তিউনিসিয়ার ইতিহাস
তিউনিসিয়ার ইতিহাস
Better To Best - Shop
All products

তিউনিসিয়ার ইতিহাস লেখক :ড. রাগিব সারজানী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল হাসান পৃষ্ঠা : 144 আইএসবিএন : 978-984-8012-15-4 রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। বইটি লেখার ৮ বছর পর এখন দেখা যাচ্ছে যে, আরব বিশ্বের বিপ্লবের ফলাফল সম্পর্কে তিনি যে-ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা প্রায় শতভাগ মিলে গেছে। তিনি নিজের দেশ মিসরে বিপ্লব আসন্ন বলে আশা করেছেন। কিন্তু তিনি আশঙ্কা করেছেন যে, এসব বিপ্লবের ফসল ইসলামি আন্দোলনের কর্মীরা ঘরে তুলতে পারবে না, পারলেও তা ধরে রাখতে পারবে না। মিসরে তো তা-ই ঘটেছে। রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের ফলে স্বৈরাচারী একনায়ক হুসনি মুবারকের পতন ঘটেছে। জাতীয় নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ইখওয়ানুল মুসলিমের নেতা মুরসি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হলেও এক বছরের বেশি তিনি ক্ষমতায় থাকতে পারেন নি। সামরিক জান্তা তাঁকে হটিয়ে ক্ষমতার মসনদ দখলে নিয়েছে এবং ইসলামি আন্দোলনের শত শত কর্মীকে হত্যা করেছে। লিবিয়াতে স্বৈরাচারী মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন ঘটলেও ইসলামপন্থীদের ভাগ্যে সুফল আসে নি। সিরিয়ায় এখনো রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে; লাখ লাখ মানুষ নিহত ও উদ্বাস্তু হয়েছে।রাগিব সারজানি বলেছেন, বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলতে হলে এবং তা ধরে রাখতে হলে যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন। সে-প্রস্তুতি ইসলামপন্থীদের নেই। তিনি ইসলামি আন্দোলনের কর্মীদের যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।বইটির একটি অধ্যায়ে লেখক দেখিয়েছেন, স্বৈরাচারী শাসকেরা মুসলমানদের জাতিসত্তা ও পরিচয়কে ধ্বংস করতে চাইলে প্রথমে তাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়। এতে সফল হলে তাদের সামনে পরবর্তী পথ সুগম হয়ে ওঠে। তারা ইসলামি নিদর্শনসমূহের ওপর আঘাত হানে।লেখকের বক্তব্য ও সতর্কবাণী থেকে আমাদের শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। বইটি লেখার ৮ বছর পর এখন দেখা যাচ্ছে যে, আরব বিশ্বের বিপ্লবের ফলাফল সম্পর্কে তিনি যে-ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা প্রায় শতভাগ মিলে গেছে। তিনি নিজের দেশ মিসরে বিপ্লব আসন্ন বলে আশা করেছেন। কিন্তু তিনি আশঙ্কা করেছেন যে, এসব বিপ্লবের ফসল ইসলামি আন্দোলনের কর্মীরা ঘরে তুলতে পারবে না, পারলেও তা ধরে রাখতে পারবে না। মিসরে তো তা-ই ঘটেছে। রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের ফলে স্বৈরাচারী একনায়ক হুসনি মুবারকের পতন ঘটেছে। জাতীয় নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ইখওয়ানুল মুসলিমের নেতা মুরসি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হলেও এক বছরের বেশি তিনি ক্ষমতায় থাকতে পারেন নি। সামরিক জান্তা তাঁকে হটিয়ে ক্ষমতার মসনদ দখলে নিয়েছে এবং ইসলামি আন্দোলনের শত শত কর্মীকে হত্যা করেছে। লিবিয়াতে স্বৈরাচারী মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন ঘটলেও ইসলামপন্থীদের ভাগ্যে সুফল আসে নি। সিরিয়ায় এখনো রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে; লাখ লাখ মানুষ নিহত ও উদ্বাস্তু হয়েছে।রাগিব সারজানি বলেছেন, বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলতে হলে এবং তা ধরে রাখতে হলে যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন। সে-প্রস্তুতি ইসলামপন্থীদের নেই। তিনি ইসলামি আন্দোলনের কর্মীদের যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।বইটির একটি অধ্যায়ে লেখক দেখিয়েছেন, স্বৈরাচারী শাসকেরা মুসলমানদের জাতিসত্তা ও পরিচয়কে ধ্বংস করতে চাইলে প্রথমে তাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়। এতে সফল হলে তাদের সামনে পরবর্তী পথ সুগম হয়ে ওঠে। তারা ইসলামি নিদর্শনসমূহের ওপর আঘাত হানে।লেখকের বক্তব্য ও সতর্কবাণী থেকে আমাদের শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন।
তিউনিসিয়ার ইতিহাস
তিউনিসিয়ার ইতিহাস লেখক :ড. রাগিব সারজানী প্রকাশনী :মাকতাবাতুল হাসান পৃষ্ঠা : 144 আইএসবিএন : 978-984-8012-15-4 রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। বইটি লেখার ৮ বছর পর এখন দেখা যাচ্ছে যে, আরব বিশ্বের বিপ্লবের ফলাফল সম্পর্কে তিনি যে-ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা প্রায় শতভাগ মিলে গেছে। তিনি নিজের দেশ মিসরে বিপ্লব আসন্ন বলে আশা করেছেন। কিন্তু তিনি আশঙ্কা করেছেন যে, এসব বিপ্লবের ফসল ইসলামি আন্দোলনের কর্মীরা ঘরে তুলতে পারবে না, পারলেও তা ধরে রাখতে পারবে না। মিসরে তো তা-ই ঘটেছে। রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের ফলে স্বৈরাচারী একনায়ক হুসনি মুবারকের পতন ঘটেছে। জাতীয় নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ইখওয়ানুল মুসলিমের নেতা মুরসি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হলেও এক বছরের বেশি তিনি ক্ষমতায় থাকতে পারেন নি। সামরিক জান্তা তাঁকে হটিয়ে ক্ষমতার মসনদ দখলে নিয়েছে এবং ইসলামি আন্দোলনের শত শত কর্মীকে হত্যা করেছে। লিবিয়াতে স্বৈরাচারী মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন ঘটলেও ইসলামপন্থীদের ভাগ্যে সুফল আসে নি। সিরিয়ায় এখনো রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে; লাখ লাখ মানুষ নিহত ও উদ্বাস্তু হয়েছে।রাগিব সারজানি বলেছেন, বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলতে হলে এবং তা ধরে রাখতে হলে যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন। সে-প্রস্তুতি ইসলামপন্থীদের নেই। তিনি ইসলামি আন্দোলনের কর্মীদের যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।বইটির একটি অধ্যায়ে লেখক দেখিয়েছেন, স্বৈরাচারী শাসকেরা মুসলমানদের জাতিসত্তা ও পরিচয়কে ধ্বংস করতে চাইলে প্রথমে তাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়। এতে সফল হলে তাদের সামনে পরবর্তী পথ সুগম হয়ে ওঠে। তারা ইসলামি নিদর্শনসমূহের ওপর আঘাত হানে।লেখকের বক্তব্য ও সতর্কবাণী থেকে আমাদের শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। বইটি লেখার ৮ বছর পর এখন দেখা যাচ্ছে যে, আরব বিশ্বের বিপ্লবের ফলাফল সম্পর্কে তিনি যে-ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তা প্রায় শতভাগ মিলে গেছে। তিনি নিজের দেশ মিসরে বিপ্লব আসন্ন বলে আশা করেছেন। কিন্তু তিনি আশঙ্কা করেছেন যে, এসব বিপ্লবের ফসল ইসলামি আন্দোলনের কর্মীরা ঘরে তুলতে পারবে না, পারলেও তা ধরে রাখতে পারবে না। মিসরে তো তা-ই ঘটেছে। রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের ফলে স্বৈরাচারী একনায়ক হুসনি মুবারকের পতন ঘটেছে। জাতীয় নির্বাচনে ইসলামি আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ইখওয়ানুল মুসলিমের নেতা মুরসি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হলেও এক বছরের বেশি তিনি ক্ষমতায় থাকতে পারেন নি। সামরিক জান্তা তাঁকে হটিয়ে ক্ষমতার মসনদ দখলে নিয়েছে এবং ইসলামি আন্দোলনের শত শত কর্মীকে হত্যা করেছে। লিবিয়াতে স্বৈরাচারী মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতন ঘটলেও ইসলামপন্থীদের ভাগ্যে সুফল আসে নি। সিরিয়ায় এখনো রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে; লাখ লাখ মানুষ নিহত ও উদ্বাস্তু হয়েছে।রাগিব সারজানি বলেছেন, বিপ্লবের ফসল ঘরে তুলতে হলে এবং তা ধরে রাখতে হলে যথাযথ প্রস্তুতি প্রয়োজন। সে-প্রস্তুতি ইসলামপন্থীদের নেই। তিনি ইসলামি আন্দোলনের কর্মীদের যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।বইটির একটি অধ্যায়ে লেখক দেখিয়েছেন, স্বৈরাচারী শাসকেরা মুসলমানদের জাতিসত্তা ও পরিচয়কে ধ্বংস করতে চাইলে প্রথমে তাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়। এতে সফল হলে তাদের সামনে পরবর্তী পথ সুগম হয়ে ওঠে। তারা ইসলামি নিদর্শনসমূহের ওপর আঘাত হানে।লেখকের বক্তব্য ও সতর্কবাণী থেকে আমাদের শিক্ষাগ্রহণের সুযোগ রয়েছে।রাগিব সারজানি এ-বইটি মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে রচনা করেছেন। তিউনিসিয়ার বিপ্লবের ফলাফল কী হতে পারে এবং অনান্য দেশে স্বৈরাচারী শাসকদের বিরুদ্ধে কীভাবে বিপ্লব ছড়িয়ে পড়তে পারে তার বর্ণনা তিনি দিয়েছেন।
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
17:31