জীবন ও কর্ম উসমান ইবনে আফফান রা. (২ খন্ড একত্রে)
জীবন ও কর্ম উসমান ইবনে আফফান রা. (২ খন্ড একত্রে)
Better To Best - Shop
All products

জীবন ও কর্ম উসমান ইবনে আফফান রা. (২ খন্ড একত্রে) লেখক :ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান কভার : হার্ড কভার ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে, ভুগছে হীনমন্যতায় দ্বীনের পরিচয় দিতে, ঝুঁকছে পশ্চিমাদের বাতলানো পথের দিকে, বিশ্বাস করছে এটাই তাদেরকে পৌঁছে দিবে সাফল্যের শীর্ষে।যুগকে দোষারোপ করে কোনো সমাধান পাওয়া যাবে না, বুদ্ধিমানেরাসমস্যার চেয়ে সমাধান নিয়ে বেশি চিন্তিত; ইসলামের ইতিহাসের প্রথম শ্রেণীর শাসকগণও এমন ছিলেন। ফলে তাদের যুগ হয়েছে সর্বশ্রেষ্ঠ। তবে বর্তমানে যেমন ২৪ ঘন্টায় একদিন, সে যুগেও ছিল ২৪ ঘন্টায় একদিন; পার্থক্য কেবল আদর্শে, জাতির মাথায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের ব্যক্তিত্বে। তাঁরা ছিলেন এমন গুণে গুণান্বিত, সকলের স্তরে যা অনুসরণীয়। তাঁরা কেবল ইতিহাসের পাতায় নয়, আদর্শের চূড়ায় আছেন অমর হয়ে, সফলতার যাদের পায়ে আছড়ে পড়েছে।.এমনি এক ব্যক্তি, যিনি ‘যুন্নুরাইন’(দুই নূরের অধিকারী) সম্মানের ভূষিত, রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জামাতা, উসমান ইবন আফফান (রদ্বি) ।ইতিহাসবিদদের অধিকাংশই ইতিহাস বর্ণনা করেই ক্ষান্ত, কিন্তুড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবীহচ্ছেন ইতিহাস শিক্ষক! জ্বী তাঁর কলমের প্রতিটি আঁচর শেখায় ইতিহাস, ধুলো-মলিন ইতিহাসের সেই পাতাগুলো থেকে তিনি তুলে আনতে জানেন অমূল্য সম্পদ, প্রমাণ করে দেখান কীভাবে ১৪শত বছরের ঘটনাগুলো এখনো অনুসরণে সর্বাধিক প্রাধান্য-যোগ্য; তাঁর গবেষণার এই অনন্য বৈশিষ্ট্য যেভাবে আরব বিশ্বে তাঁকে করেছে বিখ্যাত, তেমনি বিশ্বের সকল আলিম-ওলামাদের নিকট সম্মানিত। ইতিহাসকে তিনি এমন পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা করেছেন, যেন প্রতিটি ঘটনা আমাদেরকে দেখাচ্ছে, কীভাবে আমরাও পাড়ি তাদের ন্যায় আকাশের তাঁরা হতে, হারিয়ে যাওয়া সম্মানকে ফিরে পেতে, পুনরায় ঈমান-আদল দ্বারা পৃথিবীকে সাজাতে।.সেই ক্রমধারায় আবু বকর (রাদ্বি) এর জীবন-কর্মের পর মাকতাবাতুল ফুরকানের এবার উপস্থিত হয়েছে ড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবী এর রচিত “জীবন ও কর্ম : উসমান ইবনে আফফান (রাদ্বি)” নিয়ে।ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে, ভুগছে হীনমন্যতায় দ্বীনের পরিচয় দিতে, ঝুঁকছে পশ্চিমাদের বাতলানো পথের দিকে, বিশ্বাস করছে এটাই তাদেরকে পৌঁছে দিবে সাফল্যের শীর্ষে।যুগকে দোষারোপ করে কোনো সমাধান পাওয়া যাবে না, বুদ্ধিমানেরাসমস্যার চেয়ে সমাধান নিয়ে বেশি চিন্তিত; ইসলামের ইতিহাসের প্রথম শ্রেণীর শাসকগণও এমন ছিলেন। ফলে তাদের যুগ হয়েছে সর্বশ্রেষ্ঠ। তবে বর্তমানে যেমন ২৪ ঘন্টায় একদিন, সে যুগেও ছিল ২৪ ঘন্টায় একদিন; পার্থক্য কেবল আদর্শে, জাতির মাথায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের ব্যক্তিত্বে। তাঁরা ছিলেন এমন গুণে গুণান্বিত, সকলের স্তরে যা অনুসরণীয়। তাঁরা কেবল ইতিহাসের পাতায় নয়, আদর্শের চূড়ায় আছেন অমর হয়ে, সফলতার যাদের পায়ে আছড়ে পড়েছে।.এমনি এক ব্যক্তি, যিনি ‘যুন্নুরাইন’(দুই নূরের অধিকারী) সম্মানের ভূষিত, রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জামাতা, উসমান ইবন আফফান (রদ্বি) ।ইতিহাসবিদদের অধিকাংশই ইতিহাস বর্ণনা করেই ক্ষান্ত, কিন্তুড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবীহচ্ছেন ইতিহাস শিক্ষক! জ্বী তাঁর কলমের প্রতিটি আঁচর শেখায় ইতিহাস, ধুলো-মলিন ইতিহাসের সেই পাতাগুলো থেকে তিনি তুলে আনতে জানেন অমূল্য সম্পদ, প্রমাণ করে দেখান কীভাবে ১৪শত বছরের ঘটনাগুলো এখনো অনুসরণে সর্বাধিক প্রাধান্য-যোগ্য; তাঁর গবেষণার এই অনন্য বৈশিষ্ট্য যেভাবে আরব বিশ্বে তাঁকে করেছে বিখ্যাত, তেমনি বিশ্বের সকল আলিম-ওলামাদের নিকট সম্মানিত। ইতিহাসকে তিনি এমন পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা করেছেন, যেন প্রতিটি ঘটনা আমাদেরকে দেখাচ্ছে, কীভাবে আমরাও পাড়ি তাদের ন্যায় আকাশের তাঁরা হতে, হারিয়ে যাওয়া সম্মানকে ফিরে পেতে, পুনরায় ঈমান-আদল দ্বারা পৃথিবীকে সাজাতে।.সেই ক্রমধারায় আবু বকর (রাদ্বি) এর জীবন-কর্মের পর মাকতাবাতুল ফুরকানের এবার উপস্থিত হয়েছে ড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবী এর রচিত “জীবন ও কর্ম : উসমান ইবনে আফফান (রাদ্বি)” নিয়ে।ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে
জীবন ও কর্ম উসমান ইবনে আফফান রা. (২ খন্ড একত্রে)
জীবন ও কর্ম উসমান ইবনে আফফান রা. (২ খন্ড একত্রে) লেখক :ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান কভার : হার্ড কভার ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে, ভুগছে হীনমন্যতায় দ্বীনের পরিচয় দিতে, ঝুঁকছে পশ্চিমাদের বাতলানো পথের দিকে, বিশ্বাস করছে এটাই তাদেরকে পৌঁছে দিবে সাফল্যের শীর্ষে।যুগকে দোষারোপ করে কোনো সমাধান পাওয়া যাবে না, বুদ্ধিমানেরাসমস্যার চেয়ে সমাধান নিয়ে বেশি চিন্তিত; ইসলামের ইতিহাসের প্রথম শ্রেণীর শাসকগণও এমন ছিলেন। ফলে তাদের যুগ হয়েছে সর্বশ্রেষ্ঠ। তবে বর্তমানে যেমন ২৪ ঘন্টায় একদিন, সে যুগেও ছিল ২৪ ঘন্টায় একদিন; পার্থক্য কেবল আদর্শে, জাতির মাথায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের ব্যক্তিত্বে। তাঁরা ছিলেন এমন গুণে গুণান্বিত, সকলের স্তরে যা অনুসরণীয়। তাঁরা কেবল ইতিহাসের পাতায় নয়, আদর্শের চূড়ায় আছেন অমর হয়ে, সফলতার যাদের পায়ে আছড়ে পড়েছে।.এমনি এক ব্যক্তি, যিনি ‘যুন্নুরাইন’(দুই নূরের অধিকারী) সম্মানের ভূষিত, রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জামাতা, উসমান ইবন আফফান (রদ্বি) ।ইতিহাসবিদদের অধিকাংশই ইতিহাস বর্ণনা করেই ক্ষান্ত, কিন্তুড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবীহচ্ছেন ইতিহাস শিক্ষক! জ্বী তাঁর কলমের প্রতিটি আঁচর শেখায় ইতিহাস, ধুলো-মলিন ইতিহাসের সেই পাতাগুলো থেকে তিনি তুলে আনতে জানেন অমূল্য সম্পদ, প্রমাণ করে দেখান কীভাবে ১৪শত বছরের ঘটনাগুলো এখনো অনুসরণে সর্বাধিক প্রাধান্য-যোগ্য; তাঁর গবেষণার এই অনন্য বৈশিষ্ট্য যেভাবে আরব বিশ্বে তাঁকে করেছে বিখ্যাত, তেমনি বিশ্বের সকল আলিম-ওলামাদের নিকট সম্মানিত। ইতিহাসকে তিনি এমন পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা করেছেন, যেন প্রতিটি ঘটনা আমাদেরকে দেখাচ্ছে, কীভাবে আমরাও পাড়ি তাদের ন্যায় আকাশের তাঁরা হতে, হারিয়ে যাওয়া সম্মানকে ফিরে পেতে, পুনরায় ঈমান-আদল দ্বারা পৃথিবীকে সাজাতে।.সেই ক্রমধারায় আবু বকর (রাদ্বি) এর জীবন-কর্মের পর মাকতাবাতুল ফুরকানের এবার উপস্থিত হয়েছে ড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবী এর রচিত “জীবন ও কর্ম : উসমান ইবনে আফফান (রাদ্বি)” নিয়ে।ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে, ভুগছে হীনমন্যতায় দ্বীনের পরিচয় দিতে, ঝুঁকছে পশ্চিমাদের বাতলানো পথের দিকে, বিশ্বাস করছে এটাই তাদেরকে পৌঁছে দিবে সাফল্যের শীর্ষে।যুগকে দোষারোপ করে কোনো সমাধান পাওয়া যাবে না, বুদ্ধিমানেরাসমস্যার চেয়ে সমাধান নিয়ে বেশি চিন্তিত; ইসলামের ইতিহাসের প্রথম শ্রেণীর শাসকগণও এমন ছিলেন। ফলে তাদের যুগ হয়েছে সর্বশ্রেষ্ঠ। তবে বর্তমানে যেমন ২৪ ঘন্টায় একদিন, সে যুগেও ছিল ২৪ ঘন্টায় একদিন; পার্থক্য কেবল আদর্শে, জাতির মাথায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের ব্যক্তিত্বে। তাঁরা ছিলেন এমন গুণে গুণান্বিত, সকলের স্তরে যা অনুসরণীয়। তাঁরা কেবল ইতিহাসের পাতায় নয়, আদর্শের চূড়ায় আছেন অমর হয়ে, সফলতার যাদের পায়ে আছড়ে পড়েছে।.এমনি এক ব্যক্তি, যিনি ‘যুন্নুরাইন’(দুই নূরের অধিকারী) সম্মানের ভূষিত, রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর জামাতা, উসমান ইবন আফফান (রদ্বি) ।ইতিহাসবিদদের অধিকাংশই ইতিহাস বর্ণনা করেই ক্ষান্ত, কিন্তুড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবীহচ্ছেন ইতিহাস শিক্ষক! জ্বী তাঁর কলমের প্রতিটি আঁচর শেখায় ইতিহাস, ধুলো-মলিন ইতিহাসের সেই পাতাগুলো থেকে তিনি তুলে আনতে জানেন অমূল্য সম্পদ, প্রমাণ করে দেখান কীভাবে ১৪শত বছরের ঘটনাগুলো এখনো অনুসরণে সর্বাধিক প্রাধান্য-যোগ্য; তাঁর গবেষণার এই অনন্য বৈশিষ্ট্য যেভাবে আরব বিশ্বে তাঁকে করেছে বিখ্যাত, তেমনি বিশ্বের সকল আলিম-ওলামাদের নিকট সম্মানিত। ইতিহাসকে তিনি এমন পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা করেছেন, যেন প্রতিটি ঘটনা আমাদেরকে দেখাচ্ছে, কীভাবে আমরাও পাড়ি তাদের ন্যায় আকাশের তাঁরা হতে, হারিয়ে যাওয়া সম্মানকে ফিরে পেতে, পুনরায় ঈমান-আদল দ্বারা পৃথিবীকে সাজাতে।.সেই ক্রমধারায় আবু বকর (রাদ্বি) এর জীবন-কর্মের পর মাকতাবাতুল ফুরকানের এবার উপস্থিত হয়েছে ড. আলী মুহাম্মাদ সাল্লাবী এর রচিত “জীবন ও কর্ম : উসমান ইবনে আফফান (রাদ্বি)” নিয়ে।ফিতনাহ ফাসাদের এই যুগে আমরা যতটা বহিরাগত শত্রুর বেড়াজালে নিমজ্জিত, এর চেয়ে অভ্যন্তরীণ শত্রুদের দ্বারা বেশি আক্রান্ত। এই উম্মাহকে এরাই করে রেখেছে সংকীর্ণ। মুসলিমরা আজ মনস্তাত্ত্বিক-ভাবে পরাজয় বরণ করে নিয়েছে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
16:23