এহইয়াউস সুনান
এহইয়াউস সুনান
Better To Best - Shop
All products

এহইয়াউস সুনান #৩বেস্টসেলারবিষয়: শিরক, বিদয়াত ও কুসংস্কার লেখক :ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর প্রকাশনী :আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা: ৫৭৬কাগজ: অফসেট হোয়াইটকভার: হার্ড কভারসাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা আরজ করলাম, ‘আল্লাহর রাসূল, মনে হচ্ছে এটি বিদায়ী নসীহত। তাই আমাদের কিছু উপদেশ দিন।’.নবীজি বললেন, ‘আমি তোমাদের তাকওয়ার উপদেশ দিচ্ছি; এবং (খলিফার) কথা শোনা ও তার আনুগত্য করার—যদিও একজন কৃতদাস তোমাদের নেতৃত্ব দেয়। নিঃসন্দেহে তোমাদের মধ্যে থেকে যে আমার পর জীবিত থাকবে, অচিরেই সে অনেক মতভেদ দেখতে পাবে। (সে সময়) তোমাদের উপর আবশ্যক হলো আমার সুন্নাত ও সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরা। তোমরা তা মাড়ির দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে থাকবে। দ্বীনের মাঝে নতুনত্ব থেকে তোমরা সাবধান থেকো। কেননা প্রত্যেক বিদআতই ভ্ৰষ্টতা।’[সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব, হাঃ ৩৭].আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির জয়জয়কার। প্রশ্ন হলো বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি? বিদআতের কুফল, আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে, কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই বইটি রচিত।পৃষ্ঠা: ৫৭৬ কাগজ: অফসেট হোয়াইট কভার: হার্ড কভার সাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা পৃষ্ঠা: ৫৭৬কাগজ: অফসেট হোয়াইটকভার: হার্ড কভারসাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা আরজ করলাম, ‘আল্লাহর রাসূল, মনে হচ্ছে এটি বিদায়ী নসীহত। তাই আমাদের কিছু উপদেশ দিন।’.নবীজি বললেন, ‘আমি তোমাদের তাকওয়ার উপদেশ দিচ্ছি; এবং (খলিফার) কথা শোনা ও তার আনুগত্য করার—যদিও একজন কৃতদাস তোমাদের নেতৃত্ব দেয়। নিঃসন্দেহে তোমাদের মধ্যে থেকে যে আমার পর জীবিত থাকবে, অচিরেই সে অনেক মতভেদ দেখতে পাবে। (সে সময়) তোমাদের উপর আবশ্যক হলো আমার সুন্নাত ও সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরা। তোমরা তা মাড়ির দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে থাকবে। দ্বীনের মাঝে নতুনত্ব থেকে তোমরা সাবধান থেকো। কেননা প্রত্যেক বিদআতই ভ্ৰষ্টতা।’[সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব, হাঃ ৩৭].আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির জয়জয়কার। প্রশ্ন হলো বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি? বিদআতের কুফল, আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে, কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই বইটি রচিত।পৃষ্ঠা: ৫৭৬ কাগজ: অফসেট হোয়াইট কভার: হার্ড কভার সাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা
এহইয়াউস সুনান
এহইয়াউস সুনান #৩বেস্টসেলারবিষয়: শিরক, বিদয়াত ও কুসংস্কার লেখক :ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর প্রকাশনী :আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স পৃষ্ঠা: ৫৭৬কাগজ: অফসেট হোয়াইটকভার: হার্ড কভারসাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা আরজ করলাম, ‘আল্লাহর রাসূল, মনে হচ্ছে এটি বিদায়ী নসীহত। তাই আমাদের কিছু উপদেশ দিন।’.নবীজি বললেন, ‘আমি তোমাদের তাকওয়ার উপদেশ দিচ্ছি; এবং (খলিফার) কথা শোনা ও তার আনুগত্য করার—যদিও একজন কৃতদাস তোমাদের নেতৃত্ব দেয়। নিঃসন্দেহে তোমাদের মধ্যে থেকে যে আমার পর জীবিত থাকবে, অচিরেই সে অনেক মতভেদ দেখতে পাবে। (সে সময়) তোমাদের উপর আবশ্যক হলো আমার সুন্নাত ও সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরা। তোমরা তা মাড়ির দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে থাকবে। দ্বীনের মাঝে নতুনত্ব থেকে তোমরা সাবধান থেকো। কেননা প্রত্যেক বিদআতই ভ্ৰষ্টতা।’[সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব, হাঃ ৩৭].আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির জয়জয়কার। প্রশ্ন হলো বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি? বিদআতের কুফল, আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে, কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই বইটি রচিত।পৃষ্ঠা: ৫৭৬ কাগজ: অফসেট হোয়াইট কভার: হার্ড কভার সাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা পৃষ্ঠা: ৫৭৬কাগজ: অফসেট হোয়াইটকভার: হার্ড কভারসাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা আরজ করলাম, ‘আল্লাহর রাসূল, মনে হচ্ছে এটি বিদায়ী নসীহত। তাই আমাদের কিছু উপদেশ দিন।’.নবীজি বললেন, ‘আমি তোমাদের তাকওয়ার উপদেশ দিচ্ছি; এবং (খলিফার) কথা শোনা ও তার আনুগত্য করার—যদিও একজন কৃতদাস তোমাদের নেতৃত্ব দেয়। নিঃসন্দেহে তোমাদের মধ্যে থেকে যে আমার পর জীবিত থাকবে, অচিরেই সে অনেক মতভেদ দেখতে পাবে। (সে সময়) তোমাদের উপর আবশ্যক হলো আমার সুন্নাত ও সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরা। তোমরা তা মাড়ির দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে থাকবে। দ্বীনের মাঝে নতুনত্ব থেকে তোমরা সাবধান থেকো। কেননা প্রত্যেক বিদআতই ভ্ৰষ্টতা।’[সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব, হাঃ ৩৭].আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির জয়জয়কার। প্রশ্ন হলো বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি? বিদআতের কুফল, আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে, কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই বইটি রচিত।পৃষ্ঠা: ৫৭৬ কাগজ: অফসেট হোয়াইট কভার: হার্ড কভার সাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
23:54