শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ
শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ
Better To Best - Shop
All products

শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ লেখক :আবদুল কাহের জুরজানি প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আশরাফ কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st published 2023 মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ।লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.।উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি এ সংস্করণের ভূমিকায় স্পষ্ট করা হয়েছে। আর যেহেতু মূল কিতাবের নাম আল আওয়ামিলুল মিআহ, তাই এর শরাহেও (যে ভাষায়ই রচিত হোক) মূলের নাম অক্ষুন্ন থাকবে বা থাকতে হবে এইই নিয়ম এবং এইই স্বাভাবিক। সেজন্য এর শরাহ- ‘শরহে মিয়াতে আমেল’ নামে সমধিক প্রসিদ্ধ হলেও এই সংস্করণে নিয়ম অনুসারে তার নামকরণ করা হয়েছে- ‘শরহুল আওয়ামিল’ নামে। ভূমিকায় এ বিষয়েরও বিশদ আলোচনা এসেছে।ব্যাখ্যাগ্রন্থ: শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ।ব্যাখ্যাকার সুনির্ধারিতভাবে জানা নেই। তবে উপমহাদেশে এটি হযরত আবদুর রহমান মোল্লা জামী রহ.-কৃত বলেই প্রসিদ্ধ। কিন্তু তাহকীকের আলোকে তাঁর প্রতি এই সম্বন্ধকরণ সাব্যস্ত হয় না বিধায় এ সংস্করণে সরাসরি তাঁর প্রতি সম্বন্ধ না করে এভাবে লেখা হয়েছে- ‘মানসূব ইলা…’ (অর্থাৎ লোকমুখে এটি তাঁর বলে পরিচিত।) এ বিষয়ও সবিস্তারে ভূমিকায় উল্লিখিত হয়েছে।মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ। লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.। উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ।লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.।উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি এ সংস্করণের ভূমিকায় স্পষ্ট করা হয়েছে। আর যেহেতু মূল কিতাবের নাম আল আওয়ামিলুল মিআহ, তাই এর শরাহেও (যে ভাষায়ই রচিত হোক) মূলের নাম অক্ষুন্ন থাকবে বা থাকতে হবে এইই নিয়ম এবং এইই স্বাভাবিক। সেজন্য এর শরাহ- ‘শরহে মিয়াতে আমেল’ নামে সমধিক প্রসিদ্ধ হলেও এই সংস্করণে নিয়ম অনুসারে তার নামকরণ করা হয়েছে- ‘শরহুল আওয়ামিল’ নামে। ভূমিকায় এ বিষয়েরও বিশদ আলোচনা এসেছে।ব্যাখ্যাগ্রন্থ: শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ।ব্যাখ্যাকার সুনির্ধারিতভাবে জানা নেই। তবে উপমহাদেশে এটি হযরত আবদুর রহমান মোল্লা জামী রহ.-কৃত বলেই প্রসিদ্ধ। কিন্তু তাহকীকের আলোকে তাঁর প্রতি এই সম্বন্ধকরণ সাব্যস্ত হয় না বিধায় এ সংস্করণে সরাসরি তাঁর প্রতি সম্বন্ধ না করে এভাবে লেখা হয়েছে- ‘মানসূব ইলা…’ (অর্থাৎ লোকমুখে এটি তাঁর বলে পরিচিত।) এ বিষয়ও সবিস্তারে ভূমিকায় উল্লিখিত হয়েছে।মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ। লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.। উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি
শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ
শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ লেখক :আবদুল কাহের জুরজানি প্রকাশনী :মাকতাবাতুল আশরাফ কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st published 2023 মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ।লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.।উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি এ সংস্করণের ভূমিকায় স্পষ্ট করা হয়েছে। আর যেহেতু মূল কিতাবের নাম আল আওয়ামিলুল মিআহ, তাই এর শরাহেও (যে ভাষায়ই রচিত হোক) মূলের নাম অক্ষুন্ন থাকবে বা থাকতে হবে এইই নিয়ম এবং এইই স্বাভাবিক। সেজন্য এর শরাহ- ‘শরহে মিয়াতে আমেল’ নামে সমধিক প্রসিদ্ধ হলেও এই সংস্করণে নিয়ম অনুসারে তার নামকরণ করা হয়েছে- ‘শরহুল আওয়ামিল’ নামে। ভূমিকায় এ বিষয়েরও বিশদ আলোচনা এসেছে।ব্যাখ্যাগ্রন্থ: শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ।ব্যাখ্যাকার সুনির্ধারিতভাবে জানা নেই। তবে উপমহাদেশে এটি হযরত আবদুর রহমান মোল্লা জামী রহ.-কৃত বলেই প্রসিদ্ধ। কিন্তু তাহকীকের আলোকে তাঁর প্রতি এই সম্বন্ধকরণ সাব্যস্ত হয় না বিধায় এ সংস্করণে সরাসরি তাঁর প্রতি সম্বন্ধ না করে এভাবে লেখা হয়েছে- ‘মানসূব ইলা…’ (অর্থাৎ লোকমুখে এটি তাঁর বলে পরিচিত।) এ বিষয়ও সবিস্তারে ভূমিকায় উল্লিখিত হয়েছে।মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ। লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.। উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ।লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.।উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি এ সংস্করণের ভূমিকায় স্পষ্ট করা হয়েছে। আর যেহেতু মূল কিতাবের নাম আল আওয়ামিলুল মিআহ, তাই এর শরাহেও (যে ভাষায়ই রচিত হোক) মূলের নাম অক্ষুন্ন থাকবে বা থাকতে হবে এইই নিয়ম এবং এইই স্বাভাবিক। সেজন্য এর শরাহ- ‘শরহে মিয়াতে আমেল’ নামে সমধিক প্রসিদ্ধ হলেও এই সংস্করণে নিয়ম অনুসারে তার নামকরণ করা হয়েছে- ‘শরহুল আওয়ামিল’ নামে। ভূমিকায় এ বিষয়েরও বিশদ আলোচনা এসেছে।ব্যাখ্যাগ্রন্থ: শরহুল আওয়ামিলুল মিআহ।ব্যাখ্যাকার সুনির্ধারিতভাবে জানা নেই। তবে উপমহাদেশে এটি হযরত আবদুর রহমান মোল্লা জামী রহ.-কৃত বলেই প্রসিদ্ধ। কিন্তু তাহকীকের আলোকে তাঁর প্রতি এই সম্বন্ধকরণ সাব্যস্ত হয় না বিধায় এ সংস্করণে সরাসরি তাঁর প্রতি সম্বন্ধ না করে এভাবে লেখা হয়েছে- ‘মানসূব ইলা…’ (অর্থাৎ লোকমুখে এটি তাঁর বলে পরিচিত।) এ বিষয়ও সবিস্তারে ভূমিকায় উল্লিখিত হয়েছে।মূল কিতাব: আল আওয়ামিলুল মিআহ। লেখক, ইমাম আবদুল কাহের জুরজানী রহ.। উল্লেখ্য যে, বিভিন্নভাবে তাহকীকের মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, মূল কিতাবের নাম ‘আল আওয়ামিলুল মিআহ’-ই। ‘মিআতু আমেল’ নয়, যেমনটা লোকমুখে প্রসিদ্ধ। বিষয়টি
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
13:45