সুরা ইয়াসিন (আরবি)
সুরা ইয়াসিন (আরবি)
Better To Best - Shop
All products

সুরা ইয়াসিন (আরবি) প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 16 সূরা ইয়াসিনের ফজিলতহাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, ‘সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের মৃতদের জন্য এ সূরা তিলাওয়াত করো। (রুহুলমাআনি, মাজহারি)ইমাম গাজ্জালী রহ. এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সূরা ইয়াসিনকে কুরআনের হৃদয় এ কারণে বলা হয়েছে যে, ‘এ সূরায় কেয়ামত ও হাশর-নশর বিষয়ে বিশদ ব্যাখ্যা ও অলঙ্কারসহকারে বর্ণিত হয়েছে। পরকালে বিশ্বাস ঈমানের এমন একটি মূলনীতি, যার ওপর মানুষের সব আমল ও আচরণের বিশুদ্ধতা নির্ভরশীল। পরকালের ভয়ভীতি মানুষকে সৎকর্মে উদ্বুদ্ধ করে এবং অবৈধ বাসনা ও হারাম কাজ থেকে বিরত রাখে। তাই দেহের সুস্থতা যেমন অন্তরের সুস্থতার ওপর নির্ভরশীল তেমনি ঈমানের সুস্থতা পরকালের চিন্তার ওপরনির্ভরশীল। (রুহুলমাআনি)তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াসিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়। হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে নিষ্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সূরাই তার জন্য আলাহর দরবারে সুপারিশ করবে। নবী করিম সা. আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সূরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। হজরত আবু যর রা. বলেন, আমি রাসূল সা. -এর কাছ থেকে শুনেছি, তিনি বলেছেন, মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তির কাছে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে তার মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়ে যায়। (মাজহারি)হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের রা. বলেন, যদি কোনো ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন অভাব-অনটনের সময় পাঠ করে তাহলে তার অভাব দূর হবে, সংসারে শান্তি। ও রিজিকে বরকত লাভ হবে। (মাজহারি)ইয়াহইয়া ইবনে কাসীর বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে সে সন্ধ্যা পর্যন্ত সুখে-স্বস্তিতে থাকবে। যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে সে সকাল পর্যন্ত সুখে-শান্তিতে থাকবে। (মাজহারি) এছাড়াও সূরা ইয়াসিনের বহু ফজিলত হাদিসে বর্ণিত আছে। তাই আমাদের এই সূরাটি অর্থসহ বুঝে পড়া ও আমল করা উচিত। আল্লাহ পাক আমাদরসকলকে তাওফিক দান করুন। আমীন।সূরা ইয়াসিনের ফজিলত হাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, 'সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের সূরা ইয়াসিনের ফজিলতহাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, ‘সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের মৃতদের জন্য এ সূরা তিলাওয়াত করো। (রুহুলমাআনি, মাজহারি)ইমাম গাজ্জালী রহ. এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সূরা ইয়াসিনকে কুরআনের হৃদয় এ কারণে বলা হয়েছে যে, ‘এ সূরায় কেয়ামত ও হাশর-নশর বিষয়ে বিশদ ব্যাখ্যা ও অলঙ্কারসহকারে বর্ণিত হয়েছে। পরকালে বিশ্বাস ঈমানের এমন একটি মূলনীতি, যার ওপর মানুষের সব আমল ও আচরণের বিশুদ্ধতা নির্ভরশীল। পরকালের ভয়ভীতি মানুষকে সৎকর্মে উদ্বুদ্ধ করে এবং অবৈধ বাসনা ও হারাম কাজ থেকে বিরত রাখে। তাই দেহের সুস্থতা যেমন অন্তরের সুস্থতার ওপর নির্ভরশীল তেমনি ঈমানের সুস্থতা পরকালের চিন্তার ওপরনির্ভরশীল। (রুহুলমাআনি)তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াসিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়। হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে নিষ্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সূরাই তার জন্য আলাহর দরবারে সুপারিশ করবে। নবী করিম সা. আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সূরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। হজরত আবু যর রা. বলেন, আমি রাসূল সা. -এর কাছ থেকে শুনেছি, তিনি বলেছেন, মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তির কাছে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে তার মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়ে যায়। (মাজহারি)হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের রা. বলেন, যদি কোনো ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন অভাব-অনটনের সময় পাঠ করে তাহলে তার অভাব দূর হবে, সংসারে শান্তি। ও রিজিকে বরকত লাভ হবে। (মাজহারি)ইয়াহইয়া ইবনে কাসীর বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে সে সন্ধ্যা পর্যন্ত সুখে-স্বস্তিতে থাকবে। যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে সে সকাল পর্যন্ত সুখে-শান্তিতে থাকবে। (মাজহারি) এছাড়াও সূরা ইয়াসিনের বহু ফজিলত হাদিসে বর্ণিত আছে। তাই আমাদের এই সূরাটি অর্থসহ বুঝে পড়া ও আমল করা উচিত। আল্লাহ পাক আমাদরসকলকে তাওফিক দান করুন। আমীন।সূরা ইয়াসিনের ফজিলত হাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, 'সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের
সুরা ইয়াসিন (আরবি)
সুরা ইয়াসিন (আরবি) প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 16 সূরা ইয়াসিনের ফজিলতহাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, ‘সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের মৃতদের জন্য এ সূরা তিলাওয়াত করো। (রুহুলমাআনি, মাজহারি)ইমাম গাজ্জালী রহ. এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সূরা ইয়াসিনকে কুরআনের হৃদয় এ কারণে বলা হয়েছে যে, ‘এ সূরায় কেয়ামত ও হাশর-নশর বিষয়ে বিশদ ব্যাখ্যা ও অলঙ্কারসহকারে বর্ণিত হয়েছে। পরকালে বিশ্বাস ঈমানের এমন একটি মূলনীতি, যার ওপর মানুষের সব আমল ও আচরণের বিশুদ্ধতা নির্ভরশীল। পরকালের ভয়ভীতি মানুষকে সৎকর্মে উদ্বুদ্ধ করে এবং অবৈধ বাসনা ও হারাম কাজ থেকে বিরত রাখে। তাই দেহের সুস্থতা যেমন অন্তরের সুস্থতার ওপর নির্ভরশীল তেমনি ঈমানের সুস্থতা পরকালের চিন্তার ওপরনির্ভরশীল। (রুহুলমাআনি)তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াসিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়। হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে নিষ্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সূরাই তার জন্য আলাহর দরবারে সুপারিশ করবে। নবী করিম সা. আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সূরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। হজরত আবু যর রা. বলেন, আমি রাসূল সা. -এর কাছ থেকে শুনেছি, তিনি বলেছেন, মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তির কাছে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে তার মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়ে যায়। (মাজহারি)হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের রা. বলেন, যদি কোনো ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন অভাব-অনটনের সময় পাঠ করে তাহলে তার অভাব দূর হবে, সংসারে শান্তি। ও রিজিকে বরকত লাভ হবে। (মাজহারি)ইয়াহইয়া ইবনে কাসীর বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে সে সন্ধ্যা পর্যন্ত সুখে-স্বস্তিতে থাকবে। যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে সে সকাল পর্যন্ত সুখে-শান্তিতে থাকবে। (মাজহারি) এছাড়াও সূরা ইয়াসিনের বহু ফজিলত হাদিসে বর্ণিত আছে। তাই আমাদের এই সূরাটি অর্থসহ বুঝে পড়া ও আমল করা উচিত। আল্লাহ পাক আমাদরসকলকে তাওফিক দান করুন। আমীন।সূরা ইয়াসিনের ফজিলত হাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, 'সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের সূরা ইয়াসিনের ফজিলতহাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, ‘সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের মৃতদের জন্য এ সূরা তিলাওয়াত করো। (রুহুলমাআনি, মাজহারি)ইমাম গাজ্জালী রহ. এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সূরা ইয়াসিনকে কুরআনের হৃদয় এ কারণে বলা হয়েছে যে, ‘এ সূরায় কেয়ামত ও হাশর-নশর বিষয়ে বিশদ ব্যাখ্যা ও অলঙ্কারসহকারে বর্ণিত হয়েছে। পরকালে বিশ্বাস ঈমানের এমন একটি মূলনীতি, যার ওপর মানুষের সব আমল ও আচরণের বিশুদ্ধতা নির্ভরশীল। পরকালের ভয়ভীতি মানুষকে সৎকর্মে উদ্বুদ্ধ করে এবং অবৈধ বাসনা ও হারাম কাজ থেকে বিরত রাখে। তাই দেহের সুস্থতা যেমন অন্তরের সুস্থতার ওপর নির্ভরশীল তেমনি ঈমানের সুস্থতা পরকালের চিন্তার ওপরনির্ভরশীল। (রুহুলমাআনি)তিরমিজী শরীফে উল্লেখ রয়েছে, সুরা ইয়াসিন একবার পাঠ করলে দশবার কোরআন খতম করার নেকী হয় এবং পাঠকের সব গুনাহ মাফ হয়। হাদীসে আরো বলা হয়েছে, রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে নিষ্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে উঠা যায় এবং পূর্বের গুনাহ মাফ হয়ে যায়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াছিন বেশী বেশী পড়ে থাকে কেয়ামতের দিন এই সূরাই তার জন্য আলাহর দরবারে সুপারিশ করবে। নবী করিম সা. আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সূরা ইয়াছিন পাঠ করবে তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। হজরত আবু যর রা. বলেন, আমি রাসূল সা. -এর কাছ থেকে শুনেছি, তিনি বলেছেন, মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তির কাছে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে তার মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়ে যায়। (মাজহারি)হজরত আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের রা. বলেন, যদি কোনো ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন অভাব-অনটনের সময় পাঠ করে তাহলে তার অভাব দূর হবে, সংসারে শান্তি। ও রিজিকে বরকত লাভ হবে। (মাজহারি)ইয়াহইয়া ইবনে কাসীর বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে সে সন্ধ্যা পর্যন্ত সুখে-স্বস্তিতে থাকবে। যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে সে সকাল পর্যন্ত সুখে-শান্তিতে থাকবে। (মাজহারি) এছাড়াও সূরা ইয়াসিনের বহু ফজিলত হাদিসে বর্ণিত আছে। তাই আমাদের এই সূরাটি অর্থসহ বুঝে পড়া ও আমল করা উচিত। আল্লাহ পাক আমাদরসকলকে তাওফিক দান করুন। আমীন।সূরা ইয়াসিনের ফজিলত হাদীস শরীফে রাসূল সা. বলেছেন, 'সূরা ইয়াসিন কুরআনের হৃদয়। যে ব্যক্তি সূরা ইয়াসিন আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ লাভের জন্য পাঠ করবে তার মাগফিরাত হয়ে যাবে। তোমরা তোমাদের
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
15:46