একজন মুসলিমের ঈমান
একজন মুসলিমের ঈমান
Better To Best - Shop
All products

একজন মুসলিমের ঈমান #৯বেস্টসেলারবিষয়: ৩ মাসে প্রকাশিত ১০টি বই লেখক :আব্দুল মাজীদ যিনদানী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান অনুবাদক :মাওলানা হামদুল্লাহ লাবীব সম্পাদক :মাওলানা সৈয়দ আব্দুল্লাহিল কাইয়ুম পৃষ্ঠা : 160 আইএসবিএন : 9789849522713 একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে স্বভাবতই এর মান কমতে থাকে। অনেক মুসলিম তার কথা ও কাজে ঈমানের ক্ষতি করছে, অথচ এ বিষয়ে তার কোনো জ্ঞান নেই। বর্তমানে মুসলিম জাতির অধঃপতনের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় কারণ। সমাজে মুসলিম নামধারী মানুষের সংখ্যা বেশি হলেও ইসলামী রীতিতে অভ্যস্ত মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অন্তরের বিশ্বাসই ব্যক্তির কর্মকা-ে প্রকাশ পায়। এ বিশ্বাস যখন একান্তভাবে জাগতিক হয়ে ওঠে, তখন ঈমান দুর্বল হয়ে পড়ে; ঐশী নির্দেশনার প্রতি মানুষ উদাসীন হয়ে যায়। সমাজে সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলার―মুসলিমরাই মুসলিমদের শত্রু হয়ে ওঠে। এজন্য ঈমানকে দৃঢ় করা প্রতিটি মুসলিমের জন্যই অপরিহার্য। আর এ উদ্দেশ্যেই গ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে।একজন মুসলিমের ঈমান গ্রন্থটিতে ঈমানের আবশ্যকীয় বিষয়াদি বর্ণনা করা হয়েছে। লেখক ঈমানের প্রতিটি বিষয়েই কুরআন থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন, এনেছেন হাদীসের ভাষ্যও। আর তা সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। আশা করা যায়, গ্রন্থটি থেকে মুসলিম-অমুসলিম সকলেই উপকৃত হবেন।লেখক পরিচিতিআবদুল মাজীদ যিনদানী। একজন বিশিষ্ট দাঈ, খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৪২ সালে ইয়েমেনের ইব্ব শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাড়ি মূলত সানআর যিনদানে। ইয়েমেনে দরসে নেযামির পাঠগ্রহণ শেষে উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিনি মিসরে পাড়ি জমান। সেখানে উলূমে শরীয়াহর ওপর শিক্ষা গ্রহণ করেন জামিয়াতুল আযহারের বরেণ্য শাইখদের কাছ থেকে। ১৯৬৭ সালে তিনি সৌদি আরবে ইসলামিক দাওয়াহ সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নিযুক্ত হন। ১৯৯৫ সালে ইয়েমেনে প্রতিষ্ঠা করেন আল-ঈমান ইউনিভার্সিটি।একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে স্বভাবতই এর মান কমতে থাকে। অনেক মুসলিম তার কথা ও কাজে ঈমানের ক্ষতি করছে, অথচ এ বিষয়ে তার কোনো জ্ঞান নেই। বর্তমানে মুসলিম জাতির অধঃপতনের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় কারণ। সমাজে মুসলিম নামধারী মানুষের সংখ্যা বেশি হলেও ইসলামী রীতিতে অভ্যস্ত মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অন্তরের বিশ্বাসই ব্যক্তির কর্মকা-ে প্রকাশ পায়। এ বিশ্বাস যখন একান্তভাবে জাগতিক হয়ে ওঠে, তখন ঈমান দুর্বল হয়ে পড়ে; ঐশী নির্দেশনার প্রতি মানুষ উদাসীন হয়ে যায়। সমাজে সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলার―মুসলিমরাই মুসলিমদের শত্রু হয়ে ওঠে। এজন্য ঈমানকে দৃঢ় করা প্রতিটি মুসলিমের জন্যই অপরিহার্য। আর এ উদ্দেশ্যেই গ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে।একজন মুসলিমের ঈমান গ্রন্থটিতে ঈমানের আবশ্যকীয় বিষয়াদি বর্ণনা করা হয়েছে। লেখক ঈমানের প্রতিটি বিষয়েই কুরআন থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন, এনেছেন হাদীসের ভাষ্যও। আর তা সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। আশা করা যায়, গ্রন্থটি থেকে মুসলিম-অমুসলিম সকলেই উপকৃত হবেন।লেখক পরিচিতিআবদুল মাজীদ যিনদানী। একজন বিশিষ্ট দাঈ, খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৪২ সালে ইয়েমেনের ইব্ব শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাড়ি মূলত সানআর যিনদানে। ইয়েমেনে দরসে নেযামির পাঠগ্রহণ শেষে উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিনি মিসরে পাড়ি জমান। সেখানে উলূমে শরীয়াহর ওপর শিক্ষা গ্রহণ করেন জামিয়াতুল আযহারের বরেণ্য শাইখদের কাছ থেকে। ১৯৬৭ সালে তিনি সৌদি আরবে ইসলামিক দাওয়াহ সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নিযুক্ত হন। ১৯৯৫ সালে ইয়েমেনে প্রতিষ্ঠা করেন আল-ঈমান ইউনিভার্সিটি।একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে
একজন মুসলিমের ঈমান
একজন মুসলিমের ঈমান #৯বেস্টসেলারবিষয়: ৩ মাসে প্রকাশিত ১০টি বই লেখক :আব্দুল মাজীদ যিনদানী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান অনুবাদক :মাওলানা হামদুল্লাহ লাবীব সম্পাদক :মাওলানা সৈয়দ আব্দুল্লাহিল কাইয়ুম পৃষ্ঠা : 160 আইএসবিএন : 9789849522713 একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে স্বভাবতই এর মান কমতে থাকে। অনেক মুসলিম তার কথা ও কাজে ঈমানের ক্ষতি করছে, অথচ এ বিষয়ে তার কোনো জ্ঞান নেই। বর্তমানে মুসলিম জাতির অধঃপতনের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় কারণ। সমাজে মুসলিম নামধারী মানুষের সংখ্যা বেশি হলেও ইসলামী রীতিতে অভ্যস্ত মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অন্তরের বিশ্বাসই ব্যক্তির কর্মকা-ে প্রকাশ পায়। এ বিশ্বাস যখন একান্তভাবে জাগতিক হয়ে ওঠে, তখন ঈমান দুর্বল হয়ে পড়ে; ঐশী নির্দেশনার প্রতি মানুষ উদাসীন হয়ে যায়। সমাজে সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলার―মুসলিমরাই মুসলিমদের শত্রু হয়ে ওঠে। এজন্য ঈমানকে দৃঢ় করা প্রতিটি মুসলিমের জন্যই অপরিহার্য। আর এ উদ্দেশ্যেই গ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে।একজন মুসলিমের ঈমান গ্রন্থটিতে ঈমানের আবশ্যকীয় বিষয়াদি বর্ণনা করা হয়েছে। লেখক ঈমানের প্রতিটি বিষয়েই কুরআন থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন, এনেছেন হাদীসের ভাষ্যও। আর তা সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। আশা করা যায়, গ্রন্থটি থেকে মুসলিম-অমুসলিম সকলেই উপকৃত হবেন।লেখক পরিচিতিআবদুল মাজীদ যিনদানী। একজন বিশিষ্ট দাঈ, খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৪২ সালে ইয়েমেনের ইব্ব শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাড়ি মূলত সানআর যিনদানে। ইয়েমেনে দরসে নেযামির পাঠগ্রহণ শেষে উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিনি মিসরে পাড়ি জমান। সেখানে উলূমে শরীয়াহর ওপর শিক্ষা গ্রহণ করেন জামিয়াতুল আযহারের বরেণ্য শাইখদের কাছ থেকে। ১৯৬৭ সালে তিনি সৌদি আরবে ইসলামিক দাওয়াহ সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নিযুক্ত হন। ১৯৯৫ সালে ইয়েমেনে প্রতিষ্ঠা করেন আল-ঈমান ইউনিভার্সিটি।একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে স্বভাবতই এর মান কমতে থাকে। অনেক মুসলিম তার কথা ও কাজে ঈমানের ক্ষতি করছে, অথচ এ বিষয়ে তার কোনো জ্ঞান নেই। বর্তমানে মুসলিম জাতির অধঃপতনের ক্ষেত্রে এটি একটি বড় কারণ। সমাজে মুসলিম নামধারী মানুষের সংখ্যা বেশি হলেও ইসলামী রীতিতে অভ্যস্ত মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অন্তরের বিশ্বাসই ব্যক্তির কর্মকা-ে প্রকাশ পায়। এ বিশ্বাস যখন একান্তভাবে জাগতিক হয়ে ওঠে, তখন ঈমান দুর্বল হয়ে পড়ে; ঐশী নির্দেশনার প্রতি মানুষ উদাসীন হয়ে যায়। সমাজে সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলার―মুসলিমরাই মুসলিমদের শত্রু হয়ে ওঠে। এজন্য ঈমানকে দৃঢ় করা প্রতিটি মুসলিমের জন্যই অপরিহার্য। আর এ উদ্দেশ্যেই গ্রন্থটি রচনা করা হয়েছে।একজন মুসলিমের ঈমান গ্রন্থটিতে ঈমানের আবশ্যকীয় বিষয়াদি বর্ণনা করা হয়েছে। লেখক ঈমানের প্রতিটি বিষয়েই কুরআন থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন, এনেছেন হাদীসের ভাষ্যও। আর তা সাবলীল ও প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। আশা করা যায়, গ্রন্থটি থেকে মুসলিম-অমুসলিম সকলেই উপকৃত হবেন।লেখক পরিচিতিআবদুল মাজীদ যিনদানী। একজন বিশিষ্ট দাঈ, খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৪২ সালে ইয়েমেনের ইব্ব শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাড়ি মূলত সানআর যিনদানে। ইয়েমেনে দরসে নেযামির পাঠগ্রহণ শেষে উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে তিনি মিসরে পাড়ি জমান। সেখানে উলূমে শরীয়াহর ওপর শিক্ষা গ্রহণ করেন জামিয়াতুল আযহারের বরেণ্য শাইখদের কাছ থেকে। ১৯৬৭ সালে তিনি সৌদি আরবে ইসলামিক দাওয়াহ সংস্থার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নিযুক্ত হন। ১৯৯৫ সালে ইয়েমেনে প্রতিষ্ঠা করেন আল-ঈমান ইউনিভার্সিটি।একজন মুসলিমের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হচ্ছে তার ঈমান। অথচ সাধারণ মুসলিমরা ঈমান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করে। এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, মানুষের ঈমান বাড়ে-কমে। ঈমান নিয়ে চর্চা করা না হলে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
16:33