কাঁটা ও ফুল
কাঁটা ও ফুল
Better To Best - Shop
All products

কাঁটা ও ফুল লেখক :ইয়াহইয়া সিনওয়ার প্রকাশনী :ইলহাম ILHAM অনুবাদক :মনযূরুল হক পৃষ্ঠা : 456 ‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো গোপনে কপি করেন এবং যেকোনো উপায়ে সবার কাছে পৌঁছে দেন–এভাবে তারা পিঁপড়ার মতো খেঁটে বইটি আলোর মুখে এনেছেন।’ উপন্যাসে তিনি ১৯৬৭ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে নিয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনের, বিশেষত গাজার দুর্দশাপীড়িত জনজীবন, স্বাধীনতার সংগ্রাম ও রাজনৈতিক অন্তর্দ্ব›দ্বকে সত্যাশ্রিত ভাষায় তুলে ধরেছেন। ভ‚মিকায় লিখেছেন, ‘এটা আমার নিজের গল্প না। অথবা অন্য কারও বলা কাহিনিও না। বরং এই গল্প সবার–ফিলিস্তিনি জনমানুষের। এর প্রতিটি ঘটনা সত্য।’ তবে লেখক ঘটনাগুলো নিজের স্মৃতির ওপর নির্ভর করে লেখেন, ফলে দিন তারিখ বর্ণনায় কোথাও অসঙ্গতি দেখা যাওয়া বিচিত্র নয়।বইটি প্রকাশিত হলে ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, উর্দুসহ অনেক ভাষায় অনূদিত হয়। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থায় বইটিকে লেখক ইয়াহইয়া সিনওয়ারের মনস্তত্ত্ব বোঝার প্রধান উপকরণ বলে গণ্য করা হয়।‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো ‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো গোপনে কপি করেন এবং যেকোনো উপায়ে সবার কাছে পৌঁছে দেন–এভাবে তারা পিঁপড়ার মতো খেঁটে বইটি আলোর মুখে এনেছেন।’ উপন্যাসে তিনি ১৯৬৭ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে নিয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনের, বিশেষত গাজার দুর্দশাপীড়িত জনজীবন, স্বাধীনতার সংগ্রাম ও রাজনৈতিক অন্তর্দ্ব›দ্বকে সত্যাশ্রিত ভাষায় তুলে ধরেছেন। ভ‚মিকায় লিখেছেন, ‘এটা আমার নিজের গল্প না। অথবা অন্য কারও বলা কাহিনিও না। বরং এই গল্প সবার–ফিলিস্তিনি জনমানুষের। এর প্রতিটি ঘটনা সত্য।’ তবে লেখক ঘটনাগুলো নিজের স্মৃতির ওপর নির্ভর করে লেখেন, ফলে দিন তারিখ বর্ণনায় কোথাও অসঙ্গতি দেখা যাওয়া বিচিত্র নয়।বইটি প্রকাশিত হলে ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, উর্দুসহ অনেক ভাষায় অনূদিত হয়। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থায় বইটিকে লেখক ইয়াহইয়া সিনওয়ারের মনস্তত্ত্ব বোঝার প্রধান উপকরণ বলে গণ্য করা হয়।‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো
কাঁটা ও ফুল
কাঁটা ও ফুল লেখক :ইয়াহইয়া সিনওয়ার প্রকাশনী :ইলহাম ILHAM অনুবাদক :মনযূরুল হক পৃষ্ঠা : 456 ‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো গোপনে কপি করেন এবং যেকোনো উপায়ে সবার কাছে পৌঁছে দেন–এভাবে তারা পিঁপড়ার মতো খেঁটে বইটি আলোর মুখে এনেছেন।’ উপন্যাসে তিনি ১৯৬৭ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে নিয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনের, বিশেষত গাজার দুর্দশাপীড়িত জনজীবন, স্বাধীনতার সংগ্রাম ও রাজনৈতিক অন্তর্দ্ব›দ্বকে সত্যাশ্রিত ভাষায় তুলে ধরেছেন। ভ‚মিকায় লিখেছেন, ‘এটা আমার নিজের গল্প না। অথবা অন্য কারও বলা কাহিনিও না। বরং এই গল্প সবার–ফিলিস্তিনি জনমানুষের। এর প্রতিটি ঘটনা সত্য।’ তবে লেখক ঘটনাগুলো নিজের স্মৃতির ওপর নির্ভর করে লেখেন, ফলে দিন তারিখ বর্ণনায় কোথাও অসঙ্গতি দেখা যাওয়া বিচিত্র নয়।বইটি প্রকাশিত হলে ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, উর্দুসহ অনেক ভাষায় অনূদিত হয়। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থায় বইটিকে লেখক ইয়াহইয়া সিনওয়ারের মনস্তত্ত্ব বোঝার প্রধান উপকরণ বলে গণ্য করা হয়।‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো ‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো গোপনে কপি করেন এবং যেকোনো উপায়ে সবার কাছে পৌঁছে দেন–এভাবে তারা পিঁপড়ার মতো খেঁটে বইটি আলোর মুখে এনেছেন।’ উপন্যাসে তিনি ১৯৬৭ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে নিয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনের, বিশেষত গাজার দুর্দশাপীড়িত জনজীবন, স্বাধীনতার সংগ্রাম ও রাজনৈতিক অন্তর্দ্ব›দ্বকে সত্যাশ্রিত ভাষায় তুলে ধরেছেন। ভ‚মিকায় লিখেছেন, ‘এটা আমার নিজের গল্প না। অথবা অন্য কারও বলা কাহিনিও না। বরং এই গল্প সবার–ফিলিস্তিনি জনমানুষের। এর প্রতিটি ঘটনা সত্য।’ তবে লেখক ঘটনাগুলো নিজের স্মৃতির ওপর নির্ভর করে লেখেন, ফলে দিন তারিখ বর্ণনায় কোথাও অসঙ্গতি দেখা যাওয়া বিচিত্র নয়।বইটি প্রকাশিত হলে ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, উর্দুসহ অনেক ভাষায় অনূদিত হয়। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থায় বইটিকে লেখক ইয়াহইয়া সিনওয়ারের মনস্তত্ত্ব বোঝার প্রধান উপকরণ বলে গণ্য করা হয়।‘আশ-শাওক ওয়াল কারানফুল’ (কাঁটা ও ফুল) ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একমাত্র উপন্যাস। ২০০৪ সালে বিরশেবা কারাগারে বসে এর রচনা সমাপ্ত হয়। প্রচ্ছদে লেখা ছিল : ‘কারাগারের সঙ্গীরা প্রহরীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে লেখাগুলো
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
06:12