটি মানুষকে ব্যাংক,বীমা,পুঁজিবাজার বা কোনো না কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন করতে হয় এবং এদের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানই সুদের সাথে জড়িত। ফলে আমরা কোনো না কোনোভাবে এই হারাম সুদের সাথে জড়িত। এই বই পাঠ করলে সুদের ভয়াবহতা জানার পাশাপাশি সুদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার উপায় ও উপকরণ সম্পর্কে জানতে পারবেন।আপনি জানতে পারবেন, কিভাবে আধুনিক বিশ্বে পুঁজিবাদী অর্থনীতি সুদের মাধ্যমে শোষণ চালিয়ে যাচ্ছে অপরপক্ষে ইসলামি অর্থব্যবস্থা ন্যায়সংগত সম্পদ বন্টন, জাকাত ও সুদহীন বিনিয়োগের মাধ্যমে কিভাবে অর্থনৈতিক ভারসাম্য নিশ্চিত করে তা বইটিতে সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সুদভিত্তিক ঋণ অর্থনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করে এবং দারিদ্র্য বাড়ায়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-এর মতো সংস্থাগুলো সুদের মাধ্যমে দরিদ্র দেশগুলোর সম্পদ শোষণ করে,যা অর্থনৈতিক দাসত্ব সৃষ্টি করে। অপরদিকে ইসলামি অর্থব্যবস্থা সুদমুক্ত লেনদেনের মাধ্যমে সমাজে স্থিতিশীলতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে, যা ব্যাক্তি ও রাষ্ট্র উভয়ের জন্য কল্যাণকর।সমাজের প্রতিটি মানুষকে ব্যাংক,বীমা,পুঁজিবাজার বা কোনো না কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন করতে হয় এবং এদের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানই সুদের সাথে জড়িত। ফলে আমরা কোনো না কোনোভাবে এই হারাম সুদের সাথে সমাজের প্রতিটি মানুষকে ব্যাংক,বীমা,পুঁজিবাজার বা কোনো না কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন করতে হয় এবং এদের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানই সুদের সাথে জড়িত। ফলে আমরা কোনো না কোনোভাবে এই হারাম সুদের সাথে জড়িত। এই বই পাঠ করলে সুদের ভয়াবহতা জানার পাশাপাশি সুদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার উপায় ও উপকরণ সম্পর্কে জানতে পারবেন।আপনি জানতে পারবেন, কিভাবে আধুনিক বিশ্বে পুঁজিবাদী অর্থনীতি সুদের মাধ্যমে শোষণ চালিয়ে যাচ্ছে অপরপক্ষে ইসলামি অর্থব্যবস্থা ন্যায়সংগত সম্পদ বন্টন, জাকাত ও সুদহীন বিনিয়োগের মাধ্যমে কিভাবে অর্থনৈতিক ভারসাম্য নিশ্চিত করে তা বইটিতে সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে।রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সুদভিত্তিক ঋণ অর্থনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করে এবং দারিদ্র্য বাড়ায়। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-এর মতো সংস্থাগুলো সুদের মাধ্যমে দরিদ্র দেশগুলোর সম্পদ শোষণ করে,যা অর্থনৈতিক দাসত্ব সৃষ্টি করে। অপরদিকে ইসলামি অর্থব্যবস্থা সুদমুক্ত লেনদেনের মাধ্যমে সমাজে স্থিতিশীলতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে, যা ব্যাক্তি ও রাষ্ট্র উভয়ের জন্য কল্যাণকর।সমাজের প্রতিটি মানুষকে ব্যাংক,বীমা,পুঁজিবাজার বা কোনো না কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে লেনদেন করতে হয় এবং এদের সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানই সুদের সাথে জড়িত। ফলে আমরা কোনো না কোনোভাবে এই হারাম সুদের সাথে