তোমায় দেখে ধন্য যারা হে রসুল
তোমায় দেখে ধন্য যারা হে রসুল
Better To Best - Shop
All products

তোমায় দেখে ধন্য যারা হে রসুল লেখক :মুফতি মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 172 হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি.অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ ও সুশৃঙ্খল পরিচালনা পরিষদের কল্পনাও তখন করা যেত না।লোকজন গোত্রে গোত্রে ভাগ হয়ে খাদ্যের প্রয়োজনে পৃথিবীর এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ঘুরে বেড়াত। কোনো উর্বর জমির সন্ধান পেলে সেখানেই গড়ে তুলত নিজেদের আবাসস্থল। জমির উর্বরতা নিঃশেষ হয়ে এলে তারা ছুটত নতুন উর্বর জমির সন্ধানে। এমনি ছিল পৃথিবীর মানুষের যাযাবর জিন্দেগী।আমরা আরব দেশ বলে যে দেশটিকে চিনি, সেখানকার মানুষের জীবন ব্যবস্থাও এর চেয়ে ব্যতিক্রম ছিল না। তাদেরও কোনো সুশৃঙ্খল রাষ্ট্রব্যবস্থা ছিল না। তারাও খাদ্যের তাগিদে উর্বর জমির সন্ধানে ছুটে বেড়াত।তারা ছিল বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত। এক গোত্রের উপর অন্য গোত্রের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তারা যুদ্ধে লিপ্ত হতো। শুরু হতো ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এ যুদ্ধ চলতে থাকত যুগ যুগ ধরে। সেখানে নবজাত শিশু জন্ম নিত ঢাল-তলোয়ারের ঝঙ্কারের মাঝে। আর একটু বড় হলেই তীর ছুড়ত শত্রুর বুক লক্ষ্য করে।হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি. অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি.অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ ও সুশৃঙ্খল পরিচালনা পরিষদের কল্পনাও তখন করা যেত না।লোকজন গোত্রে গোত্রে ভাগ হয়ে খাদ্যের প্রয়োজনে পৃথিবীর এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ঘুরে বেড়াত। কোনো উর্বর জমির সন্ধান পেলে সেখানেই গড়ে তুলত নিজেদের আবাসস্থল। জমির উর্বরতা নিঃশেষ হয়ে এলে তারা ছুটত নতুন উর্বর জমির সন্ধানে। এমনি ছিল পৃথিবীর মানুষের যাযাবর জিন্দেগী।আমরা আরব দেশ বলে যে দেশটিকে চিনি, সেখানকার মানুষের জীবন ব্যবস্থাও এর চেয়ে ব্যতিক্রম ছিল না। তাদেরও কোনো সুশৃঙ্খল রাষ্ট্রব্যবস্থা ছিল না। তারাও খাদ্যের তাগিদে উর্বর জমির সন্ধানে ছুটে বেড়াত।তারা ছিল বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত। এক গোত্রের উপর অন্য গোত্রের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তারা যুদ্ধে লিপ্ত হতো। শুরু হতো ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এ যুদ্ধ চলতে থাকত যুগ যুগ ধরে। সেখানে নবজাত শিশু জন্ম নিত ঢাল-তলোয়ারের ঝঙ্কারের মাঝে। আর একটু বড় হলেই তীর ছুড়ত শত্রুর বুক লক্ষ্য করে।হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি. অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ
তোমায় দেখে ধন্য যারা হে রসুল
তোমায় দেখে ধন্য যারা হে রসুল লেখক :মুফতি মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 172 হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি.অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ ও সুশৃঙ্খল পরিচালনা পরিষদের কল্পনাও তখন করা যেত না।লোকজন গোত্রে গোত্রে ভাগ হয়ে খাদ্যের প্রয়োজনে পৃথিবীর এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ঘুরে বেড়াত। কোনো উর্বর জমির সন্ধান পেলে সেখানেই গড়ে তুলত নিজেদের আবাসস্থল। জমির উর্বরতা নিঃশেষ হয়ে এলে তারা ছুটত নতুন উর্বর জমির সন্ধানে। এমনি ছিল পৃথিবীর মানুষের যাযাবর জিন্দেগী।আমরা আরব দেশ বলে যে দেশটিকে চিনি, সেখানকার মানুষের জীবন ব্যবস্থাও এর চেয়ে ব্যতিক্রম ছিল না। তাদেরও কোনো সুশৃঙ্খল রাষ্ট্রব্যবস্থা ছিল না। তারাও খাদ্যের তাগিদে উর্বর জমির সন্ধানে ছুটে বেড়াত।তারা ছিল বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত। এক গোত্রের উপর অন্য গোত্রের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তারা যুদ্ধে লিপ্ত হতো। শুরু হতো ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এ যুদ্ধ চলতে থাকত যুগ যুগ ধরে। সেখানে নবজাত শিশু জন্ম নিত ঢাল-তলোয়ারের ঝঙ্কারের মাঝে। আর একটু বড় হলেই তীর ছুড়ত শত্রুর বুক লক্ষ্য করে।হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি. অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি.অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ ও সুশৃঙ্খল পরিচালনা পরিষদের কল্পনাও তখন করা যেত না।লোকজন গোত্রে গোত্রে ভাগ হয়ে খাদ্যের প্রয়োজনে পৃথিবীর এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে ঘুরে বেড়াত। কোনো উর্বর জমির সন্ধান পেলে সেখানেই গড়ে তুলত নিজেদের আবাসস্থল। জমির উর্বরতা নিঃশেষ হয়ে এলে তারা ছুটত নতুন উর্বর জমির সন্ধানে। এমনি ছিল পৃথিবীর মানুষের যাযাবর জিন্দেগী।আমরা আরব দেশ বলে যে দেশটিকে চিনি, সেখানকার মানুষের জীবন ব্যবস্থাও এর চেয়ে ব্যতিক্রম ছিল না। তাদেরও কোনো সুশৃঙ্খল রাষ্ট্রব্যবস্থা ছিল না। তারাও খাদ্যের তাগিদে উর্বর জমির সন্ধানে ছুটে বেড়াত।তারা ছিল বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত। এক গোত্রের উপর অন্য গোত্রের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য তারা যুদ্ধে লিপ্ত হতো। শুরু হতো ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এ যুদ্ধ চলতে থাকত যুগ যুগ ধরে। সেখানে নবজাত শিশু জন্ম নিত ঢাল-তলোয়ারের ঝঙ্কারের মাঝে। আর একটু বড় হলেই তীর ছুড়ত শত্রুর বুক লক্ষ্য করে।হযরত হুযায়ফা ইবনুল ইয়ামান রাযি. অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন পৃথিবীতে কোনো জাতিরাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল না; বরং কোনো প্রকার রাষ্ট্র ব্যবস্থারই অস্তিত্ব ছিল না। আজকের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার বিভিন্ন বিভাগ
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
15:37