কুরআন অবমাননার ভয়াবহ শাস্তি
কুরআন অবমাননার ভয়াবহ শাস্তি
Better To Best - Shop
All products

কুরআন অবমাননার ভয়াবহ শাস্তি লেখক :মো. ওবাইদুল্লাহ নোমানী প্রকাশনী :দারুল কারার পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা : 48 এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন মানব রচিত বলে সন্দেহ থেকে শুরু করে কুমআনের অনুরূপ কিছু রচনার মতো দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার ব্যর্থ প্রচেষ্টার কথা আমাদের সকলেরই জানা। আজও তেমন প্রচেষ্টা চালু আছে এবং এতে বিভিন্নরূপ ও মাত্রা যুক্ত হয়েছে। কিন্তু আল-কুমআনকে অপমান-অবমাননা করে কোনো ব্যক্তি-জাতি-গোষ্টি এর বিন্দুমাত্র ক্ষতিসাধন করতে পারেনি। বরং যারাই এম বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তারাই লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়েছে। কারণ আল- কুরআন সম্প্রদায়ের জন্য বিশ্বপ্রতিপালকের পক্ষ হতে অবতারিত সর্বশেষ ও সর্বাধিক সম্মানিত হেদায়াতের বার্তা বিশেষ। তাই এর সংরক্ষণের দায়িত্বতাল আল্লাহ স্বয়ং নিজেই নিয়েছেন (আল-কুরআন ১৫৯)।এরই ধারাবাহিকতায় আমরা দেখতে পাই যে, অবতরণকাল থেকেই আল- কুমআন বিভিন্নভাবে সংরক্ষিত হয়ে আসছে। এটি লিখিতভাবে কোটি কোটি পুস্তিকায় যেমন সংরক্ষিত তেমনই সাম্মা বিশ্বের সংখ্যাতীত হাফেজদের মাধ্যমে মুখস্থ ও স্মৃতিপটে অঙ্কিত হয়ে সদা সর্বত্র বর্তমান আছে এবং থাকবে।আল-কুমআন আল্লাহর বাণী হওয়ায় এর সম্মান ও মর্যাদা অতুলনীয় এবং এম বিধান অলংঘনীয়। তাই কেউ যদি এর অবমাননা করে তাহলে সে নিশ্চয় ক্ষমার অযোগ্য অপরাধে অপরাধী হবে। তা সত্ত্বেও আমরা বিভিন্ন সময় দেখতে পাই যে, কেউ কেউ এরূপ অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। সে হয়তো বিশ্বাসী, নয়তো অবিশ্বাসী। হয়তো হতভাগা মুসলিম, নয়তো দুর্ভাগা অমুসলিম। এ ব্যাপারে ইসলামেন্স নির্দেশনা কী? এ অপরাধের শাস্তি কী হবে? কিভাবে তা বাস্তবায়ন কমা হবে? ইত্যাদি বিষয় আমরা অনেকেই জানি না। বিশেষত বাংলা ভাষাভাষি লোকদের মাঝে তেমন কোনো প্রামাণ্য লেখালেখি চোখে পড়ে না। তাই এ বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য এ পুস্তিকায় একটি প্রয়াস চালানো হয়েছে মাত্র।এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন মানব রচিত বলে সন্দেহ থেকে শুরু করে কুমআনের অনুরূপ কিছু রচনার মতো দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার ব্যর্থ প্রচেষ্টার কথা আমাদের সকলেরই জানা। আজও তেমন প্রচেষ্টা চালু আছে এবং এতে বিভিন্নরূপ ও মাত্রা যুক্ত হয়েছে। কিন্তু আল-কুমআনকে অপমান-অবমাননা করে কোনো ব্যক্তি-জাতি-গোষ্টি এর বিন্দুমাত্র ক্ষতিসাধন করতে পারেনি। বরং যারাই এম বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তারাই লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়েছে। কারণ আল- কুরআন সম্প্রদায়ের জন্য বিশ্বপ্রতিপালকের পক্ষ হতে অবতারিত সর্বশেষ ও সর্বাধিক সম্মানিত হেদায়াতের বার্তা বিশেষ। তাই এর সংরক্ষণের দায়িত্বতাল আল্লাহ স্বয়ং নিজেই নিয়েছেন (আল-কুরআন ১৫৯)।এরই ধারাবাহিকতায় আমরা দেখতে পাই যে, অবতরণকাল থেকেই আল- কুমআন বিভিন্নভাবে সংরক্ষিত হয়ে আসছে। এটি লিখিতভাবে কোটি কোটি পুস্তিকায় যেমন সংরক্ষিত তেমনই সাম্মা বিশ্বের সংখ্যাতীত হাফেজদের মাধ্যমে মুখস্থ ও স্মৃতিপটে অঙ্কিত হয়ে সদা সর্বত্র বর্তমান আছে এবং থাকবে।আল-কুমআন আল্লাহর বাণী হওয়ায় এর সম্মান ও মর্যাদা অতুলনীয় এবং এম বিধান অলংঘনীয়। তাই কেউ যদি এর অবমাননা করে তাহলে সে নিশ্চয় ক্ষমার অযোগ্য অপরাধে অপরাধী হবে। তা সত্ত্বেও আমরা বিভিন্ন সময় দেখতে পাই যে, কেউ কেউ এরূপ অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। সে হয়তো বিশ্বাসী, নয়তো অবিশ্বাসী। হয়তো হতভাগা মুসলিম, নয়তো দুর্ভাগা অমুসলিম। এ ব্যাপারে ইসলামেন্স নির্দেশনা কী? এ অপরাধের শাস্তি কী হবে? কিভাবে তা বাস্তবায়ন কমা হবে? ইত্যাদি বিষয় আমরা অনেকেই জানি না। বিশেষত বাংলা ভাষাভাষি লোকদের মাঝে তেমন কোনো প্রামাণ্য লেখালেখি চোখে পড়ে না। তাই এ বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য এ পুস্তিকায় একটি প্রয়াস চালানো হয়েছে মাত্র।এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন
কুরআন অবমাননার ভয়াবহ শাস্তি
কুরআন অবমাননার ভয়াবহ শাস্তি লেখক :মো. ওবাইদুল্লাহ নোমানী প্রকাশনী :দারুল কারার পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা : 48 এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন মানব রচিত বলে সন্দেহ থেকে শুরু করে কুমআনের অনুরূপ কিছু রচনার মতো দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার ব্যর্থ প্রচেষ্টার কথা আমাদের সকলেরই জানা। আজও তেমন প্রচেষ্টা চালু আছে এবং এতে বিভিন্নরূপ ও মাত্রা যুক্ত হয়েছে। কিন্তু আল-কুমআনকে অপমান-অবমাননা করে কোনো ব্যক্তি-জাতি-গোষ্টি এর বিন্দুমাত্র ক্ষতিসাধন করতে পারেনি। বরং যারাই এম বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তারাই লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়েছে। কারণ আল- কুরআন সম্প্রদায়ের জন্য বিশ্বপ্রতিপালকের পক্ষ হতে অবতারিত সর্বশেষ ও সর্বাধিক সম্মানিত হেদায়াতের বার্তা বিশেষ। তাই এর সংরক্ষণের দায়িত্বতাল আল্লাহ স্বয়ং নিজেই নিয়েছেন (আল-কুরআন ১৫৯)।এরই ধারাবাহিকতায় আমরা দেখতে পাই যে, অবতরণকাল থেকেই আল- কুমআন বিভিন্নভাবে সংরক্ষিত হয়ে আসছে। এটি লিখিতভাবে কোটি কোটি পুস্তিকায় যেমন সংরক্ষিত তেমনই সাম্মা বিশ্বের সংখ্যাতীত হাফেজদের মাধ্যমে মুখস্থ ও স্মৃতিপটে অঙ্কিত হয়ে সদা সর্বত্র বর্তমান আছে এবং থাকবে।আল-কুমআন আল্লাহর বাণী হওয়ায় এর সম্মান ও মর্যাদা অতুলনীয় এবং এম বিধান অলংঘনীয়। তাই কেউ যদি এর অবমাননা করে তাহলে সে নিশ্চয় ক্ষমার অযোগ্য অপরাধে অপরাধী হবে। তা সত্ত্বেও আমরা বিভিন্ন সময় দেখতে পাই যে, কেউ কেউ এরূপ অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। সে হয়তো বিশ্বাসী, নয়তো অবিশ্বাসী। হয়তো হতভাগা মুসলিম, নয়তো দুর্ভাগা অমুসলিম। এ ব্যাপারে ইসলামেন্স নির্দেশনা কী? এ অপরাধের শাস্তি কী হবে? কিভাবে তা বাস্তবায়ন কমা হবে? ইত্যাদি বিষয় আমরা অনেকেই জানি না। বিশেষত বাংলা ভাষাভাষি লোকদের মাঝে তেমন কোনো প্রামাণ্য লেখালেখি চোখে পড়ে না। তাই এ বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য এ পুস্তিকায় একটি প্রয়াস চালানো হয়েছে মাত্র।এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন মানব রচিত বলে সন্দেহ থেকে শুরু করে কুমআনের অনুরূপ কিছু রচনার মতো দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার ব্যর্থ প্রচেষ্টার কথা আমাদের সকলেরই জানা। আজও তেমন প্রচেষ্টা চালু আছে এবং এতে বিভিন্নরূপ ও মাত্রা যুক্ত হয়েছে। কিন্তু আল-কুমআনকে অপমান-অবমাননা করে কোনো ব্যক্তি-জাতি-গোষ্টি এর বিন্দুমাত্র ক্ষতিসাধন করতে পারেনি। বরং যারাই এম বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তারাই লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়েছে। কারণ আল- কুরআন সম্প্রদায়ের জন্য বিশ্বপ্রতিপালকের পক্ষ হতে অবতারিত সর্বশেষ ও সর্বাধিক সম্মানিত হেদায়াতের বার্তা বিশেষ। তাই এর সংরক্ষণের দায়িত্বতাল আল্লাহ স্বয়ং নিজেই নিয়েছেন (আল-কুরআন ১৫৯)।এরই ধারাবাহিকতায় আমরা দেখতে পাই যে, অবতরণকাল থেকেই আল- কুমআন বিভিন্নভাবে সংরক্ষিত হয়ে আসছে। এটি লিখিতভাবে কোটি কোটি পুস্তিকায় যেমন সংরক্ষিত তেমনই সাম্মা বিশ্বের সংখ্যাতীত হাফেজদের মাধ্যমে মুখস্থ ও স্মৃতিপটে অঙ্কিত হয়ে সদা সর্বত্র বর্তমান আছে এবং থাকবে।আল-কুমআন আল্লাহর বাণী হওয়ায় এর সম্মান ও মর্যাদা অতুলনীয় এবং এম বিধান অলংঘনীয়। তাই কেউ যদি এর অবমাননা করে তাহলে সে নিশ্চয় ক্ষমার অযোগ্য অপরাধে অপরাধী হবে। তা সত্ত্বেও আমরা বিভিন্ন সময় দেখতে পাই যে, কেউ কেউ এরূপ অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। সে হয়তো বিশ্বাসী, নয়তো অবিশ্বাসী। হয়তো হতভাগা মুসলিম, নয়তো দুর্ভাগা অমুসলিম। এ ব্যাপারে ইসলামেন্স নির্দেশনা কী? এ অপরাধের শাস্তি কী হবে? কিভাবে তা বাস্তবায়ন কমা হবে? ইত্যাদি বিষয় আমরা অনেকেই জানি না। বিশেষত বাংলা ভাষাভাষি লোকদের মাঝে তেমন কোনো প্রামাণ্য লেখালেখি চোখে পড়ে না। তাই এ বিষয়টি পরিষ্কারভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য এ পুস্তিকায় একটি প্রয়াস চালানো হয়েছে মাত্র।এটা ঐতিহাসিক সত্য যে, আল-কুরআন নাযিলের সময় থেকেই আল-কুমআন অবমাননায় অপতৎপরতা চলে আসছে এবং যুগে যুগে তা অব্যাহত রয়েছে। তৎকালীন আরব সমাজে কুরআনকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কটূক্তি করা হয়েছে। কুম্মআন
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
14:59