রামাযানে দান ও কুরআন তিলাওয়াত
রামাযানে দান ও কুরআন তিলাওয়াত
Better To Best - Shop
All products

রামাযানে দান ও কুরআন তিলাওয়াত লেখক :মাওলানা মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন প্রকাশনী :রিফাইন পাবলিকেশন পৃষ্ঠা : 48 আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে রোজাকে ফরজ করা হয়েছে। রামাযান মাসের যত মাহাত্ম্য, মর্যাদা ও ফজিলত সবই আল কুরআনের কারণে। কুরআনই এ মাসকে মহিমান্বিত করেছে, সম্মান ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। সুতরাং আসল মর্যাদা কুরআনের। তাই রোজা ও রামাযান মাস থেকে উপকৃত হতে হলে আল কুরআনকে সঠিক মর্যাদা দিতে হবে। আল কুরআনের সাথে সঠিক আচরণের মাধ্যমেই কেবল রামাযানের কল্যাণসমূহ লাভ করা যেতে পারে।রামাযান মাসে প্রতিটি আমলের সাওয়াব যেহেতু সাতশত গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয় তাই এ মাসে এক টাকা দান করলে সাতশত টাকার সওয়াব আশা করা যায় । এজন্য রামাযানকে দানের মাস হিসেবে গ্রহণ করতে রাসুলের (সা.) নির্দেশনা রয়েছে। প্রিয় নবী (সা.) উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন রামাযান মাসে দান ও বদান্যতার হাত সম্প্রসারিত করতে। তাই আসুন আমরা রামাযান মাসে বেশি বেশি দান ও কুরআন তিলাওয়াত করি।আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে রোজাকে ফরজ করা হয়েছে। রামাযান মাসের যত মাহাত্ম্য, মর্যাদা ও ফজিলত সবই আল কুরআনের কারণে। কুরআনই এ মাসকে মহিমান্বিত করেছে, সম্মান ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। সুতরাং আসল মর্যাদা কুরআনের। তাই রোজা ও রামাযান মাস থেকে উপকৃত হতে হলে আল কুরআনকে সঠিক মর্যাদা দিতে হবে। আল কুরআনের সাথে সঠিক আচরণের মাধ্যমেই কেবল রামাযানের কল্যাণসমূহ লাভ করা যেতে পারে।রামাযান মাসে প্রতিটি আমলের সাওয়াব যেহেতু সাতশত গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয় তাই এ মাসে এক টাকা দান করলে সাতশত টাকার সওয়াব আশা করা যায় । এজন্য রামাযানকে দানের মাস হিসেবে গ্রহণ করতে রাসুলের (সা.) নির্দেশনা রয়েছে। প্রিয় নবী (সা.) উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন রামাযান মাসে দান ও বদান্যতার হাত সম্প্রসারিত করতে। তাই আসুন আমরা রামাযান মাসে বেশি বেশি দান ও কুরআন তিলাওয়াত করি।আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে
রামাযানে দান ও কুরআন তিলাওয়াত
রামাযানে দান ও কুরআন তিলাওয়াত লেখক :মাওলানা মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন প্রকাশনী :রিফাইন পাবলিকেশন পৃষ্ঠা : 48 আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে রোজাকে ফরজ করা হয়েছে। রামাযান মাসের যত মাহাত্ম্য, মর্যাদা ও ফজিলত সবই আল কুরআনের কারণে। কুরআনই এ মাসকে মহিমান্বিত করেছে, সম্মান ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। সুতরাং আসল মর্যাদা কুরআনের। তাই রোজা ও রামাযান মাস থেকে উপকৃত হতে হলে আল কুরআনকে সঠিক মর্যাদা দিতে হবে। আল কুরআনের সাথে সঠিক আচরণের মাধ্যমেই কেবল রামাযানের কল্যাণসমূহ লাভ করা যেতে পারে।রামাযান মাসে প্রতিটি আমলের সাওয়াব যেহেতু সাতশত গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয় তাই এ মাসে এক টাকা দান করলে সাতশত টাকার সওয়াব আশা করা যায় । এজন্য রামাযানকে দানের মাস হিসেবে গ্রহণ করতে রাসুলের (সা.) নির্দেশনা রয়েছে। প্রিয় নবী (সা.) উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন রামাযান মাসে দান ও বদান্যতার হাত সম্প্রসারিত করতে। তাই আসুন আমরা রামাযান মাসে বেশি বেশি দান ও কুরআন তিলাওয়াত করি।আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে রোজাকে ফরজ করা হয়েছে। রামাযান মাসের যত মাহাত্ম্য, মর্যাদা ও ফজিলত সবই আল কুরআনের কারণে। কুরআনই এ মাসকে মহিমান্বিত করেছে, সম্মান ও মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। সুতরাং আসল মর্যাদা কুরআনের। তাই রোজা ও রামাযান মাস থেকে উপকৃত হতে হলে আল কুরআনকে সঠিক মর্যাদা দিতে হবে। আল কুরআনের সাথে সঠিক আচরণের মাধ্যমেই কেবল রামাযানের কল্যাণসমূহ লাভ করা যেতে পারে।রামাযান মাসে প্রতিটি আমলের সাওয়াব যেহেতু সাতশত গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয় তাই এ মাসে এক টাকা দান করলে সাতশত টাকার সওয়াব আশা করা যায় । এজন্য রামাযানকে দানের মাস হিসেবে গ্রহণ করতে রাসুলের (সা.) নির্দেশনা রয়েছে। প্রিয় নবী (সা.) উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন রামাযান মাসে দান ও বদান্যতার হাত সম্প্রসারিত করতে। তাই আসুন আমরা রামাযান মাসে বেশি বেশি দান ও কুরআন তিলাওয়াত করি।আরবি বছরের নবম মাস রামাযান। অন্যান্য দিন ও মাসের ন্যায় হলেও রামাযান কেন আলাদা ও মর্যাদার অধিকারী তা আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন। এ মাসে কুরআন নাজিল হয়েছে। এ মাসে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
04:54