রেনেসাঁর মনীষী মাওলানা আকরম খাঁ মুসলিম সাংবাদিকতার জনক
রেনেসাঁর মনীষী মাওলানা আকরম খাঁ মুসলিম সাংবাদিকতার জনক
Better To Best - Shop
All products

রেনেসাঁর মনীষী মাওলানা আকরম খাঁ মুসলিম সাংবাদিকতার জনক লেখক :মুজিব হাসান প্রকাশনী :ইলহাম ILHAM পৃষ্ঠা : 56 বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ’র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল সামাজিকভাবে নিগৃহীত এবং সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া জাতি। মাওলানা বুঝতে পারলেন, তাদের মানসিক অবসাদের এ অচলায়তন ভাঙতে না পারলে কিছুতেই মুক্তি সম্ভব নয়। যে কারণে তীব্র শ্লেষে সুতীক্ষ্ণ খোঁচায় ক্ষয়িত সমাজের মর্মমূল বিদ্ধ করার প্রয়োজন বোধ করলেন।এজন্য তিনি কলমকে বানালেন অস্ত্র এবং সাংবাদিকতাকে গ্রহণ করলেন বিশ্বাস ও সংকল্পের বাত্ময় প্রকাশমাধ্যম হিসেবে।তারপর অসীম সাহসে বুক বেঁধে পাড়ি দিয়ে গেলেন একের পর এক দুর্যোগের অগ্নিসেতু। তার চলার পথের বাঁকে বাঁকে ছিল জমাট অন্ধকার। কিন্তু তিনি দৃঢ় পায়ে একে মাড়িয়ে জ্বেলে গেছেন একটি করে দীপ।তাই মুসলিম বাংলার সাংবাদিকতার জনক যদি কাউকে বলতে হয়, তবে তিনি মাওলানা আকরম খাঁ। কারণ সাংবাদিকতার জন্য এত দুঃখবরণ, সংবাদপত্রের কণ্ঠকে অকম্পিত রাখার জন্য এমন একাগ্র সাধনা আর নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের দৃষ্টান্ত কেবল এ উপমহাদেশে নয়, বোধহয় সারা পৃথিবীতে বিরল।বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ'র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ’র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল সামাজিকভাবে নিগৃহীত এবং সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া জাতি। মাওলানা বুঝতে পারলেন, তাদের মানসিক অবসাদের এ অচলায়তন ভাঙতে না পারলে কিছুতেই মুক্তি সম্ভব নয়। যে কারণে তীব্র শ্লেষে সুতীক্ষ্ণ খোঁচায় ক্ষয়িত সমাজের মর্মমূল বিদ্ধ করার প্রয়োজন বোধ করলেন।এজন্য তিনি কলমকে বানালেন অস্ত্র এবং সাংবাদিকতাকে গ্রহণ করলেন বিশ্বাস ও সংকল্পের বাত্ময় প্রকাশমাধ্যম হিসেবে।তারপর অসীম সাহসে বুক বেঁধে পাড়ি দিয়ে গেলেন একের পর এক দুর্যোগের অগ্নিসেতু। তার চলার পথের বাঁকে বাঁকে ছিল জমাট অন্ধকার। কিন্তু তিনি দৃঢ় পায়ে একে মাড়িয়ে জ্বেলে গেছেন একটি করে দীপ।তাই মুসলিম বাংলার সাংবাদিকতার জনক যদি কাউকে বলতে হয়, তবে তিনি মাওলানা আকরম খাঁ। কারণ সাংবাদিকতার জন্য এত দুঃখবরণ, সংবাদপত্রের কণ্ঠকে অকম্পিত রাখার জন্য এমন একাগ্র সাধনা আর নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের দৃষ্টান্ত কেবল এ উপমহাদেশে নয়, বোধহয় সারা পৃথিবীতে বিরল।বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ'র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল
রেনেসাঁর মনীষী মাওলানা আকরম খাঁ মুসলিম সাংবাদিকতার জনক
রেনেসাঁর মনীষী মাওলানা আকরম খাঁ মুসলিম সাংবাদিকতার জনক লেখক :মুজিব হাসান প্রকাশনী :ইলহাম ILHAM পৃষ্ঠা : 56 বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ’র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল সামাজিকভাবে নিগৃহীত এবং সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া জাতি। মাওলানা বুঝতে পারলেন, তাদের মানসিক অবসাদের এ অচলায়তন ভাঙতে না পারলে কিছুতেই মুক্তি সম্ভব নয়। যে কারণে তীব্র শ্লেষে সুতীক্ষ্ণ খোঁচায় ক্ষয়িত সমাজের মর্মমূল বিদ্ধ করার প্রয়োজন বোধ করলেন।এজন্য তিনি কলমকে বানালেন অস্ত্র এবং সাংবাদিকতাকে গ্রহণ করলেন বিশ্বাস ও সংকল্পের বাত্ময় প্রকাশমাধ্যম হিসেবে।তারপর অসীম সাহসে বুক বেঁধে পাড়ি দিয়ে গেলেন একের পর এক দুর্যোগের অগ্নিসেতু। তার চলার পথের বাঁকে বাঁকে ছিল জমাট অন্ধকার। কিন্তু তিনি দৃঢ় পায়ে একে মাড়িয়ে জ্বেলে গেছেন একটি করে দীপ।তাই মুসলিম বাংলার সাংবাদিকতার জনক যদি কাউকে বলতে হয়, তবে তিনি মাওলানা আকরম খাঁ। কারণ সাংবাদিকতার জন্য এত দুঃখবরণ, সংবাদপত্রের কণ্ঠকে অকম্পিত রাখার জন্য এমন একাগ্র সাধনা আর নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের দৃষ্টান্ত কেবল এ উপমহাদেশে নয়, বোধহয় সারা পৃথিবীতে বিরল।বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ'র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ’র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল সামাজিকভাবে নিগৃহীত এবং সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া জাতি। মাওলানা বুঝতে পারলেন, তাদের মানসিক অবসাদের এ অচলায়তন ভাঙতে না পারলে কিছুতেই মুক্তি সম্ভব নয়। যে কারণে তীব্র শ্লেষে সুতীক্ষ্ণ খোঁচায় ক্ষয়িত সমাজের মর্মমূল বিদ্ধ করার প্রয়োজন বোধ করলেন।এজন্য তিনি কলমকে বানালেন অস্ত্র এবং সাংবাদিকতাকে গ্রহণ করলেন বিশ্বাস ও সংকল্পের বাত্ময় প্রকাশমাধ্যম হিসেবে।তারপর অসীম সাহসে বুক বেঁধে পাড়ি দিয়ে গেলেন একের পর এক দুর্যোগের অগ্নিসেতু। তার চলার পথের বাঁকে বাঁকে ছিল জমাট অন্ধকার। কিন্তু তিনি দৃঢ় পায়ে একে মাড়িয়ে জ্বেলে গেছেন একটি করে দীপ।তাই মুসলিম বাংলার সাংবাদিকতার জনক যদি কাউকে বলতে হয়, তবে তিনি মাওলানা আকরম খাঁ। কারণ সাংবাদিকতার জন্য এত দুঃখবরণ, সংবাদপত্রের কণ্ঠকে অকম্পিত রাখার জন্য এমন একাগ্র সাধনা আর নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের দৃষ্টান্ত কেবল এ উপমহাদেশে নয়, বোধহয় সারা পৃথিবীতে বিরল।বাংলার মুসলিম সমাজের এক অনিবার্য প্রাক-পতনের মুহূর্তে বিশ্বাসের ধ্রুবতারার মতো মাওলানা আকরম খাঁ'র আবির্ভাব। তার এ আবির্ভাব মুসলমানদের রাজনৈতিক, সামাজিক, দ্বীনি ও সাংস্কৃতিক পটভূমিগুলোকে উদ্ভাসিত করে তুলেছে।সেসময়কার রাজনীতিতে মুসলমানরা ছিল
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
05:51