রিহলাহ ইবনে বতুতা (১ ও ২)
রিহলাহ ইবনে বতুতা (১ ও ২)
Better To Best - Shop
All products

রিহলাহ ইবনে বতুতা (১ ও ২) #১বেস্টসেলারবিষয়: ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব লেখক :আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আযহার পৃষ্ঠা : 816 ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০ কিলোমিটার পথ।উত্তর মরক্কো থেকে যাত্রা শুরু করে একে একে দেখেছেন উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আরব, পশ্চিম আফ্রিকা, পারস্য, ইউরোপের একাংশ, খাওয়ারিজম, বুখারা, আফগান, হিন্দুস্তান, বাংলা ও চীন।৭২৫ হিজরিতে তার সেই বিশ্বভ্রমণ শুরু হয়। অবিশ্রান্ত ভ্রমণ শেষে তিনি যখন স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে, তখন ক্যালেন্ডারের পাতায় ৭৫৪ হিজরি। তার সেই ভ্রমণকাহিনি পরবর্তীকালে বই আকারে সংকলিত হয়। যা শুধুই একটি ভ্রমণ কাহিনি নয়। বরং ১৪০০ শতকের পূর্ব মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল।গ্রন্থটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো,* তিনি যাত্রাপথের প্রতিটি জনপদের ভালো-মন্দ তুলে ধরেছেন। প্রকৃতি ও আবহাওয়ার সূক্ষ্ণাতিসূক্ষ্ণ বিবরণ পেশ করেছেন। সেখানকার বিচার-সালিশ ব্যবস্থার কথা যেমন বলেছেন, তেমনি ধর্মচর্চার প্রকৃত চিত্রও তুলে ধরেছেন।* তিনি সেসময়ের বিভিন্ন রাজ্যের শাসক, গভর্নর ও বিচারপতিদের আচার-আচরণ, বদান্যতা-কার্পণ্য, নৈতিকতা ও অসততার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছেন।* আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তিনি প্রতিটি নগরীর ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক মর্যাদা এবং সেখানকার বিখ্যাত মনীষীদের সংক্ষিপ্ত জীবনীর ওপরও আলোকপাত করেছেন।যার ফলে ধর্মচর্চা, ইতিহাস, ভূগোল, সামাজিকতা ও রাষ্ট্রপরিচালনা—সর্বদিক বিবেচনায় তার এই ভ্রমণকাহিনি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। এই আয়োজন মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্যেই দরকারি।ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০ ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০ কিলোমিটার পথ।উত্তর মরক্কো থেকে যাত্রা শুরু করে একে একে দেখেছেন উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আরব, পশ্চিম আফ্রিকা, পারস্য, ইউরোপের একাংশ, খাওয়ারিজম, বুখারা, আফগান, হিন্দুস্তান, বাংলা ও চীন।৭২৫ হিজরিতে তার সেই বিশ্বভ্রমণ শুরু হয়। অবিশ্রান্ত ভ্রমণ শেষে তিনি যখন স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে, তখন ক্যালেন্ডারের পাতায় ৭৫৪ হিজরি। তার সেই ভ্রমণকাহিনি পরবর্তীকালে বই আকারে সংকলিত হয়। যা শুধুই একটি ভ্রমণ কাহিনি নয়। বরং ১৪০০ শতকের পূর্ব মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল।গ্রন্থটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো,* তিনি যাত্রাপথের প্রতিটি জনপদের ভালো-মন্দ তুলে ধরেছেন। প্রকৃতি ও আবহাওয়ার সূক্ষ্ণাতিসূক্ষ্ণ বিবরণ পেশ করেছেন। সেখানকার বিচার-সালিশ ব্যবস্থার কথা যেমন বলেছেন, তেমনি ধর্মচর্চার প্রকৃত চিত্রও তুলে ধরেছেন।* তিনি সেসময়ের বিভিন্ন রাজ্যের শাসক, গভর্নর ও বিচারপতিদের আচার-আচরণ, বদান্যতা-কার্পণ্য, নৈতিকতা ও অসততার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছেন।* আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তিনি প্রতিটি নগরীর ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক মর্যাদা এবং সেখানকার বিখ্যাত মনীষীদের সংক্ষিপ্ত জীবনীর ওপরও আলোকপাত করেছেন।যার ফলে ধর্মচর্চা, ইতিহাস, ভূগোল, সামাজিকতা ও রাষ্ট্রপরিচালনা—সর্বদিক বিবেচনায় তার এই ভ্রমণকাহিনি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। এই আয়োজন মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্যেই দরকারি।ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০
রিহলাহ ইবনে বতুতা (১ ও ২)
রিহলাহ ইবনে বতুতা (১ ও ২) #১বেস্টসেলারবিষয়: ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব লেখক :আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আযহার পৃষ্ঠা : 816 ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০ কিলোমিটার পথ।উত্তর মরক্কো থেকে যাত্রা শুরু করে একে একে দেখেছেন উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আরব, পশ্চিম আফ্রিকা, পারস্য, ইউরোপের একাংশ, খাওয়ারিজম, বুখারা, আফগান, হিন্দুস্তান, বাংলা ও চীন।৭২৫ হিজরিতে তার সেই বিশ্বভ্রমণ শুরু হয়। অবিশ্রান্ত ভ্রমণ শেষে তিনি যখন স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে, তখন ক্যালেন্ডারের পাতায় ৭৫৪ হিজরি। তার সেই ভ্রমণকাহিনি পরবর্তীকালে বই আকারে সংকলিত হয়। যা শুধুই একটি ভ্রমণ কাহিনি নয়। বরং ১৪০০ শতকের পূর্ব মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল।গ্রন্থটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো,* তিনি যাত্রাপথের প্রতিটি জনপদের ভালো-মন্দ তুলে ধরেছেন। প্রকৃতি ও আবহাওয়ার সূক্ষ্ণাতিসূক্ষ্ণ বিবরণ পেশ করেছেন। সেখানকার বিচার-সালিশ ব্যবস্থার কথা যেমন বলেছেন, তেমনি ধর্মচর্চার প্রকৃত চিত্রও তুলে ধরেছেন।* তিনি সেসময়ের বিভিন্ন রাজ্যের শাসক, গভর্নর ও বিচারপতিদের আচার-আচরণ, বদান্যতা-কার্পণ্য, নৈতিকতা ও অসততার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছেন।* আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তিনি প্রতিটি নগরীর ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক মর্যাদা এবং সেখানকার বিখ্যাত মনীষীদের সংক্ষিপ্ত জীবনীর ওপরও আলোকপাত করেছেন।যার ফলে ধর্মচর্চা, ইতিহাস, ভূগোল, সামাজিকতা ও রাষ্ট্রপরিচালনা—সর্বদিক বিবেচনায় তার এই ভ্রমণকাহিনি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। এই আয়োজন মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্যেই দরকারি।ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০ ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০ কিলোমিটার পথ।উত্তর মরক্কো থেকে যাত্রা শুরু করে একে একে দেখেছেন উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আরব, পশ্চিম আফ্রিকা, পারস্য, ইউরোপের একাংশ, খাওয়ারিজম, বুখারা, আফগান, হিন্দুস্তান, বাংলা ও চীন।৭২৫ হিজরিতে তার সেই বিশ্বভ্রমণ শুরু হয়। অবিশ্রান্ত ভ্রমণ শেষে তিনি যখন স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করে, তখন ক্যালেন্ডারের পাতায় ৭৫৪ হিজরি। তার সেই ভ্রমণকাহিনি পরবর্তীকালে বই আকারে সংকলিত হয়। যা শুধুই একটি ভ্রমণ কাহিনি নয়। বরং ১৪০০ শতকের পূর্ব মধ্য এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ইতিহাসের অন্যতম দলিল।গ্রন্থটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো,* তিনি যাত্রাপথের প্রতিটি জনপদের ভালো-মন্দ তুলে ধরেছেন। প্রকৃতি ও আবহাওয়ার সূক্ষ্ণাতিসূক্ষ্ণ বিবরণ পেশ করেছেন। সেখানকার বিচার-সালিশ ব্যবস্থার কথা যেমন বলেছেন, তেমনি ধর্মচর্চার প্রকৃত চিত্রও তুলে ধরেছেন।* তিনি সেসময়ের বিভিন্ন রাজ্যের শাসক, গভর্নর ও বিচারপতিদের আচার-আচরণ, বদান্যতা-কার্পণ্য, নৈতিকতা ও অসততার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছেন।* আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তিনি প্রতিটি নগরীর ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক মর্যাদা এবং সেখানকার বিখ্যাত মনীষীদের সংক্ষিপ্ত জীবনীর ওপরও আলোকপাত করেছেন।যার ফলে ধর্মচর্চা, ইতিহাস, ভূগোল, সামাজিকতা ও রাষ্ট্রপরিচালনা—সর্বদিক বিবেচনায় তার এই ভ্রমণকাহিনি নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। এই আয়োজন মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্যেই দরকারি।ভ্রমণসাহিত্যের ইতিহাসে ইবনে বতুতা নিরেট একটি নাম নয়; একটি স্ববাক ইতিহাস। হিজরি সপ্তম শতাব্দীর এই ভ্রমণপিয়াসী পরিব্রাজক তার যৌবনের পুরো ত্রিশটা বছর পৃথিবীর পথে পথে কাটিয়ে দিয়েছেন। পাড়ি দিয়েছেন ১,২১,০০০
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
05:34