বুখারী শরীফের সংকলিত দোআ
বুখারী শরীফের সংকলিত দোআ
Better To Best - Shop
All products

বুখারী শরীফের সংকলিত দোআ লেখক :মুফতি মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 112 আল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীরবাণী ও দুআআমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন দুটি নাম, যার পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা সর্বজনবিদিত। সাধারণ ও বিশিষ্ট সকলের নিকটই নাম দুটি সমানভাবে সমাদৃত। সমগ্র বিশ্বে পবিত্র কুরআনের পর সবচেয়ে বেশী পঠিত, আলোচিত, নির্ভরযোগ্য ও বিশুদ্ধ গ্রন্থ হলো বুখারী শরীফ।সবচেয়ে মজার কথা হলো, ইমাম বুখারী রাহ. যখন এই হাদীস গ্রন্থটি রচনা করেন তখন কিন্তু তার নাম বুখারী শরীফ রাখেননি। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নামও কিন্তু ইমাম বুখারী নয়। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নাম হলো, মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল ইবনে ইবরাহীম ইবনে মুগিরা আল-বুখারী। উজবেকিস্তানের অন্তর্গত বুখারা নামাক অঞ্চলে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। এই বুখারার সাথে সম্পর্কিত বলেই তাঁকে ইমাম বুখারী বলা হয়। তিনি তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম রেখেছিলেন ‘আল-জামিউল মুসনাদুস্ সহীহুল মুখতাসারু মিন উমূরি রাসূলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা ওয়া সুনানিহী ওয়া আইয়ামিহী’। সংক্ষেপে ‘আল-জামিউস্ সাহীহ’ বলা হয়। কালের পরিক্রমায় এই গ্রন্থই ‘সহীহ বুখারী’ নামে প্রশিদ্ধি লাভ করে।ইমাম বুখারী রাহ. তাঁর গ্রন্থে অত্যন্ত চমৎকারভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসগুলোকে বিভিন্ন অধ্যায় ও পরিচ্ছেদে বিন্যস্ত করেছেন। অসংখ্য অধ্যায়ের মধ্যে একটি অধ্যায়ের নাম রেখেছেন, ‘কিতাবুদ দা’ওয়াত’ বা দুআ অধ্যায়। এই অধ্যায়ে সেসব দুআ-দরূদ ও আমলসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে, যেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দৈনন্দিনের ব্যবহারিক জীবনে নিজে পালন করতেন বা কোন সাহাবীকে আমল করতে বলতেন ।“বুখারী শরীফের সংকলিত দুআ’ হলো সহীহ বুখারী শরীফের সেই দুআ অধ্যায়ের সরল বাংলা সংস্করণ। প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় বুখারী শরীফে বর্ণিত দুআসমূহ উচ্চারণ ও অর্থসহ সংকলন করার গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পাদন করেছেন আমার একান্ত স্নেহভাজন ‘মাসিক পয়গামে মুহাম্মদী’র সম্পাদক, বহুগ্রন্থ প্রণেতা মুফতী মুহাম্মদ শফিউল আলম। মহান আল্লাহর দরবারে দুআ করি, আল্লাহ তাআলা তার ইলম ও আমলের মাঝে বরকত দান করুন এবং তাকে বড় থেকে বড় দ্বীনি খেদমত করার তাওফিক দান করুন। আরও দুআ করি, মূল গ্রন্থ বুখারী শরীফের মতোই যেন এই সংকলন গ্রন্থটি বাংলা ভাষাভাষী পাঠিক-পাঠিকা মহলে সমানভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। সকল ভালো কাজের প্রতিদান একমাত্র আল্লাহ তাআলাই প্রদান করেন। তিনিই উত্তম প্রতিদান দাতা ।দুআর মুহতাজ শহীদুল্লাহ উজানভীআল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীর বাণী ও দুআ আমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন আল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীরবাণী ও দুআআমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন দুটি নাম, যার পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা সর্বজনবিদিত। সাধারণ ও বিশিষ্ট সকলের নিকটই নাম দুটি সমানভাবে সমাদৃত। সমগ্র বিশ্বে পবিত্র কুরআনের পর সবচেয়ে বেশী পঠিত, আলোচিত, নির্ভরযোগ্য ও বিশুদ্ধ গ্রন্থ হলো বুখারী শরীফ।সবচেয়ে মজার কথা হলো, ইমাম বুখারী রাহ. যখন এই হাদীস গ্রন্থটি রচনা করেন তখন কিন্তু তার নাম বুখারী শরীফ রাখেননি। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নামও কিন্তু ইমাম বুখারী নয়। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নাম হলো, মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল ইবনে ইবরাহীম ইবনে মুগিরা আল-বুখারী। উজবেকিস্তানের অন্তর্গত বুখারা নামাক অঞ্চলে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। এই বুখারার সাথে সম্পর্কিত বলেই তাঁকে ইমাম বুখারী বলা হয়। তিনি তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম রেখেছিলেন ‘আল-জামিউল মুসনাদুস্ সহীহুল মুখতাসারু মিন উমূরি রাসূলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা ওয়া সুনানিহী ওয়া আইয়ামিহী’। সংক্ষেপে ‘আল-জামিউস্ সাহীহ’ বলা হয়। কালের পরিক্রমায় এই গ্রন্থই ‘সহীহ বুখারী’ নামে প্রশিদ্ধি লাভ করে।ইমাম বুখারী রাহ. তাঁর গ্রন্থে অত্যন্ত চমৎকারভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসগুলোকে বিভিন্ন অধ্যায় ও পরিচ্ছেদে বিন্যস্ত করেছেন। অসংখ্য অধ্যায়ের মধ্যে একটি অধ্যায়ের নাম রেখেছেন, ‘কিতাবুদ দা’ওয়াত’ বা দুআ অধ্যায়। এই অধ্যায়ে সেসব দুআ-দরূদ ও আমলসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে, যেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দৈনন্দিনের ব্যবহারিক জীবনে নিজে পালন করতেন বা কোন সাহাবীকে আমল করতে বলতেন ।“বুখারী শরীফের সংকলিত দুআ’ হলো সহীহ বুখারী শরীফের সেই দুআ অধ্যায়ের সরল বাংলা সংস্করণ। প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় বুখারী শরীফে বর্ণিত দুআসমূহ উচ্চারণ ও অর্থসহ সংকলন করার গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পাদন করেছেন আমার একান্ত স্নেহভাজন ‘মাসিক পয়গামে মুহাম্মদী’র সম্পাদক, বহুগ্রন্থ প্রণেতা মুফতী মুহাম্মদ শফিউল আলম। মহান আল্লাহর দরবারে দুআ করি, আল্লাহ তাআলা তার ইলম ও আমলের মাঝে বরকত দান করুন এবং তাকে বড় থেকে বড় দ্বীনি খেদমত করার তাওফিক দান করুন। আরও দুআ করি, মূল গ্রন্থ বুখারী শরীফের মতোই যেন এই সংকলন গ্রন্থটি বাংলা ভাষাভাষী পাঠিক-পাঠিকা মহলে সমানভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। সকল ভালো কাজের প্রতিদান একমাত্র আল্লাহ তাআলাই প্রদান করেন। তিনিই উত্তম প্রতিদান দাতা ।দুআর মুহতাজ শহীদুল্লাহ উজানভীআল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীর বাণী ও দুআ আমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন
বুখারী শরীফের সংকলিত দোআ
বুখারী শরীফের সংকলিত দোআ লেখক :মুফতি মুহাম্মদ শফিউল আলম প্রকাশনী :ফুলদানী প্রকাশনী পৃষ্ঠা : 112 আল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীরবাণী ও দুআআমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন দুটি নাম, যার পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা সর্বজনবিদিত। সাধারণ ও বিশিষ্ট সকলের নিকটই নাম দুটি সমানভাবে সমাদৃত। সমগ্র বিশ্বে পবিত্র কুরআনের পর সবচেয়ে বেশী পঠিত, আলোচিত, নির্ভরযোগ্য ও বিশুদ্ধ গ্রন্থ হলো বুখারী শরীফ।সবচেয়ে মজার কথা হলো, ইমাম বুখারী রাহ. যখন এই হাদীস গ্রন্থটি রচনা করেন তখন কিন্তু তার নাম বুখারী শরীফ রাখেননি। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নামও কিন্তু ইমাম বুখারী নয়। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নাম হলো, মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল ইবনে ইবরাহীম ইবনে মুগিরা আল-বুখারী। উজবেকিস্তানের অন্তর্গত বুখারা নামাক অঞ্চলে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। এই বুখারার সাথে সম্পর্কিত বলেই তাঁকে ইমাম বুখারী বলা হয়। তিনি তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম রেখেছিলেন ‘আল-জামিউল মুসনাদুস্ সহীহুল মুখতাসারু মিন উমূরি রাসূলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা ওয়া সুনানিহী ওয়া আইয়ামিহী’। সংক্ষেপে ‘আল-জামিউস্ সাহীহ’ বলা হয়। কালের পরিক্রমায় এই গ্রন্থই ‘সহীহ বুখারী’ নামে প্রশিদ্ধি লাভ করে।ইমাম বুখারী রাহ. তাঁর গ্রন্থে অত্যন্ত চমৎকারভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসগুলোকে বিভিন্ন অধ্যায় ও পরিচ্ছেদে বিন্যস্ত করেছেন। অসংখ্য অধ্যায়ের মধ্যে একটি অধ্যায়ের নাম রেখেছেন, ‘কিতাবুদ দা’ওয়াত’ বা দুআ অধ্যায়। এই অধ্যায়ে সেসব দুআ-দরূদ ও আমলসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে, যেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দৈনন্দিনের ব্যবহারিক জীবনে নিজে পালন করতেন বা কোন সাহাবীকে আমল করতে বলতেন ।“বুখারী শরীফের সংকলিত দুআ’ হলো সহীহ বুখারী শরীফের সেই দুআ অধ্যায়ের সরল বাংলা সংস্করণ। প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় বুখারী শরীফে বর্ণিত দুআসমূহ উচ্চারণ ও অর্থসহ সংকলন করার গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পাদন করেছেন আমার একান্ত স্নেহভাজন ‘মাসিক পয়গামে মুহাম্মদী’র সম্পাদক, বহুগ্রন্থ প্রণেতা মুফতী মুহাম্মদ শফিউল আলম। মহান আল্লাহর দরবারে দুআ করি, আল্লাহ তাআলা তার ইলম ও আমলের মাঝে বরকত দান করুন এবং তাকে বড় থেকে বড় দ্বীনি খেদমত করার তাওফিক দান করুন। আরও দুআ করি, মূল গ্রন্থ বুখারী শরীফের মতোই যেন এই সংকলন গ্রন্থটি বাংলা ভাষাভাষী পাঠিক-পাঠিকা মহলে সমানভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। সকল ভালো কাজের প্রতিদান একমাত্র আল্লাহ তাআলাই প্রদান করেন। তিনিই উত্তম প্রতিদান দাতা ।দুআর মুহতাজ শহীদুল্লাহ উজানভীআল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীর বাণী ও দুআ আমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন আল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীরবাণী ও দুআআমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন দুটি নাম, যার পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতা সর্বজনবিদিত। সাধারণ ও বিশিষ্ট সকলের নিকটই নাম দুটি সমানভাবে সমাদৃত। সমগ্র বিশ্বে পবিত্র কুরআনের পর সবচেয়ে বেশী পঠিত, আলোচিত, নির্ভরযোগ্য ও বিশুদ্ধ গ্রন্থ হলো বুখারী শরীফ।সবচেয়ে মজার কথা হলো, ইমাম বুখারী রাহ. যখন এই হাদীস গ্রন্থটি রচনা করেন তখন কিন্তু তার নাম বুখারী শরীফ রাখেননি। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নামও কিন্তু ইমাম বুখারী নয়। ইমাম বুখারী রাহ.-এর নাম হলো, মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল ইবনে ইবরাহীম ইবনে মুগিরা আল-বুখারী। উজবেকিস্তানের অন্তর্গত বুখারা নামাক অঞ্চলে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। এই বুখারার সাথে সম্পর্কিত বলেই তাঁকে ইমাম বুখারী বলা হয়। তিনি তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম রেখেছিলেন ‘আল-জামিউল মুসনাদুস্ সহীহুল মুখতাসারু মিন উমূরি রাসূলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা ওয়া সুনানিহী ওয়া আইয়ামিহী’। সংক্ষেপে ‘আল-জামিউস্ সাহীহ’ বলা হয়। কালের পরিক্রমায় এই গ্রন্থই ‘সহীহ বুখারী’ নামে প্রশিদ্ধি লাভ করে।ইমাম বুখারী রাহ. তাঁর গ্রন্থে অত্যন্ত চমৎকারভাবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসগুলোকে বিভিন্ন অধ্যায় ও পরিচ্ছেদে বিন্যস্ত করেছেন। অসংখ্য অধ্যায়ের মধ্যে একটি অধ্যায়ের নাম রেখেছেন, ‘কিতাবুদ দা’ওয়াত’ বা দুআ অধ্যায়। এই অধ্যায়ে সেসব দুআ-দরূদ ও আমলসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে, যেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দৈনন্দিনের ব্যবহারিক জীবনে নিজে পালন করতেন বা কোন সাহাবীকে আমল করতে বলতেন ।“বুখারী শরীফের সংকলিত দুআ’ হলো সহীহ বুখারী শরীফের সেই দুআ অধ্যায়ের সরল বাংলা সংস্করণ। প্রথমবারের মতো বাংলা ভাষায় বুখারী শরীফে বর্ণিত দুআসমূহ উচ্চারণ ও অর্থসহ সংকলন করার গুরুত্বপূর্ণ কাজটি সম্পাদন করেছেন আমার একান্ত স্নেহভাজন ‘মাসিক পয়গামে মুহাম্মদী’র সম্পাদক, বহুগ্রন্থ প্রণেতা মুফতী মুহাম্মদ শফিউল আলম। মহান আল্লাহর দরবারে দুআ করি, আল্লাহ তাআলা তার ইলম ও আমলের মাঝে বরকত দান করুন এবং তাকে বড় থেকে বড় দ্বীনি খেদমত করার তাওফিক দান করুন। আরও দুআ করি, মূল গ্রন্থ বুখারী শরীফের মতোই যেন এই সংকলন গ্রন্থটি বাংলা ভাষাভাষী পাঠিক-পাঠিকা মহলে সমানভাবে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। সকল ভালো কাজের প্রতিদান একমাত্র আল্লাহ তাআলাই প্রদান করেন। তিনিই উত্তম প্রতিদান দাতা ।দুআর মুহতাজ শহীদুল্লাহ উজানভীআল্লামা শহীদুল্লাহ ইবরাহিমী উজানভীর বাণী ও দুআ আমাদের সমাজে হাদীস গ্রন্থের নাম নিলে সর্বপ্রথম যে নামটি সকলের মনের মণিকোঠায় ভেসে উঠে, তা হলো বুখারী শরীফ। ইমাম বুখারী রাহ. আর বুখারী শরীফ এমন
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
15:33