বারো চাঁদের আমল ও ফজিলত
বারো চাঁদের আমল ও ফজিলত
Better To Best - Shop
All products

বারো চাঁদের আমল ও ফজিলত লেখক :হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী অনুবাদক :মাওলানা মুফতি আব্দুর রশিদ তত্ত্ববাদী পৃষ্ঠা : 160 মেরাজ গমনমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন।এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে রাখতেন। বায়তুল মাকদিসে ঢুকে তিনি দেখেন, হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দাঁড়িয়ে নামায পড়ছেন। তিনি ছিলেন ছিপছিপে ও দীর্ঘ দেহের অধিকারী। তাঁর চুল ছিল কোঁকড়ানো, যা ছিল কান পর্যন্ত ঝুলন্ত। দেখে মনে হবে যেন শানওয়া’ গোত্রেরই একজন লোক। হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকেও নামাযে দাড়ানো দেখা গেল। তিনি ছিলেন মাঝারি গড়নের। সাদা ও লাল রং বিশিষ্ট। তাঁর চুল ছিল সোজা ও চাকচিক্যময়। তাঁর আকার-আকৃতি সাহাবী উরওয়া ইবনে মাসউদ সাকাফী রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাথে অধিক মেলে। হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামকেও নামাযরত অবস্থায় দেখা গেল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তাঁর দেহাবয়ব আমার সাথে অধিক সামগ্র্যশীল। আর হযরত জিবরীল আলাইহিস সালামকে দেখা দেখলাম, তিনি দাহইয়া ইবনে খলীফার সামগ্র্যশীল।হাদীসটি এই, ইতোমধ্যে জামাত প্রস্তুত হলো। তিনি দু’রাকাত নামায আদায় করলেন। সকল নবী-রাসূল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পেছনে ইক্তেদা করলেন। ওখান থেকে বের হয়েই দেখলেন, জিবরীল আলাইহিস সালামের হাতে দুটি সুদৃশ্য পাত্র। একটি শরাবের, অপরটি দুধের। পাত্র দুটি পেশ করা হলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুধেরটিকে বেছে নিলেন। এটা দেখে জিবরীল আলাইহিস সালাম তাঁকে বললেন, আপনি ও আপনার উম্মত স্বভাবজাত ফিতরাতকেই বেছে নিয়েছেন। আপনি যদি শরাব পছন্দ করতেন, তাহলে আপনার উম্মত পথভ্রষ্ট হয়ে যেত।এরপর শুরু হলো ঊর্ধ্বজগতের সফর। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুরাকের ওপরই ছিলেন। একে একে প্রতিটি আসমানের দরজা তাঁর জন্য খুলে দেওয়া হলো । প্রথমে দুনিয়ার দৃশ্যমান আসমানে এসে জিবরীল আলাইহিস সালাম দরজা খোলার অনুরোধ করেন। অপর পাশ থেকে প্রশ্ন করা হয়, কে আপনি? তিনি বললেন, আমি জিবরীল। আপনার সাথেকে আছেন? বললেন, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)। আপনি কি তাঁর কাছে প্রেরিত হয়েছেন? বললেন, হ্যাঁ। অতঃপর প্রথম আসমানের দরজা খুলে দেওয়া হলো। তাঁরা এর ওপরে উঠে আসেন।মেরাজ গমন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন। এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে মেরাজ গমনমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন।এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে রাখতেন। বায়তুল মাকদিসে ঢুকে তিনি দেখেন, হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দাঁড়িয়ে নামায পড়ছেন। তিনি ছিলেন ছিপছিপে ও দীর্ঘ দেহের অধিকারী। তাঁর চুল ছিল কোঁকড়ানো, যা ছিল কান পর্যন্ত ঝুলন্ত। দেখে মনে হবে যেন শানওয়া’ গোত্রেরই একজন লোক। হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকেও নামাযে দাড়ানো দেখা গেল। তিনি ছিলেন মাঝারি গড়নের। সাদা ও লাল রং বিশিষ্ট। তাঁর চুল ছিল সোজা ও চাকচিক্যময়। তাঁর আকার-আকৃতি সাহাবী উরওয়া ইবনে মাসউদ সাকাফী রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাথে অধিক মেলে। হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামকেও নামাযরত অবস্থায় দেখা গেল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তাঁর দেহাবয়ব আমার সাথে অধিক সামগ্র্যশীল। আর হযরত জিবরীল আলাইহিস সালামকে দেখা দেখলাম, তিনি দাহইয়া ইবনে খলীফার সামগ্র্যশীল।হাদীসটি এই, ইতোমধ্যে জামাত প্রস্তুত হলো। তিনি দু’রাকাত নামায আদায় করলেন। সকল নবী-রাসূল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পেছনে ইক্তেদা করলেন। ওখান থেকে বের হয়েই দেখলেন, জিবরীল আলাইহিস সালামের হাতে দুটি সুদৃশ্য পাত্র। একটি শরাবের, অপরটি দুধের। পাত্র দুটি পেশ করা হলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুধেরটিকে বেছে নিলেন। এটা দেখে জিবরীল আলাইহিস সালাম তাঁকে বললেন, আপনি ও আপনার উম্মত স্বভাবজাত ফিতরাতকেই বেছে নিয়েছেন। আপনি যদি শরাব পছন্দ করতেন, তাহলে আপনার উম্মত পথভ্রষ্ট হয়ে যেত।এরপর শুরু হলো ঊর্ধ্বজগতের সফর। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুরাকের ওপরই ছিলেন। একে একে প্রতিটি আসমানের দরজা তাঁর জন্য খুলে দেওয়া হলো । প্রথমে দুনিয়ার দৃশ্যমান আসমানে এসে জিবরীল আলাইহিস সালাম দরজা খোলার অনুরোধ করেন। অপর পাশ থেকে প্রশ্ন করা হয়, কে আপনি? তিনি বললেন, আমি জিবরীল। আপনার সাথেকে আছেন? বললেন, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)। আপনি কি তাঁর কাছে প্রেরিত হয়েছেন? বললেন, হ্যাঁ। অতঃপর প্রথম আসমানের দরজা খুলে দেওয়া হলো। তাঁরা এর ওপরে উঠে আসেন।মেরাজ গমন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন। এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে
বারো চাঁদের আমল ও ফজিলত
বারো চাঁদের আমল ও ফজিলত লেখক :হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী অনুবাদক :মাওলানা মুফতি আব্দুর রশিদ তত্ত্ববাদী পৃষ্ঠা : 160 মেরাজ গমনমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন।এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে রাখতেন। বায়তুল মাকদিসে ঢুকে তিনি দেখেন, হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দাঁড়িয়ে নামায পড়ছেন। তিনি ছিলেন ছিপছিপে ও দীর্ঘ দেহের অধিকারী। তাঁর চুল ছিল কোঁকড়ানো, যা ছিল কান পর্যন্ত ঝুলন্ত। দেখে মনে হবে যেন শানওয়া’ গোত্রেরই একজন লোক। হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকেও নামাযে দাড়ানো দেখা গেল। তিনি ছিলেন মাঝারি গড়নের। সাদা ও লাল রং বিশিষ্ট। তাঁর চুল ছিল সোজা ও চাকচিক্যময়। তাঁর আকার-আকৃতি সাহাবী উরওয়া ইবনে মাসউদ সাকাফী রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাথে অধিক মেলে। হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামকেও নামাযরত অবস্থায় দেখা গেল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তাঁর দেহাবয়ব আমার সাথে অধিক সামগ্র্যশীল। আর হযরত জিবরীল আলাইহিস সালামকে দেখা দেখলাম, তিনি দাহইয়া ইবনে খলীফার সামগ্র্যশীল।হাদীসটি এই, ইতোমধ্যে জামাত প্রস্তুত হলো। তিনি দু’রাকাত নামায আদায় করলেন। সকল নবী-রাসূল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পেছনে ইক্তেদা করলেন। ওখান থেকে বের হয়েই দেখলেন, জিবরীল আলাইহিস সালামের হাতে দুটি সুদৃশ্য পাত্র। একটি শরাবের, অপরটি দুধের। পাত্র দুটি পেশ করা হলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুধেরটিকে বেছে নিলেন। এটা দেখে জিবরীল আলাইহিস সালাম তাঁকে বললেন, আপনি ও আপনার উম্মত স্বভাবজাত ফিতরাতকেই বেছে নিয়েছেন। আপনি যদি শরাব পছন্দ করতেন, তাহলে আপনার উম্মত পথভ্রষ্ট হয়ে যেত।এরপর শুরু হলো ঊর্ধ্বজগতের সফর। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুরাকের ওপরই ছিলেন। একে একে প্রতিটি আসমানের দরজা তাঁর জন্য খুলে দেওয়া হলো । প্রথমে দুনিয়ার দৃশ্যমান আসমানে এসে জিবরীল আলাইহিস সালাম দরজা খোলার অনুরোধ করেন। অপর পাশ থেকে প্রশ্ন করা হয়, কে আপনি? তিনি বললেন, আমি জিবরীল। আপনার সাথেকে আছেন? বললেন, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)। আপনি কি তাঁর কাছে প্রেরিত হয়েছেন? বললেন, হ্যাঁ। অতঃপর প্রথম আসমানের দরজা খুলে দেওয়া হলো। তাঁরা এর ওপরে উঠে আসেন।মেরাজ গমন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন। এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে মেরাজ গমনমহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন।এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে রাখতেন। বায়তুল মাকদিসে ঢুকে তিনি দেখেন, হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দাঁড়িয়ে নামায পড়ছেন। তিনি ছিলেন ছিপছিপে ও দীর্ঘ দেহের অধিকারী। তাঁর চুল ছিল কোঁকড়ানো, যা ছিল কান পর্যন্ত ঝুলন্ত। দেখে মনে হবে যেন শানওয়া’ গোত্রেরই একজন লোক। হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকেও নামাযে দাড়ানো দেখা গেল। তিনি ছিলেন মাঝারি গড়নের। সাদা ও লাল রং বিশিষ্ট। তাঁর চুল ছিল সোজা ও চাকচিক্যময়। তাঁর আকার-আকৃতি সাহাবী উরওয়া ইবনে মাসউদ সাকাফী রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সাথে অধিক মেলে। হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামকেও নামাযরত অবস্থায় দেখা গেল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তাঁর দেহাবয়ব আমার সাথে অধিক সামগ্র্যশীল। আর হযরত জিবরীল আলাইহিস সালামকে দেখা দেখলাম, তিনি দাহইয়া ইবনে খলীফার সামগ্র্যশীল।হাদীসটি এই, ইতোমধ্যে জামাত প্রস্তুত হলো। তিনি দু’রাকাত নামায আদায় করলেন। সকল নবী-রাসূল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পেছনে ইক্তেদা করলেন। ওখান থেকে বের হয়েই দেখলেন, জিবরীল আলাইহিস সালামের হাতে দুটি সুদৃশ্য পাত্র। একটি শরাবের, অপরটি দুধের। পাত্র দুটি পেশ করা হলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুধেরটিকে বেছে নিলেন। এটা দেখে জিবরীল আলাইহিস সালাম তাঁকে বললেন, আপনি ও আপনার উম্মত স্বভাবজাত ফিতরাতকেই বেছে নিয়েছেন। আপনি যদি শরাব পছন্দ করতেন, তাহলে আপনার উম্মত পথভ্রষ্ট হয়ে যেত।এরপর শুরু হলো ঊর্ধ্বজগতের সফর। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুরাকের ওপরই ছিলেন। একে একে প্রতিটি আসমানের দরজা তাঁর জন্য খুলে দেওয়া হলো । প্রথমে দুনিয়ার দৃশ্যমান আসমানে এসে জিবরীল আলাইহিস সালাম দরজা খোলার অনুরোধ করেন। অপর পাশ থেকে প্রশ্ন করা হয়, কে আপনি? তিনি বললেন, আমি জিবরীল। আপনার সাথেকে আছেন? বললেন, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)। আপনি কি তাঁর কাছে প্রেরিত হয়েছেন? বললেন, হ্যাঁ। অতঃপর প্রথম আসমানের দরজা খুলে দেওয়া হলো। তাঁরা এর ওপরে উঠে আসেন।মেরাজ গমন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা থেকে বায়তুল মাকদিস বা জেরুসালেম নগরীর বায়তুল মাকদিসে। জিবরীল একটি পাথর ছিদ্র করে বুরাক বেঁধে রাখলেন। এটা সেই বৃত্ত যেখানে অতীত নবীগণও নিজেদের বাহন বেঁধে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
15:19