ইসলামী বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয়
ইসলামী বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয়
Better To Best - Shop
All products

ইসলামী বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয় লেখক :হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান অনুবাদক :মাওলানা ইলিয়াস আশরাফ সম্পাদক :মুহাম্মাদ আদম আলী পৃষ্ঠা : 368 আইএসবিএন : 978-984-94709-2-2 ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ গ্রন্থটিও এর ব্যতিক্রম নয়। ইসলামী বিয়ে নিয়ে এত বিস্তারিত গ্রন্থ বাংলা ভাষায় রচিত, সংকলিত কিংবা অনূদিত হয়েছে কিনা, জানা নেই। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ের বাধ্যবাধকতা, প্রয়োজনীয়তা ও এর উপকারীতা যেমন বর্ণনা করা হয়েছে, তেমনি একইসাথে বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রভাবে এর মধ্যে অনুপ্রবেশকারী বাতিল কৃষ্টি-কালচারকেও বিবৃত করা হয়েছে। ফলে গ্রন্থটি পাঠ করে একজন মুসলিম বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় শরীয়ত অনুসরণের পাশাপাশি সামাজিক রসম-রেওয়াজকে বর্জন করার শিক্ষা লাভ করবে। এক কথায় গ্রন্থটি অসাধারণ। বেহেশতি জেওর গ্রন্থটির মতো এটিও প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই থাকা প্রয়োজন।………………………………………………………………………………………..হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩‒১৯৪৩) ছিলেন একজন প্রসিদ্ধ বুযুর্গ, বিজ্ঞ আলেম, সমাজ সংস্কারক, ইসলামী গবেষক এবং পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ১২৯৫ হিজরীতে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য দারুল উলূম দেওবন্দে ভর্তি হন এবং উনিশ বছর বয়সে তিনি দেওবন্দের শিক্ষা সমাপ্ত করেন। কর্মজীবনে কানপুরে ফয়যে আম মাদরাসা এবং জামেউল উলূম মাদরাসায় শিক্ষকতা শেষে ১৩১৫ হিজরীতে শায়খ হাজী ইমদাদুল্লাহ্ মুহাজিরে মক্কী রহ.-এর পরামর্শে তিনি থানাভবনের খানকাহে ইমদাদিয়ায় অবস্থান গ্রহণ করেন এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেই ইসলাম প্রচার, আত্মশুদ্ধি, তাসাওউফ ও রচনার কাজ করে যান। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার প্রসিদ্ধ গ্রন্থগুলোর মাঝে অন্যতম হলো ফিকহ-বিষয়ক গ্রন্থ বেহেশতী জেওর। এছাড়া কুরআন মাজীদের উর্দু তরজমার গ্রন্থ বয়ানুল কুরআন সুপরিচিত। তিনি তার সকল গ্রন্থের স্বত্ব উন্মুক্ত রেখেছেন।ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ গ্রন্থটিও এর ব্যতিক্রম নয়। ইসলামী বিয়ে নিয়ে এত বিস্তারিত গ্রন্থ বাংলা ভাষায় রচিত, সংকলিত কিংবা অনূদিত হয়েছে কিনা, জানা নেই। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ের বাধ্যবাধকতা, প্রয়োজনীয়তা ও এর উপকারীতা যেমন বর্ণনা করা হয়েছে, তেমনি একইসাথে বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রভাবে এর মধ্যে অনুপ্রবেশকারী বাতিল কৃষ্টি-কালচারকেও বিবৃত করা হয়েছে। ফলে গ্রন্থটি পাঠ করে একজন মুসলিম বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় শরীয়ত অনুসরণের পাশাপাশি সামাজিক রসম-রেওয়াজকে বর্জন করার শিক্ষা লাভ করবে। এক কথায় গ্রন্থটি অসাধারণ। বেহেশতি জেওর গ্রন্থটির মতো এটিও প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই থাকা প্রয়োজন।………………………………………………………………………………………..হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩‒১৯৪৩) ছিলেন একজন প্রসিদ্ধ বুযুর্গ, বিজ্ঞ আলেম, সমাজ সংস্কারক, ইসলামী গবেষক এবং পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ১২৯৫ হিজরীতে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য দারুল উলূম দেওবন্দে ভর্তি হন এবং উনিশ বছর বয়সে তিনি দেওবন্দের শিক্ষা সমাপ্ত করেন। কর্মজীবনে কানপুরে ফয়যে আম মাদরাসা এবং জামেউল উলূম মাদরাসায় শিক্ষকতা শেষে ১৩১৫ হিজরীতে শায়খ হাজী ইমদাদুল্লাহ্ মুহাজিরে মক্কী রহ.-এর পরামর্শে তিনি থানাভবনের খানকাহে ইমদাদিয়ায় অবস্থান গ্রহণ করেন এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেই ইসলাম প্রচার, আত্মশুদ্ধি, তাসাওউফ ও রচনার কাজ করে যান। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার প্রসিদ্ধ গ্রন্থগুলোর মাঝে অন্যতম হলো ফিকহ-বিষয়ক গ্রন্থ বেহেশতী জেওর। এছাড়া কুরআন মাজীদের উর্দু তরজমার গ্রন্থ বয়ানুল কুরআন সুপরিচিত। তিনি তার সকল গ্রন্থের স্বত্ব উন্মুক্ত রেখেছেন।ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ
ইসলামী বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয়
ইসলামী বিয়ে : করণীয় ও বর্জনীয় লেখক :হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান অনুবাদক :মাওলানা ইলিয়াস আশরাফ সম্পাদক :মুহাম্মাদ আদম আলী পৃষ্ঠা : 368 আইএসবিএন : 978-984-94709-2-2 ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ গ্রন্থটিও এর ব্যতিক্রম নয়। ইসলামী বিয়ে নিয়ে এত বিস্তারিত গ্রন্থ বাংলা ভাষায় রচিত, সংকলিত কিংবা অনূদিত হয়েছে কিনা, জানা নেই। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ের বাধ্যবাধকতা, প্রয়োজনীয়তা ও এর উপকারীতা যেমন বর্ণনা করা হয়েছে, তেমনি একইসাথে বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রভাবে এর মধ্যে অনুপ্রবেশকারী বাতিল কৃষ্টি-কালচারকেও বিবৃত করা হয়েছে। ফলে গ্রন্থটি পাঠ করে একজন মুসলিম বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় শরীয়ত অনুসরণের পাশাপাশি সামাজিক রসম-রেওয়াজকে বর্জন করার শিক্ষা লাভ করবে। এক কথায় গ্রন্থটি অসাধারণ। বেহেশতি জেওর গ্রন্থটির মতো এটিও প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই থাকা প্রয়োজন।………………………………………………………………………………………..হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩‒১৯৪৩) ছিলেন একজন প্রসিদ্ধ বুযুর্গ, বিজ্ঞ আলেম, সমাজ সংস্কারক, ইসলামী গবেষক এবং পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ১২৯৫ হিজরীতে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য দারুল উলূম দেওবন্দে ভর্তি হন এবং উনিশ বছর বয়সে তিনি দেওবন্দের শিক্ষা সমাপ্ত করেন। কর্মজীবনে কানপুরে ফয়যে আম মাদরাসা এবং জামেউল উলূম মাদরাসায় শিক্ষকতা শেষে ১৩১৫ হিজরীতে শায়খ হাজী ইমদাদুল্লাহ্ মুহাজিরে মক্কী রহ.-এর পরামর্শে তিনি থানাভবনের খানকাহে ইমদাদিয়ায় অবস্থান গ্রহণ করেন এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেই ইসলাম প্রচার, আত্মশুদ্ধি, তাসাওউফ ও রচনার কাজ করে যান। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার প্রসিদ্ধ গ্রন্থগুলোর মাঝে অন্যতম হলো ফিকহ-বিষয়ক গ্রন্থ বেহেশতী জেওর। এছাড়া কুরআন মাজীদের উর্দু তরজমার গ্রন্থ বয়ানুল কুরআন সুপরিচিত। তিনি তার সকল গ্রন্থের স্বত্ব উন্মুক্ত রেখেছেন।ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ গ্রন্থটিও এর ব্যতিক্রম নয়। ইসলামী বিয়ে নিয়ে এত বিস্তারিত গ্রন্থ বাংলা ভাষায় রচিত, সংকলিত কিংবা অনূদিত হয়েছে কিনা, জানা নেই। শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বিয়ের বাধ্যবাধকতা, প্রয়োজনীয়তা ও এর উপকারীতা যেমন বর্ণনা করা হয়েছে, তেমনি একইসাথে বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রভাবে এর মধ্যে অনুপ্রবেশকারী বাতিল কৃষ্টি-কালচারকেও বিবৃত করা হয়েছে। ফলে গ্রন্থটি পাঠ করে একজন মুসলিম বিয়ের আনুষ্ঠানিকতায় শরীয়ত অনুসরণের পাশাপাশি সামাজিক রসম-রেওয়াজকে বর্জন করার শিক্ষা লাভ করবে। এক কথায় গ্রন্থটি অসাধারণ। বেহেশতি জেওর গ্রন্থটির মতো এটিও প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই থাকা প্রয়োজন।………………………………………………………………………………………..হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩‒১৯৪৩) ছিলেন একজন প্রসিদ্ধ বুযুর্গ, বিজ্ঞ আলেম, সমাজ সংস্কারক, ইসলামী গবেষক এবং পুরোধা ব্যক্তিত্ব। ১২৯৫ হিজরীতে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য দারুল উলূম দেওবন্দে ভর্তি হন এবং উনিশ বছর বয়সে তিনি দেওবন্দের শিক্ষা সমাপ্ত করেন। কর্মজীবনে কানপুরে ফয়যে আম মাদরাসা এবং জামেউল উলূম মাদরাসায় শিক্ষকতা শেষে ১৩১৫ হিজরীতে শায়খ হাজী ইমদাদুল্লাহ্ মুহাজিরে মক্কী রহ.-এর পরামর্শে তিনি থানাভবনের খানকাহে ইমদাদিয়ায় অবস্থান গ্রহণ করেন এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করেই ইসলাম প্রচার, আত্মশুদ্ধি, তাসাওউফ ও রচনার কাজ করে যান। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার প্রসিদ্ধ গ্রন্থগুলোর মাঝে অন্যতম হলো ফিকহ-বিষয়ক গ্রন্থ বেহেশতী জেওর। এছাড়া কুরআন মাজীদের উর্দু তরজমার গ্রন্থ বয়ানুল কুরআন সুপরিচিত। তিনি তার সকল গ্রন্থের স্বত্ব উন্মুক্ত রেখেছেন।ভারতীয় উপমহাদেশে হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. (১৮৬৩-১৮৪৩) ‘হাকীমুল উম্মত’ (উম্মতের চিকিৎসক) হিসেবেই অধিক প্রসিদ্ধ। তিনি সারাজীবন তার বহুমাত্রিক লেখা, বয়ান ও ইসলাহী কর্মকাণ্ড এর স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন। এ
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
16:23