তাফসীরে মুযিহুল কুরআন ১ম খণ্ড
তাফসীরে মুযিহুল কুরআন ১ম খণ্ড
Better To Best - Shop
All products

তাফসীরে মুযিহুল কুরআন ১ম খণ্ড লেখক :শাহ আব্দুল কাদির দেহলভী রহিমাহুল্লাহ প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান অনুবাদ:মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি[শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা]সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা:মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী[শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী]পৃষ্ঠা:৫০৪বাইন্ডিং:হার্ড কভার বাইন্ডিং১ম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সূরা ফাতিহা থেকে সূরা তাওবাহ পর্যন্তমূল লেখক মুসলিম জাহানের একজন প্রসিদ্ধ ইসলামী ব্যক্তিত্ব—হযরত শাহ আব্দুল কাদের দেহলভী রহ. (১৭৫৩-১৮৫৪)—এ উপমহাদেশে ইসলামের ঝাণ্ডা বহনে অন্যতম আলোর দিশারী। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে তিনি কুরআনের এই তাফসীর লিখেছেন যা ইলহামী তাফসীর হিসেবে বিখ্যাত হয়ে আছে। এজন্যই মাওলানা কাসেম নানুতুভী রহ. মন্তব্য করতে দ্বিধা করেননি : ‘যদি উর্দু ভাষায় কুরআন নাযিল হতো, তবে তার বাগরীতি খুব সম্ভব এমনই কিংবা এর কাছাকাছি হতো।’এই তাফসীরের অনন্য হয়েছে এর তরজমার কারণে। অত্যন্ত সাবলীল এবং এমন প্রকাশভঙ্গীতে করা হয়েছে, মনে হয় যেন মাতৃভাষায় কুরআন পড়ছি। অনুবাদ বা তরজমা—এটা বোঝার উপায় নেই। অর্থাৎ প্রচলতি তরজমা থেকে আলাদা। আর তাই আয়াতের তরজমায় বইটিকে তাফসীর হিসেবে রূপ দিয়েছে।এরকম একটি তাফসীর গ্রন্থ বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে পেশ করা স্বপ্নই বটে। এ স্বপ্ন পূরণে হঠাৎ করেই এগিয়ে এসেছেন সময়ের প্রসিদ্ধ লেখক ও অনুবাদক মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম সাহেব। প্রফেসর হযরত মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান দা.বা.-এর সূত্র ধরে যার আমার সখ্যতা দীর্ঘদিনের। ইতিমধ্যে মাকতাবাতুল ফুরকান থেকে তার একটি প্রসিদ্ধ কিতাব ‘হাদীসের দুআ দুআর হাদীস‘ নামে প্রকাশিত হয়েছে। তাফসীর গ্রন্থ অনুবাদ একটি সময়সাপেক্ষ ও পরিশ্রমসাধ্য কাজ।অনুবাদ: মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি [শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা] সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা: মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী [শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী] পৃষ্ঠা: ৫০৪ বাইন্ডিং: অনুবাদ:মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি[শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা]সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা:মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী[শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী]পৃষ্ঠা:৫০৪বাইন্ডিং:হার্ড কভার বাইন্ডিং১ম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সূরা ফাতিহা থেকে সূরা তাওবাহ পর্যন্তমূল লেখক মুসলিম জাহানের একজন প্রসিদ্ধ ইসলামী ব্যক্তিত্ব—হযরত শাহ আব্দুল কাদের দেহলভী রহ. (১৭৫৩-১৮৫৪)—এ উপমহাদেশে ইসলামের ঝাণ্ডা বহনে অন্যতম আলোর দিশারী। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে তিনি কুরআনের এই তাফসীর লিখেছেন যা ইলহামী তাফসীর হিসেবে বিখ্যাত হয়ে আছে। এজন্যই মাওলানা কাসেম নানুতুভী রহ. মন্তব্য করতে দ্বিধা করেননি : ‘যদি উর্দু ভাষায় কুরআন নাযিল হতো, তবে তার বাগরীতি খুব সম্ভব এমনই কিংবা এর কাছাকাছি হতো।’এই তাফসীরের অনন্য হয়েছে এর তরজমার কারণে। অত্যন্ত সাবলীল এবং এমন প্রকাশভঙ্গীতে করা হয়েছে, মনে হয় যেন মাতৃভাষায় কুরআন পড়ছি। অনুবাদ বা তরজমা—এটা বোঝার উপায় নেই। অর্থাৎ প্রচলতি তরজমা থেকে আলাদা। আর তাই আয়াতের তরজমায় বইটিকে তাফসীর হিসেবে রূপ দিয়েছে।এরকম একটি তাফসীর গ্রন্থ বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে পেশ করা স্বপ্নই বটে। এ স্বপ্ন পূরণে হঠাৎ করেই এগিয়ে এসেছেন সময়ের প্রসিদ্ধ লেখক ও অনুবাদক মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম সাহেব। প্রফেসর হযরত মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান দা.বা.-এর সূত্র ধরে যার আমার সখ্যতা দীর্ঘদিনের। ইতিমধ্যে মাকতাবাতুল ফুরকান থেকে তার একটি প্রসিদ্ধ কিতাব ‘হাদীসের দুআ দুআর হাদীস‘ নামে প্রকাশিত হয়েছে। তাফসীর গ্রন্থ অনুবাদ একটি সময়সাপেক্ষ ও পরিশ্রমসাধ্য কাজ।অনুবাদ: মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি [শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা] সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা: মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী [শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী] পৃষ্ঠা: ৫০৪ বাইন্ডিং:
তাফসীরে মুযিহুল কুরআন ১ম খণ্ড
তাফসীরে মুযিহুল কুরআন ১ম খণ্ড লেখক :শাহ আব্দুল কাদির দেহলভী রহিমাহুল্লাহ প্রকাশনী :মাকতাবাতুল ফুরকান অনুবাদ:মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি[শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা]সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা:মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী[শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী]পৃষ্ঠা:৫০৪বাইন্ডিং:হার্ড কভার বাইন্ডিং১ম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সূরা ফাতিহা থেকে সূরা তাওবাহ পর্যন্তমূল লেখক মুসলিম জাহানের একজন প্রসিদ্ধ ইসলামী ব্যক্তিত্ব—হযরত শাহ আব্দুল কাদের দেহলভী রহ. (১৭৫৩-১৮৫৪)—এ উপমহাদেশে ইসলামের ঝাণ্ডা বহনে অন্যতম আলোর দিশারী। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে তিনি কুরআনের এই তাফসীর লিখেছেন যা ইলহামী তাফসীর হিসেবে বিখ্যাত হয়ে আছে। এজন্যই মাওলানা কাসেম নানুতুভী রহ. মন্তব্য করতে দ্বিধা করেননি : ‘যদি উর্দু ভাষায় কুরআন নাযিল হতো, তবে তার বাগরীতি খুব সম্ভব এমনই কিংবা এর কাছাকাছি হতো।’এই তাফসীরের অনন্য হয়েছে এর তরজমার কারণে। অত্যন্ত সাবলীল এবং এমন প্রকাশভঙ্গীতে করা হয়েছে, মনে হয় যেন মাতৃভাষায় কুরআন পড়ছি। অনুবাদ বা তরজমা—এটা বোঝার উপায় নেই। অর্থাৎ প্রচলতি তরজমা থেকে আলাদা। আর তাই আয়াতের তরজমায় বইটিকে তাফসীর হিসেবে রূপ দিয়েছে।এরকম একটি তাফসীর গ্রন্থ বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে পেশ করা স্বপ্নই বটে। এ স্বপ্ন পূরণে হঠাৎ করেই এগিয়ে এসেছেন সময়ের প্রসিদ্ধ লেখক ও অনুবাদক মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম সাহেব। প্রফেসর হযরত মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান দা.বা.-এর সূত্র ধরে যার আমার সখ্যতা দীর্ঘদিনের। ইতিমধ্যে মাকতাবাতুল ফুরকান থেকে তার একটি প্রসিদ্ধ কিতাব ‘হাদীসের দুআ দুআর হাদীস‘ নামে প্রকাশিত হয়েছে। তাফসীর গ্রন্থ অনুবাদ একটি সময়সাপেক্ষ ও পরিশ্রমসাধ্য কাজ।অনুবাদ: মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি [শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা] সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা: মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী [শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী] পৃষ্ঠা: ৫০৪ বাইন্ডিং: অনুবাদ:মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি[শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা]সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা:মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী[শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী]পৃষ্ঠা:৫০৪বাইন্ডিং:হার্ড কভার বাইন্ডিং১ম খণ্ডে আলোচিত হয়েছে সূরা ফাতিহা থেকে সূরা তাওবাহ পর্যন্তমূল লেখক মুসলিম জাহানের একজন প্রসিদ্ধ ইসলামী ব্যক্তিত্ব—হযরত শাহ আব্দুল কাদের দেহলভী রহ. (১৭৫৩-১৮৫৪)—এ উপমহাদেশে ইসলামের ঝাণ্ডা বহনে অন্যতম আলোর দিশারী। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে তিনি কুরআনের এই তাফসীর লিখেছেন যা ইলহামী তাফসীর হিসেবে বিখ্যাত হয়ে আছে। এজন্যই মাওলানা কাসেম নানুতুভী রহ. মন্তব্য করতে দ্বিধা করেননি : ‘যদি উর্দু ভাষায় কুরআন নাযিল হতো, তবে তার বাগরীতি খুব সম্ভব এমনই কিংবা এর কাছাকাছি হতো।’এই তাফসীরের অনন্য হয়েছে এর তরজমার কারণে। অত্যন্ত সাবলীল এবং এমন প্রকাশভঙ্গীতে করা হয়েছে, মনে হয় যেন মাতৃভাষায় কুরআন পড়ছি। অনুবাদ বা তরজমা—এটা বোঝার উপায় নেই। অর্থাৎ প্রচলতি তরজমা থেকে আলাদা। আর তাই আয়াতের তরজমায় বইটিকে তাফসীর হিসেবে রূপ দিয়েছে।এরকম একটি তাফসীর গ্রন্থ বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে পেশ করা স্বপ্নই বটে। এ স্বপ্ন পূরণে হঠাৎ করেই এগিয়ে এসেছেন সময়ের প্রসিদ্ধ লেখক ও অনুবাদক মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম সাহেব। প্রফেসর হযরত মুহাম্মাদ হামীদুর রহমান দা.বা.-এর সূত্র ধরে যার আমার সখ্যতা দীর্ঘদিনের। ইতিমধ্যে মাকতাবাতুল ফুরকান থেকে তার একটি প্রসিদ্ধ কিতাব ‘হাদীসের দুআ দুআর হাদীস‘ নামে প্রকাশিত হয়েছে। তাফসীর গ্রন্থ অনুবাদ একটি সময়সাপেক্ষ ও পরিশ্রমসাধ্য কাজ।অনুবাদ: মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম কাসেমি [শিক্ষক, জামিয়া মুহাম্মাদিয়া, টিএন্ডটি কলোনি, বনানী, ঢাকা] সম্পাদনা ও ব্যাখ্যা: মাওলানা আখলাক হুসাইন কাসেমী দেহলভী [শাইখুত তাফসীর: জামিয়া রহীমিয়া মারকায শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিস দেহলভী, দিল্লী] পৃষ্ঠা: ৫০৪ বাইন্ডিং:
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
16:58