নবিজির ওফাত
নবিজির ওফাত
Better To Best - Shop
All products

নবিজির ওফাত লেখক :মুহাম্মদ মিযান বিন রমজান প্রকাশনী :ইলহাম ILHAM পৃষ্ঠা : 112 বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই ছিলো নীতি ও আদর্শের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেই আদর্শবান মানুষেরা তার প্রস্থানের পর যখন ইসলামের দাওয়াত নিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল,তখন তাদের চরিত্র,আদর্শ,মহানুভবতা,জীবনবোধ,মার্জিত সংস্কৃতি ও উন্নত রুচিবোধে আকৃষ্ট হয়ে দলে দলে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করতে শুরু করে। যে রাসুলের কথায় মক্কার মানুষগুলো বাপদাদার ধর্ম ত্যাগ করে সত্য ধর্ম ইসলাম কবুল করেছিলেন,নিজ বসত বাড়ির মায়া-কায়া ছেড়ে হিজরত করেছিলেন,এমনকি নিজ মা-বাবাকেও ত্যাগ করতে দ্বিধা করেননি তাঁর ইন্তেকালের খবর শোনার পর তাদের মানসিক অবস্থা কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। বক্ষমান গ্রন্থে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসুস্থ হওয়ার দিন থেকে শুরু করে দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি বিষয়ে দলীলসহ সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। তিনি কবে কোন তারিখে অসুস্থ হন? অসুস্থ থাকাকালীন শারীরিক অবস্থা কেমন ছিলো? সে দিনগুলোতে তিনি কত ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করতে পারেননি? কবে কখন কোন সময়ে তাঁর ইন্তেকাল হয়? তাঁর ইন্তেকালে সাহাবায়ে কেরামের মানসিক স্থিতি কেমন থাকে? তাঁর জানাজা কিভাবে আদায় করা হয়? তাঁর গোসল প্রদান করেন কারা? কাফনের কাপড়ে কী ব্যবহার করা হয়েছিলো? কবর কখন কোথায় কিভাবে খনন করা হয়? রাসুলের কবরে কে কে নেমেছিলেন?—এই সকল বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা করা হয়েছে।বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই ছিলো নীতি ও আদর্শের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেই আদর্শবান মানুষেরা তার প্রস্থানের পর যখন ইসলামের দাওয়াত নিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল,তখন তাদের চরিত্র,আদর্শ,মহানুভবতা,জীবনবোধ,মার্জিত সংস্কৃতি ও উন্নত রুচিবোধে আকৃষ্ট হয়ে দলে দলে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করতে শুরু করে। যে রাসুলের কথায় মক্কার মানুষগুলো বাপদাদার ধর্ম ত্যাগ করে সত্য ধর্ম ইসলাম কবুল করেছিলেন,নিজ বসত বাড়ির মায়া-কায়া ছেড়ে হিজরত করেছিলেন,এমনকি নিজ মা-বাবাকেও ত্যাগ করতে দ্বিধা করেননি তাঁর ইন্তেকালের খবর শোনার পর তাদের মানসিক অবস্থা কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। বক্ষমান গ্রন্থে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসুস্থ হওয়ার দিন থেকে শুরু করে দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি বিষয়ে দলীলসহ সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। তিনি কবে কোন তারিখে অসুস্থ হন? অসুস্থ থাকাকালীন শারীরিক অবস্থা কেমন ছিলো? সে দিনগুলোতে তিনি কত ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করতে পারেননি? কবে কখন কোন সময়ে তাঁর ইন্তেকাল হয়? তাঁর ইন্তেকালে সাহাবায়ে কেরামের মানসিক স্থিতি কেমন থাকে? তাঁর জানাজা কিভাবে আদায় করা হয়? তাঁর গোসল প্রদান করেন কারা? কাফনের কাপড়ে কী ব্যবহার করা হয়েছিলো? কবর কখন কোথায় কিভাবে খনন করা হয়? রাসুলের কবরে কে কে নেমেছিলেন?—এই সকল বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা করা হয়েছে।বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই
নবিজির ওফাত
নবিজির ওফাত লেখক :মুহাম্মদ মিযান বিন রমজান প্রকাশনী :ইলহাম ILHAM পৃষ্ঠা : 112 বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই ছিলো নীতি ও আদর্শের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেই আদর্শবান মানুষেরা তার প্রস্থানের পর যখন ইসলামের দাওয়াত নিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল,তখন তাদের চরিত্র,আদর্শ,মহানুভবতা,জীবনবোধ,মার্জিত সংস্কৃতি ও উন্নত রুচিবোধে আকৃষ্ট হয়ে দলে দলে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করতে শুরু করে। যে রাসুলের কথায় মক্কার মানুষগুলো বাপদাদার ধর্ম ত্যাগ করে সত্য ধর্ম ইসলাম কবুল করেছিলেন,নিজ বসত বাড়ির মায়া-কায়া ছেড়ে হিজরত করেছিলেন,এমনকি নিজ মা-বাবাকেও ত্যাগ করতে দ্বিধা করেননি তাঁর ইন্তেকালের খবর শোনার পর তাদের মানসিক অবস্থা কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। বক্ষমান গ্রন্থে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসুস্থ হওয়ার দিন থেকে শুরু করে দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি বিষয়ে দলীলসহ সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। তিনি কবে কোন তারিখে অসুস্থ হন? অসুস্থ থাকাকালীন শারীরিক অবস্থা কেমন ছিলো? সে দিনগুলোতে তিনি কত ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করতে পারেননি? কবে কখন কোন সময়ে তাঁর ইন্তেকাল হয়? তাঁর ইন্তেকালে সাহাবায়ে কেরামের মানসিক স্থিতি কেমন থাকে? তাঁর জানাজা কিভাবে আদায় করা হয়? তাঁর গোসল প্রদান করেন কারা? কাফনের কাপড়ে কী ব্যবহার করা হয়েছিলো? কবর কখন কোথায় কিভাবে খনন করা হয়? রাসুলের কবরে কে কে নেমেছিলেন?—এই সকল বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা করা হয়েছে।বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই ছিলো নীতি ও আদর্শের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেই আদর্শবান মানুষেরা তার প্রস্থানের পর যখন ইসলামের দাওয়াত নিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল,তখন তাদের চরিত্র,আদর্শ,মহানুভবতা,জীবনবোধ,মার্জিত সংস্কৃতি ও উন্নত রুচিবোধে আকৃষ্ট হয়ে দলে দলে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করতে শুরু করে। যে রাসুলের কথায় মক্কার মানুষগুলো বাপদাদার ধর্ম ত্যাগ করে সত্য ধর্ম ইসলাম কবুল করেছিলেন,নিজ বসত বাড়ির মায়া-কায়া ছেড়ে হিজরত করেছিলেন,এমনকি নিজ মা-বাবাকেও ত্যাগ করতে দ্বিধা করেননি তাঁর ইন্তেকালের খবর শোনার পর তাদের মানসিক অবস্থা কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। বক্ষমান গ্রন্থে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অসুস্থ হওয়ার দিন থেকে শুরু করে দাফন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি বিষয়ে দলীলসহ সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। তিনি কবে কোন তারিখে অসুস্থ হন? অসুস্থ থাকাকালীন শারীরিক অবস্থা কেমন ছিলো? সে দিনগুলোতে তিনি কত ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করতে পারেননি? কবে কখন কোন সময়ে তাঁর ইন্তেকাল হয়? তাঁর ইন্তেকালে সাহাবায়ে কেরামের মানসিক স্থিতি কেমন থাকে? তাঁর জানাজা কিভাবে আদায় করা হয়? তাঁর গোসল প্রদান করেন কারা? কাফনের কাপড়ে কী ব্যবহার করা হয়েছিলো? কবর কখন কোথায় কিভাবে খনন করা হয়? রাসুলের কবরে কে কে নেমেছিলেন?—এই সকল বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা করা হয়েছে।বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাত্র ৬৩ বছরে এমন এক সমাজ নির্মাণ করেছিলেন যা শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের কাছে অনুসরণীয় হয়ে আছে। তার গড়া সমাজের প্রতিটি মানুষই
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
07:06