মুখের ওপর লাগাম
মুখের ওপর লাগাম
Better To Best - Shop
All products

মুখের ওপর লাগাম লেখক :ইমাম মুহিউদ্দীন ইয়াহইয়া আন-নববী (র) প্রকাশনী :হুদহুদ প্রকাশন অনুবাদক :মাওলানা ফয়জুল্লাহ নোমান পৃষ্ঠা : 104 আল্লাহ তা’আলা বলেন-مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌসে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮]তিনি আরও বলেন-اِنَّ رَبَّكَ لَبِالْمِرْصَادِনিশ্চয় তোমার রব পর্যবেক্ষণরত আছেন। [ফজর (৮৯): ১৪]জেনে রাখুন যে, প্রত্যেক ওই সত্তা, যে তার নিজ কৃতকর্মের জন্য দায়ী (মুকাল্লাফ), তাকে অবশ্যই সর্বপ্রকার কথাবার্তায় নিজ জবানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে যা বলায় ফায়দার পরিমাণ অধিক, তার কথা ভিন্ন। উকবা বিন আমের বলেন, “আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! মানুষ কিভাবে মুক্তি পায়?’ তিনি উত্তর দিলেন- أَمْسِكْ عَلَيْكَ لِسَانَكَ وَلْيَسَعْكَ بَيْتُكَ وَابْكِ عَلٰى خَطِيْئَتِكَতোমার জিহ্বাকে সংযত করো, তোমার ঘরে অবস্থান করো এবং তোমার পাপের জন্য কাঁদো।হে মানবজাতি! আপনাদের জিহ্বাকে সংযত রাখুন এবং একে আপনাদের দংশন করার সুযোগ দেবেন না। কারণ এটা আসলে একটা সাপ। কত মানুষ এমন পড়ে আছে কবরজগতে, যারা তাদের জবানের হাতে নিহত হয়েছে! যে-ই (বিচারদিবসে) তার সাক্ষাৎকে ভয় করে সে আসলেই সাহসী। [আলউসুল ওয়াল ফুতুহাতুর রাব্বানিয়্যা]আল্লাহ তা'আলা বলেন- مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌ সে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮] তিনি আরও বলেন- اِنَّ আল্লাহ তা’আলা বলেন-مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌসে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮]তিনি আরও বলেন-اِنَّ رَبَّكَ لَبِالْمِرْصَادِনিশ্চয় তোমার রব পর্যবেক্ষণরত আছেন। [ফজর (৮৯): ১৪]জেনে রাখুন যে, প্রত্যেক ওই সত্তা, যে তার নিজ কৃতকর্মের জন্য দায়ী (মুকাল্লাফ), তাকে অবশ্যই সর্বপ্রকার কথাবার্তায় নিজ জবানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে যা বলায় ফায়দার পরিমাণ অধিক, তার কথা ভিন্ন। উকবা বিন আমের বলেন, “আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! মানুষ কিভাবে মুক্তি পায়?’ তিনি উত্তর দিলেন- أَمْسِكْ عَلَيْكَ لِسَانَكَ وَلْيَسَعْكَ بَيْتُكَ وَابْكِ عَلٰى خَطِيْئَتِكَতোমার জিহ্বাকে সংযত করো, তোমার ঘরে অবস্থান করো এবং তোমার পাপের জন্য কাঁদো।হে মানবজাতি! আপনাদের জিহ্বাকে সংযত রাখুন এবং একে আপনাদের দংশন করার সুযোগ দেবেন না। কারণ এটা আসলে একটা সাপ। কত মানুষ এমন পড়ে আছে কবরজগতে, যারা তাদের জবানের হাতে নিহত হয়েছে! যে-ই (বিচারদিবসে) তার সাক্ষাৎকে ভয় করে সে আসলেই সাহসী। [আলউসুল ওয়াল ফুতুহাতুর রাব্বানিয়্যা]আল্লাহ তা'আলা বলেন- مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌ সে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮] তিনি আরও বলেন- اِنَّ
মুখের ওপর লাগাম
মুখের ওপর লাগাম লেখক :ইমাম মুহিউদ্দীন ইয়াহইয়া আন-নববী (র) প্রকাশনী :হুদহুদ প্রকাশন অনুবাদক :মাওলানা ফয়জুল্লাহ নোমান পৃষ্ঠা : 104 আল্লাহ তা’আলা বলেন-مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌসে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮]তিনি আরও বলেন-اِنَّ رَبَّكَ لَبِالْمِرْصَادِনিশ্চয় তোমার রব পর্যবেক্ষণরত আছেন। [ফজর (৮৯): ১৪]জেনে রাখুন যে, প্রত্যেক ওই সত্তা, যে তার নিজ কৃতকর্মের জন্য দায়ী (মুকাল্লাফ), তাকে অবশ্যই সর্বপ্রকার কথাবার্তায় নিজ জবানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে যা বলায় ফায়দার পরিমাণ অধিক, তার কথা ভিন্ন। উকবা বিন আমের বলেন, “আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! মানুষ কিভাবে মুক্তি পায়?’ তিনি উত্তর দিলেন- أَمْسِكْ عَلَيْكَ لِسَانَكَ وَلْيَسَعْكَ بَيْتُكَ وَابْكِ عَلٰى خَطِيْئَتِكَতোমার জিহ্বাকে সংযত করো, তোমার ঘরে অবস্থান করো এবং তোমার পাপের জন্য কাঁদো।হে মানবজাতি! আপনাদের জিহ্বাকে সংযত রাখুন এবং একে আপনাদের দংশন করার সুযোগ দেবেন না। কারণ এটা আসলে একটা সাপ। কত মানুষ এমন পড়ে আছে কবরজগতে, যারা তাদের জবানের হাতে নিহত হয়েছে! যে-ই (বিচারদিবসে) তার সাক্ষাৎকে ভয় করে সে আসলেই সাহসী। [আলউসুল ওয়াল ফুতুহাতুর রাব্বানিয়্যা]আল্লাহ তা'আলা বলেন- مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌ সে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮] তিনি আরও বলেন- اِنَّ আল্লাহ তা’আলা বলেন-مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌসে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮]তিনি আরও বলেন-اِنَّ رَبَّكَ لَبِالْمِرْصَادِনিশ্চয় তোমার রব পর্যবেক্ষণরত আছেন। [ফজর (৮৯): ১৪]জেনে রাখুন যে, প্রত্যেক ওই সত্তা, যে তার নিজ কৃতকর্মের জন্য দায়ী (মুকাল্লাফ), তাকে অবশ্যই সর্বপ্রকার কথাবার্তায় নিজ জবানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে যা বলায় ফায়দার পরিমাণ অধিক, তার কথা ভিন্ন। উকবা বিন আমের বলেন, “আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! মানুষ কিভাবে মুক্তি পায়?’ তিনি উত্তর দিলেন- أَمْسِكْ عَلَيْكَ لِسَانَكَ وَلْيَسَعْكَ بَيْتُكَ وَابْكِ عَلٰى خَطِيْئَتِكَতোমার জিহ্বাকে সংযত করো, তোমার ঘরে অবস্থান করো এবং তোমার পাপের জন্য কাঁদো।হে মানবজাতি! আপনাদের জিহ্বাকে সংযত রাখুন এবং একে আপনাদের দংশন করার সুযোগ দেবেন না। কারণ এটা আসলে একটা সাপ। কত মানুষ এমন পড়ে আছে কবরজগতে, যারা তাদের জবানের হাতে নিহত হয়েছে! যে-ই (বিচারদিবসে) তার সাক্ষাৎকে ভয় করে সে আসলেই সাহসী। [আলউসুল ওয়াল ফুতুহাতুর রাব্বানিয়্যা]আল্লাহ তা'আলা বলেন- مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌ সে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮] তিনি আরও বলেন- اِنَّ
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
07:36