সহীহ হাদীসের আলোকে নবীজীর নামায
সহীহ হাদীসের আলোকে নবীজীর নামায
Better To Best - Shop
All products

সহীহ হাদীসের আলোকে নবীজীর নামায লেখক :মুফতি মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 207 ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায সম্পর্কে ইরশাদ করেন-إِنَّ أَوَّلَ مَا يُحَاسَبُ بِهِ الْعَبْدُ بِصَلَاتِهِ فَإِنْ صَلَحَتْ فَقَدْ أَفْلَحَ وَأَنْجَحَ وَإِنْ فَسَدَتْ فَقَدْ خَابَ وَخَسِرَ (سنن النسائي)‘কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার নামাযের হিসাব নেওয়া হবে, যদি তা সঠিক হয় তাহলে সে সফল হবে এবং মুক্তি পেয়ে যাবে। আর যদি তা সঠিক না হয় তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ধ্বংস হয়ে যাবে।’ (সুনানে নাসাঈ)অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, বেশ কিছু বছর যাবত এমন গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ একটি ইবাদতকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে। অনেকে তো এমনও বলতে শুরু করেছেন যে, ‘হানাফী মাযহাবের অনুসারীদের নামায সহীহ নয়। আমরা যেভাবে ‘সলাত’ আদায় করি, সেটাই সঠিক এবং সহীহ হাদীস সম্মত।’ এমন পরিস্থিতিতে আমি অনেক সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোনদের মাঝে অস্বস্তি ও অসন্তুষ্টি লক্ষ করেছি। আমি নিজেও বহুবার এমন অস্বস্তিতে পড়েছি। আশা করি, অনেকেই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, এ জাতীয় বিষয়ে সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক গুণ বেশি অস্বস্তিতে পড়েন মাদরাসার শিক্ষার্থী ভায়েরা এবং মসজিদের ইমাম সাহেবগণ।মূলত সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোন, উলামা-তুলাবা এবং ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের এ জাতীয় অস্বস্তি দূর করার জন্যই আমরা বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। গ্রন্থটির সবচেয়ে বড়ো সৌন্দর্য হলো, গ্রন্থকার নামায সংক্রান্ত প্রতিটি বিষয় আলোচনা করারা ক্ষেত্রে মাযহাবের ইমামগণের ‘মতামত’ বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে সরাসরি ‘সহীহ হাদীস’-এর আশ্রয় গ্রহণ করেছেন এবং প্রতিটি বিষয়কে সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। উদাহরণস্বরূপ সেজদার মাঝে আমরা কতবার তাসবীহ পাঠ করব, সে বিষয়টিও তিনি সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে, নামায সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাভাষায় এ জাতীয় আর কোনো গ্রন্থ লিপিবদ্ধ করা হয়নি।যাই হোক, সর্বস্তরের দ্বীনদার, মুসলমান ভাই-বোনের নামায সহীহ-শুদ্ধ হওয়ার জন্য এবং নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পদ্ধতিতে নামায আদায় করার জন্য গ্রন্থটি যদি সামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাহলেই আমাদের শ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করব। অবশেষে মহান আল্লাহর দরবারে বিনীত আরয, ‘হে আল্লাহ, নামাযের মাধ্যমে আমাদের চোখে শীতলতা দান করুন। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন!’ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায সম্পর্কে ইরশাদ করেন-إِنَّ أَوَّلَ مَا يُحَاسَبُ بِهِ الْعَبْدُ بِصَلَاتِهِ فَإِنْ صَلَحَتْ فَقَدْ أَفْلَحَ وَأَنْجَحَ وَإِنْ فَسَدَتْ فَقَدْ خَابَ وَخَسِرَ (سنن النسائي)‘কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার নামাযের হিসাব নেওয়া হবে, যদি তা সঠিক হয় তাহলে সে সফল হবে এবং মুক্তি পেয়ে যাবে। আর যদি তা সঠিক না হয় তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ধ্বংস হয়ে যাবে।’ (সুনানে নাসাঈ)অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, বেশ কিছু বছর যাবত এমন গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ একটি ইবাদতকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে। অনেকে তো এমনও বলতে শুরু করেছেন যে, ‘হানাফী মাযহাবের অনুসারীদের নামায সহীহ নয়। আমরা যেভাবে ‘সলাত’ আদায় করি, সেটাই সঠিক এবং সহীহ হাদীস সম্মত।’ এমন পরিস্থিতিতে আমি অনেক সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোনদের মাঝে অস্বস্তি ও অসন্তুষ্টি লক্ষ করেছি। আমি নিজেও বহুবার এমন অস্বস্তিতে পড়েছি। আশা করি, অনেকেই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, এ জাতীয় বিষয়ে সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক গুণ বেশি অস্বস্তিতে পড়েন মাদরাসার শিক্ষার্থী ভায়েরা এবং মসজিদের ইমাম সাহেবগণ।মূলত সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোন, উলামা-তুলাবা এবং ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের এ জাতীয় অস্বস্তি দূর করার জন্যই আমরা বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। গ্রন্থটির সবচেয়ে বড়ো সৌন্দর্য হলো, গ্রন্থকার নামায সংক্রান্ত প্রতিটি বিষয় আলোচনা করারা ক্ষেত্রে মাযহাবের ইমামগণের ‘মতামত’ বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে সরাসরি ‘সহীহ হাদীস’-এর আশ্রয় গ্রহণ করেছেন এবং প্রতিটি বিষয়কে সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। উদাহরণস্বরূপ সেজদার মাঝে আমরা কতবার তাসবীহ পাঠ করব, সে বিষয়টিও তিনি সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে, নামায সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাভাষায় এ জাতীয় আর কোনো গ্রন্থ লিপিবদ্ধ করা হয়নি।যাই হোক, সর্বস্তরের দ্বীনদার, মুসলমান ভাই-বোনের নামায সহীহ-শুদ্ধ হওয়ার জন্য এবং নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পদ্ধতিতে নামায আদায় করার জন্য গ্রন্থটি যদি সামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাহলেই আমাদের শ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করব। অবশেষে মহান আল্লাহর দরবারে বিনীত আরয, ‘হে আল্লাহ, নামাযের মাধ্যমে আমাদের চোখে শীতলতা দান করুন। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন!’ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু
সহীহ হাদীসের আলোকে নবীজীর নামায
সহীহ হাদীসের আলোকে নবীজীর নামায লেখক :মুফতি মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 207 ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায সম্পর্কে ইরশাদ করেন-إِنَّ أَوَّلَ مَا يُحَاسَبُ بِهِ الْعَبْدُ بِصَلَاتِهِ فَإِنْ صَلَحَتْ فَقَدْ أَفْلَحَ وَأَنْجَحَ وَإِنْ فَسَدَتْ فَقَدْ خَابَ وَخَسِرَ (سنن النسائي)‘কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার নামাযের হিসাব নেওয়া হবে, যদি তা সঠিক হয় তাহলে সে সফল হবে এবং মুক্তি পেয়ে যাবে। আর যদি তা সঠিক না হয় তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ধ্বংস হয়ে যাবে।’ (সুনানে নাসাঈ)অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, বেশ কিছু বছর যাবত এমন গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ একটি ইবাদতকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে। অনেকে তো এমনও বলতে শুরু করেছেন যে, ‘হানাফী মাযহাবের অনুসারীদের নামায সহীহ নয়। আমরা যেভাবে ‘সলাত’ আদায় করি, সেটাই সঠিক এবং সহীহ হাদীস সম্মত।’ এমন পরিস্থিতিতে আমি অনেক সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোনদের মাঝে অস্বস্তি ও অসন্তুষ্টি লক্ষ করেছি। আমি নিজেও বহুবার এমন অস্বস্তিতে পড়েছি। আশা করি, অনেকেই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, এ জাতীয় বিষয়ে সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক গুণ বেশি অস্বস্তিতে পড়েন মাদরাসার শিক্ষার্থী ভায়েরা এবং মসজিদের ইমাম সাহেবগণ।মূলত সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোন, উলামা-তুলাবা এবং ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের এ জাতীয় অস্বস্তি দূর করার জন্যই আমরা বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। গ্রন্থটির সবচেয়ে বড়ো সৌন্দর্য হলো, গ্রন্থকার নামায সংক্রান্ত প্রতিটি বিষয় আলোচনা করারা ক্ষেত্রে মাযহাবের ইমামগণের ‘মতামত’ বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে সরাসরি ‘সহীহ হাদীস’-এর আশ্রয় গ্রহণ করেছেন এবং প্রতিটি বিষয়কে সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। উদাহরণস্বরূপ সেজদার মাঝে আমরা কতবার তাসবীহ পাঠ করব, সে বিষয়টিও তিনি সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে, নামায সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাভাষায় এ জাতীয় আর কোনো গ্রন্থ লিপিবদ্ধ করা হয়নি।যাই হোক, সর্বস্তরের দ্বীনদার, মুসলমান ভাই-বোনের নামায সহীহ-শুদ্ধ হওয়ার জন্য এবং নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পদ্ধতিতে নামায আদায় করার জন্য গ্রন্থটি যদি সামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাহলেই আমাদের শ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করব। অবশেষে মহান আল্লাহর দরবারে বিনীত আরয, ‘হে আল্লাহ, নামাযের মাধ্যমে আমাদের চোখে শীতলতা দান করুন। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন!’ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায সম্পর্কে ইরশাদ করেন-إِنَّ أَوَّلَ مَا يُحَاسَبُ بِهِ الْعَبْدُ بِصَلَاتِهِ فَإِنْ صَلَحَتْ فَقَدْ أَفْلَحَ وَأَنْجَحَ وَإِنْ فَسَدَتْ فَقَدْ خَابَ وَخَسِرَ (سنن النسائي)‘কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার নামাযের হিসাব নেওয়া হবে, যদি তা সঠিক হয় তাহলে সে সফল হবে এবং মুক্তি পেয়ে যাবে। আর যদি তা সঠিক না হয় তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং ধ্বংস হয়ে যাবে।’ (সুনানে নাসাঈ)অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, বেশ কিছু বছর যাবত এমন গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ একটি ইবাদতকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে। অনেকে তো এমনও বলতে শুরু করেছেন যে, ‘হানাফী মাযহাবের অনুসারীদের নামায সহীহ নয়। আমরা যেভাবে ‘সলাত’ আদায় করি, সেটাই সঠিক এবং সহীহ হাদীস সম্মত।’ এমন পরিস্থিতিতে আমি অনেক সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোনদের মাঝে অস্বস্তি ও অসন্তুষ্টি লক্ষ করেছি। আমি নিজেও বহুবার এমন অস্বস্তিতে পড়েছি। আশা করি, অনেকেই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, এ জাতীয় বিষয়ে সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক গুণ বেশি অস্বস্তিতে পড়েন মাদরাসার শিক্ষার্থী ভায়েরা এবং মসজিদের ইমাম সাহেবগণ।মূলত সাধারণ দ্বীনদার ভাই-বোন, উলামা-তুলাবা এবং ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের এ জাতীয় অস্বস্তি দূর করার জন্যই আমরা বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। গ্রন্থটির সবচেয়ে বড়ো সৌন্দর্য হলো, গ্রন্থকার নামায সংক্রান্ত প্রতিটি বিষয় আলোচনা করারা ক্ষেত্রে মাযহাবের ইমামগণের ‘মতামত’ বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে সরাসরি ‘সহীহ হাদীস’-এর আশ্রয় গ্রহণ করেছেন এবং প্রতিটি বিষয়কে সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। উদাহরণস্বরূপ সেজদার মাঝে আমরা কতবার তাসবীহ পাঠ করব, সে বিষয়টিও তিনি সহীহ হাদীসের আলোকে সাব্যস্ত করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে, নামায সংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাভাষায় এ জাতীয় আর কোনো গ্রন্থ লিপিবদ্ধ করা হয়নি।যাই হোক, সর্বস্তরের দ্বীনদার, মুসলমান ভাই-বোনের নামায সহীহ-শুদ্ধ হওয়ার জন্য এবং নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পদ্ধতিতে নামায আদায় করার জন্য গ্রন্থটি যদি সামান্য অবদান রাখতে সক্ষম হয় তাহলেই আমাদের শ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করব। অবশেষে মহান আল্লাহর দরবারে বিনীত আরয, ‘হে আল্লাহ, নামাযের মাধ্যমে আমাদের চোখে শীতলতা দান করুন। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন!’ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি বা স্তম্ভ হলো পাঁচটি। প্রথম স্তম্ভহলো ঈমান আর দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো নামায। ঈমানের পর নামায হলো সবচেয়ে বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এক হাদীসে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
15:47