Better To Best - Shop
BN

শাপলা: এক অপ্রতিরোধ্য সত্য

Better To Best - Shop

শাপলা: এক অপ্রতিরোধ্য সত্য
  • শাপলা: এক অপ্রতিরোধ্য সত্য_img_0

শাপলা: এক অপ্রতিরোধ্য সত্য

320 BDT
1

শাপলা: এক অপ্রতিরোধ্য সত্য #৫বেস্টসেলারবিষয়: রাজনৈতিক ইতিহাস লেখক :চিরায়ত টীম,মনযূর আহমাদ,মুহাম্মাদ আতীক উল্লাহ প্রকাশনী :চিরায়ত,মাকতাবাতুল আযহার পৃষ্ঠা : 1194 আমাদের ইন্তিফাদাদুই চোখে নীল সমুদ্র; ওই তো দেখা যায়, আকাশ গড়িয়ে পড়েছে যেন নীল সমুদ্রে, নীলে নীলে হয়ে গেছে একাকার। একটু পরপরই দেখা মিলছে সামুদ্রিক সিল, ফ্লাইং ফিশ আর ডলফিনের। দুই চোখ ভরে অবলোকন করা যাচ্ছে মহামহিম সৃষ্টিকর্তার অসংখ্য নিয়ামত। এ-সব দেখে কেবলই মনে পড়বে, ‘ফাবি আইয়ি আলায়ি রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন দান অস্বীকার করবে!’মেরিন-ক্যারিয়ার অনেকের কাছেই স্বপ্নের। মোটা অংকের অর্থ, অবাধ স্বাধীনতা আর ভ্রমণই যেন মেরিন-ক্যারিয়ারর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক। অনেক সময় মানুষের কৌতূহল যে কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, তা তাদের প্রশ্ন কিংবা মন্তব্য দেখলেই কিছুটা বোঝা যায়। একটি জাহাজে কী আছে, কত মানুষ থাকে, তারা কী করে, তারা কীভাবে থাকে, এগুলো ছাড়াও আরও হাজারো প্রশ্ন জমে আছে মানুষের মনে। কিন্তু উত্তর জানা নেই। একজন মেরিনার থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া তাই সবার জন্যই খুবই প্রাসঙ্গিক।পঁচাত্তর থেকে শাপলা প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড একত্রেএই বিষয় ও শিরোনামের বই লেখা আমার মতো নগণ্য লোকের পক্ষে একপ্রকার দুঃসাহস এবং ধৃষ্টতাও বলা যেতে পারে। তাই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। অপেক্ষায় ছিলাম, কেউ লিখবে। কেউ লিখছে না। তাই লিখতে বসেছিলাম। ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে এগুচ্ছিলাম। শেষমেশ যা দাঁড়ালো তার নাম দিয়েছি ‘পঁচাত্তর থেকে শাপলা’। ‘শাপলা’ আমাদের নিকট ইতিহাসের এক বড় নোক্তা। আজ জাগ্রত চেতনা ও চেতনা জাগানিয়ার অপর নাম ‘শাপলা’। শেষমেশ বইটি আপনাদের হাতে তুলে দিতে পেরে নিজেকে কিছুটা নির্ভার মনে করছি।আমি দেখি, এই ভূখণ্ডের জনমণ্ডলী কী যেন হারিয়ে সর্বক্ষণ খুঁজে বেড়াচ্ছে এবং তাদের চোখে-মুখে মলিনতা লেপ্টে আছে। হয়ত নেতা ও নেতৃেত্বের অভাবে তারা মাথা নিচু করে আছে। বার বার স্বপ্ন ভঙ্গের কারণে তারা স্বপ্ন দেখতেও যেন ভয় পাচ্ছে।আমাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যও বহুদিন থেকে বিভিন্ন কৌশলে ভুলিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা চোখে পড়ছে।ফলে নিজেদের মাঝে বহু ধারা ও মত-পথের সৃষ্টি হয়েছে। নিজস্বতা হারানো কোনো জাতি কীভাবে অপরের ক্রীড়নকে পরিণত হয় এই সময় তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ বহন করে।এসব ভাবনা ও দুর্ভাবনা থেকে এই সময় ও সমাজ সম্বন্ধে কিছু আলাপ বক্ষ্যমাণ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে শাপলা-শাহবাগ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা স্থান পেয়েছে।শাপলানামা (তেরো থেকে তেইশ)শাপলানামা মূলত ২০১৩ সালের শাপলা ট্রাজেডি নিয়ে রচিত সাংস্কৃতিক এবং ইতিহাসভিত্তিক একটি বিশেষ সংখ্যা। এখানে প্রবন্ধ, গল্প, স্মৃতিগদ্য, সাক্ষাৎকার, কবিতা সহ আরও কিছু বিষয়ে প্রায় ৭০ এর অধিক লেখক লিখেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—শায়খ হারুন ইজহার, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, শায়খ মুসা আল হাফিজ, মুহিম মাহফুজ, ইফতেখার জামিল, মনযূরুল হক, সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর, আবদুল্লাহ আল মাসউদ, আসিফ আদনান, তরিকুল হুদা, রাফান আহমেদ, সাইফ সিরাজ, আহমাদ সাব্বির প্রমুখ। চিরায়ত থেকে প্রকাশিত এই বিশেষ সংখ্যা শাপলা ট্রাজেডির উপর এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় কাজ। এমনকি বাংলাদেশের ইসলামি ধারায় প্রকাশিত এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় পত্রিকাও এই শাপলানামা।আমাদের ইন্তিফাদা দুই চোখে নীল সমুদ্র; ওই তো দেখা যায়, আকাশ গড়িয়ে পড়েছে যেন নীল সমুদ্রে, নীলে নীলে হয়ে গেছে একাকার। একটু পরপরই দেখা মিলছে সামুদ্রিক সিল, ফ্লাইং ফিশ আর ডলফিনের। আমাদের ইন্তিফাদাদুই চোখে নীল সমুদ্র; ওই তো দেখা যায়, আকাশ গড়িয়ে পড়েছে যেন নীল সমুদ্রে, নীলে নীলে হয়ে গেছে একাকার। একটু পরপরই দেখা মিলছে সামুদ্রিক সিল, ফ্লাইং ফিশ আর ডলফিনের। দুই চোখ ভরে অবলোকন করা যাচ্ছে মহামহিম সৃষ্টিকর্তার অসংখ্য নিয়ামত। এ-সব দেখে কেবলই মনে পড়বে, ‘ফাবি আইয়ি আলায়ি রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন দান অস্বীকার করবে!’মেরিন-ক্যারিয়ার অনেকের কাছেই স্বপ্নের। মোটা অংকের অর্থ, অবাধ স্বাধীনতা আর ভ্রমণই যেন মেরিন-ক্যারিয়ারর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক। অনেক সময় মানুষের কৌতূহল যে কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, তা তাদের প্রশ্ন কিংবা মন্তব্য দেখলেই কিছুটা বোঝা যায়। একটি জাহাজে কী আছে, কত মানুষ থাকে, তারা কী করে, তারা কীভাবে থাকে, এগুলো ছাড়াও আরও হাজারো প্রশ্ন জমে আছে মানুষের মনে। কিন্তু উত্তর জানা নেই। একজন মেরিনার থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া তাই সবার জন্যই খুবই প্রাসঙ্গিক।পঁচাত্তর থেকে শাপলা প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড একত্রেএই বিষয় ও শিরোনামের বই লেখা আমার মতো নগণ্য লোকের পক্ষে একপ্রকার দুঃসাহস এবং ধৃষ্টতাও বলা যেতে পারে। তাই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। অপেক্ষায় ছিলাম, কেউ লিখবে। কেউ লিখছে না। তাই লিখতে বসেছিলাম। ঝিমিয়ে ঝিমিয়ে এগুচ্ছিলাম। শেষমেশ যা দাঁড়ালো তার নাম দিয়েছি ‘পঁচাত্তর থেকে শাপলা’। ‘শাপলা’ আমাদের নিকট ইতিহাসের এক বড় নোক্তা। আজ জাগ্রত চেতনা ও চেতনা জাগানিয়ার অপর নাম ‘শাপলা’। শেষমেশ বইটি আপনাদের হাতে তুলে দিতে পেরে নিজেকে কিছুটা নির্ভার মনে করছি।আমি দেখি, এই ভূখণ্ডের জনমণ্ডলী কী যেন হারিয়ে সর্বক্ষণ খুঁজে বেড়াচ্ছে এবং তাদের চোখে-মুখে মলিনতা লেপ্টে আছে। হয়ত নেতা ও নেতৃেত্বের অভাবে তারা মাথা নিচু করে আছে। বার বার স্বপ্ন ভঙ্গের কারণে তারা স্বপ্ন দেখতেও যেন ভয় পাচ্ছে।আমাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্যও বহুদিন থেকে বিভিন্ন কৌশলে ভুলিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা চোখে পড়ছে।ফলে নিজেদের মাঝে বহু ধারা ও মত-পথের সৃষ্টি হয়েছে। নিজস্বতা হারানো কোনো জাতি কীভাবে অপরের ক্রীড়নকে পরিণত হয় এই সময় তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ বহন করে।এসব ভাবনা ও দুর্ভাবনা থেকে এই সময় ও সমাজ সম্বন্ধে কিছু আলাপ বক্ষ্যমাণ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে শাপলা-শাহবাগ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা স্থান পেয়েছে।শাপলানামা (তেরো থেকে তেইশ)শাপলানামা মূলত ২০১৩ সালের শাপলা ট্রাজেডি নিয়ে রচিত সাংস্কৃতিক এবং ইতিহাসভিত্তিক একটি বিশেষ সংখ্যা। এখানে প্রবন্ধ, গল্প, স্মৃতিগদ্য, সাক্ষাৎকার, কবিতা সহ আরও কিছু বিষয়ে প্রায় ৭০ এর অধিক লেখক লিখেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—শায়খ হারুন ইজহার, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, শায়খ মুসা আল হাফিজ, মুহিম মাহফুজ, ইফতেখার জামিল, মনযূরুল হক, সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর, আবদুল্লাহ আল মাসউদ, আসিফ আদনান, তরিকুল হুদা, রাফান আহমেদ, সাইফ সিরাজ, আহমাদ সাব্বির প্রমুখ। চিরায়ত থেকে প্রকাশিত এই বিশেষ সংখ্যা শাপলা ট্রাজেডির উপর এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় কাজ। এমনকি বাংলাদেশের ইসলামি ধারায় প্রকাশিত এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় পত্রিকাও এই শাপলানামা।আমাদের ইন্তিফাদা দুই চোখে নীল সমুদ্র; ওই তো দেখা যায়, আকাশ গড়িয়ে পড়েছে যেন নীল সমুদ্রে, নীলে নীলে হয়ে গেছে একাকার। একটু পরপরই দেখা মিলছে সামুদ্রিক সিল, ফ্লাইং ফিশ আর ডলফিনের।

Better To Best - Shop
Better To Best - Shop

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

05:17