আত-তারীকু ইলাল ইনশা (আরবি-বাংলা) – ১ম খন্ড
আত-তারীকু ইলাল ইনশা (আরবি-বাংলা) – ১ম খন্ড
Better To Best - Shop
All products

আত-তারীকু ইলাল ইনশা (আরবি-বাংলা) – ১ম খন্ড লেখক :মাওলানা সুলতান যওয়ক নদভী প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 208 লেখকের দুটি কথামহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে দরসে নেযামির গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন পুরা করার সফলতা অর্জন হয়েছে। ইনশাআল্লাহ। এখন থেকে আমাদের শিক্ষা সিলেবাস অনুযায়ী “কানজুদ্দাকায়েক” ক্লাসে তরজমা ও রচনা লেখানো সহজ হবে। বরং তরজমা ও অনুবাদ বিদ্যায় এর থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সাহায্য পাওয়া যাবে।সম্মানিত শিক্ষকগণ! শব্দগুলো শাব্দিক জ্ঞান থাকাই যেহেতু এই বিষয়ের লক্ষ্য উদ্দেশ্য। এজন্য শব্দকোষের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিতাবের শুরুতে ছয় শতের অধিক শব্দার্থ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় শিরনামের অধীনে পৃথক পৃথক পাঠে, এগুলো থেকে উর্দূ বাক্য বানানো এবং উর্দূ থেকে আরবি বাক্য বানানো হয়েছে এবং কখন কখন ছাত্রদের মাধ্যমে শব্দাবলিকে, ইবারতে ব্যবহার করার প্রয়োজন রয়েছে। মোটকথা বিভিন্ন পদ্ধতিতে তামরীন করানো আপনাদের দায়িত্ব ।এক পাঠের শব্দাবালিকে বিভিন্ন পাঠে প্রয়োজন অনুসারে ভাগও করা যেতে পারে। যদি সংক্ষিপ্ত চান তাহলে একটি বাক্যের মধ্যে অনেক শব্দাবলি আনা যেতে পারে। যেমন আমি ডাকঘরে গিয়ে পিয়ন থেকে একটি খাম এবং খয়েকটি পোষ্ট কার্ড কিনেছি’। এর মধ্যে চারটি শব্দ এসেছে। কিতাবের শেষ অংশে, হরফে তাহাজ্জির সিরিয়াল অনুযায়ী আরবি থেকে উর্দু একটি লোগাত বা শব্দকোষ দেওয়া হয়েছে, যা একটি সংক্ষিপ্ত লোগাতের মত। এটি শুধু তামরীন ও একাড় প্রয়োজনের সময় ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়েছে। এই অংশটিকে ছাত্রদের পরীক্ষা থেকে বাদ দেওয়া সমীচিন ।কিতাবের মধ্যখানে তরজমামূলক পৃথক দরস উলেখ করা হয়েছে এবং রচনারও সংক্ষিপ্ত অংশ রাখা হয়েছে। রচনা লেখার পদ্ধতি ও তামরিন এর জন্য এই কিতাবের ২য় ও ৩য় খণ্ড অনুস্বরণযোগ্য । মুহাম্মদ সুলতান যওক চট্টগ্রামী১৪/১০/১৪০০ হিজরীলেখকের দুটি কথা মহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে লেখকের দুটি কথামহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে দরসে নেযামির গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন পুরা করার সফলতা অর্জন হয়েছে। ইনশাআল্লাহ। এখন থেকে আমাদের শিক্ষা সিলেবাস অনুযায়ী “কানজুদ্দাকায়েক” ক্লাসে তরজমা ও রচনা লেখানো সহজ হবে। বরং তরজমা ও অনুবাদ বিদ্যায় এর থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সাহায্য পাওয়া যাবে।সম্মানিত শিক্ষকগণ! শব্দগুলো শাব্দিক জ্ঞান থাকাই যেহেতু এই বিষয়ের লক্ষ্য উদ্দেশ্য। এজন্য শব্দকোষের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিতাবের শুরুতে ছয় শতের অধিক শব্দার্থ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় শিরনামের অধীনে পৃথক পৃথক পাঠে, এগুলো থেকে উর্দূ বাক্য বানানো এবং উর্দূ থেকে আরবি বাক্য বানানো হয়েছে এবং কখন কখন ছাত্রদের মাধ্যমে শব্দাবলিকে, ইবারতে ব্যবহার করার প্রয়োজন রয়েছে। মোটকথা বিভিন্ন পদ্ধতিতে তামরীন করানো আপনাদের দায়িত্ব ।এক পাঠের শব্দাবালিকে বিভিন্ন পাঠে প্রয়োজন অনুসারে ভাগও করা যেতে পারে। যদি সংক্ষিপ্ত চান তাহলে একটি বাক্যের মধ্যে অনেক শব্দাবলি আনা যেতে পারে। যেমন আমি ডাকঘরে গিয়ে পিয়ন থেকে একটি খাম এবং খয়েকটি পোষ্ট কার্ড কিনেছি’। এর মধ্যে চারটি শব্দ এসেছে। কিতাবের শেষ অংশে, হরফে তাহাজ্জির সিরিয়াল অনুযায়ী আরবি থেকে উর্দু একটি লোগাত বা শব্দকোষ দেওয়া হয়েছে, যা একটি সংক্ষিপ্ত লোগাতের মত। এটি শুধু তামরীন ও একাড় প্রয়োজনের সময় ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়েছে। এই অংশটিকে ছাত্রদের পরীক্ষা থেকে বাদ দেওয়া সমীচিন ।কিতাবের মধ্যখানে তরজমামূলক পৃথক দরস উলেখ করা হয়েছে এবং রচনারও সংক্ষিপ্ত অংশ রাখা হয়েছে। রচনা লেখার পদ্ধতি ও তামরিন এর জন্য এই কিতাবের ২য় ও ৩য় খণ্ড অনুস্বরণযোগ্য । মুহাম্মদ সুলতান যওক চট্টগ্রামী১৪/১০/১৪০০ হিজরীলেখকের দুটি কথা মহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে
আত-তারীকু ইলাল ইনশা (আরবি-বাংলা) – ১ম খন্ড
আত-তারীকু ইলাল ইনশা (আরবি-বাংলা) – ১ম খন্ড লেখক :মাওলানা সুলতান যওয়ক নদভী প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 208 লেখকের দুটি কথামহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে দরসে নেযামির গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন পুরা করার সফলতা অর্জন হয়েছে। ইনশাআল্লাহ। এখন থেকে আমাদের শিক্ষা সিলেবাস অনুযায়ী “কানজুদ্দাকায়েক” ক্লাসে তরজমা ও রচনা লেখানো সহজ হবে। বরং তরজমা ও অনুবাদ বিদ্যায় এর থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সাহায্য পাওয়া যাবে।সম্মানিত শিক্ষকগণ! শব্দগুলো শাব্দিক জ্ঞান থাকাই যেহেতু এই বিষয়ের লক্ষ্য উদ্দেশ্য। এজন্য শব্দকোষের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিতাবের শুরুতে ছয় শতের অধিক শব্দার্থ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় শিরনামের অধীনে পৃথক পৃথক পাঠে, এগুলো থেকে উর্দূ বাক্য বানানো এবং উর্দূ থেকে আরবি বাক্য বানানো হয়েছে এবং কখন কখন ছাত্রদের মাধ্যমে শব্দাবলিকে, ইবারতে ব্যবহার করার প্রয়োজন রয়েছে। মোটকথা বিভিন্ন পদ্ধতিতে তামরীন করানো আপনাদের দায়িত্ব ।এক পাঠের শব্দাবালিকে বিভিন্ন পাঠে প্রয়োজন অনুসারে ভাগও করা যেতে পারে। যদি সংক্ষিপ্ত চান তাহলে একটি বাক্যের মধ্যে অনেক শব্দাবলি আনা যেতে পারে। যেমন আমি ডাকঘরে গিয়ে পিয়ন থেকে একটি খাম এবং খয়েকটি পোষ্ট কার্ড কিনেছি’। এর মধ্যে চারটি শব্দ এসেছে। কিতাবের শেষ অংশে, হরফে তাহাজ্জির সিরিয়াল অনুযায়ী আরবি থেকে উর্দু একটি লোগাত বা শব্দকোষ দেওয়া হয়েছে, যা একটি সংক্ষিপ্ত লোগাতের মত। এটি শুধু তামরীন ও একাড় প্রয়োজনের সময় ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়েছে। এই অংশটিকে ছাত্রদের পরীক্ষা থেকে বাদ দেওয়া সমীচিন ।কিতাবের মধ্যখানে তরজমামূলক পৃথক দরস উলেখ করা হয়েছে এবং রচনারও সংক্ষিপ্ত অংশ রাখা হয়েছে। রচনা লেখার পদ্ধতি ও তামরিন এর জন্য এই কিতাবের ২য় ও ৩য় খণ্ড অনুস্বরণযোগ্য । মুহাম্মদ সুলতান যওক চট্টগ্রামী১৪/১০/১৪০০ হিজরীলেখকের দুটি কথা মহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে লেখকের দুটি কথামহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে দরসে নেযামির গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন পুরা করার সফলতা অর্জন হয়েছে। ইনশাআল্লাহ। এখন থেকে আমাদের শিক্ষা সিলেবাস অনুযায়ী “কানজুদ্দাকায়েক” ক্লাসে তরজমা ও রচনা লেখানো সহজ হবে। বরং তরজমা ও অনুবাদ বিদ্যায় এর থেকে যথেষ্ট পরিমাণ সাহায্য পাওয়া যাবে।সম্মানিত শিক্ষকগণ! শব্দগুলো শাব্দিক জ্ঞান থাকাই যেহেতু এই বিষয়ের লক্ষ্য উদ্দেশ্য। এজন্য শব্দকোষের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিতাবের শুরুতে ছয় শতের অধিক শব্দার্থ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় শিরনামের অধীনে পৃথক পৃথক পাঠে, এগুলো থেকে উর্দূ বাক্য বানানো এবং উর্দূ থেকে আরবি বাক্য বানানো হয়েছে এবং কখন কখন ছাত্রদের মাধ্যমে শব্দাবলিকে, ইবারতে ব্যবহার করার প্রয়োজন রয়েছে। মোটকথা বিভিন্ন পদ্ধতিতে তামরীন করানো আপনাদের দায়িত্ব ।এক পাঠের শব্দাবালিকে বিভিন্ন পাঠে প্রয়োজন অনুসারে ভাগও করা যেতে পারে। যদি সংক্ষিপ্ত চান তাহলে একটি বাক্যের মধ্যে অনেক শব্দাবলি আনা যেতে পারে। যেমন আমি ডাকঘরে গিয়ে পিয়ন থেকে একটি খাম এবং খয়েকটি পোষ্ট কার্ড কিনেছি’। এর মধ্যে চারটি শব্দ এসেছে। কিতাবের শেষ অংশে, হরফে তাহাজ্জির সিরিয়াল অনুযায়ী আরবি থেকে উর্দু একটি লোগাত বা শব্দকোষ দেওয়া হয়েছে, যা একটি সংক্ষিপ্ত লোগাতের মত। এটি শুধু তামরীন ও একাড় প্রয়োজনের সময় ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়েছে। এই অংশটিকে ছাত্রদের পরীক্ষা থেকে বাদ দেওয়া সমীচিন ।কিতাবের মধ্যখানে তরজমামূলক পৃথক দরস উলেখ করা হয়েছে এবং রচনারও সংক্ষিপ্ত অংশ রাখা হয়েছে। রচনা লেখার পদ্ধতি ও তামরিন এর জন্য এই কিতাবের ২য় ও ৩য় খণ্ড অনুস্বরণযোগ্য । মুহাম্মদ সুলতান যওক চট্টগ্রামী১৪/১০/১৪০০ হিজরীলেখকের দুটি কথা মহান রাব্বুল আলামিনের শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি এ জন্য যে, জীবন উপকরণের সাথে সম্পৃক্ত, দেড় হাজারের অধিক শব্দাবলি, তরজমা ও ইনশা) রচনা লেখার দিক নির্দেশনামূলক একটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব লেখে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
15:10