যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ ও পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা (২টি বই)
যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ ও পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা (২টি বই)
Better To Best - Shop
All products

যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ ও পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা (২টি বই) লেখক :ইউসুফ আল-হাজ্জ আহমাদ,ড. সায়্যিদ বিন হুসাইন আফফানী প্রকাশনী :সুকুন পাবলিশিং কভার : পেপার ব্যাক যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ:রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন নিকটতম আসমানে—বান্দার অনেকটা কাছাকাছি। গুনাহগার বান্দার গুনাহ ক্ষমা করতে,পাপ আর পঙ্কিলতায় ভরা তার হৃদয়কে ধুয়েমুছে দিতে,দান করতে তার অফুরান,অনিঃশেষ ভাণ্ডার থেকে,প্রতিটা রাতের শেষ প্রহরে তিনি চলে আসেন বান্দার কাছাকাছি। তিনি এসে ডাকেন,‘কে আছো,ওঠো। ক্ষমা চাও,আমি ক্ষমা করবো’। রব আর বান্দার এই মধুর কথোপকথের নাম তাহাজ্জুদ। শেষ রাতের এই সালাত স্রষ্টা আর সৃষ্টির মাঝে তৈরি করে ভালোবাসা,যত্ন আর অনুভবের গভীর মমত্ববোধ। মধুর এই মুহূর্তগুলোকে অনুভব করে গেছেন আমাদের নেককার পূর্বসূরীরা। রবের সান্নিধ্যে আসার নিঃসীম ব্যাকুলতা আর শেষ রাতে জায়নামাযে দাঁড়িয়ে রবের সাথে তাদের গভীর আকুলতার গল্প দিয়ে তৈরি ‘যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ’ বইটি…পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা:যে কয়েকটা বিধান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সরাসরি কুরআনের আয়াত নাজিল করে ফরজ করেছেন,পর্দার বিধান সেগুলোর একটি। ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অত্যন্ত জরুরি এই বিধান মুমিন নারীদের জন্যই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সাব্যস্ত করেছেন। পর্দা-প্রথা নারীত্বের আভিজাত্যের অংশ। নারীর শালীনতার ভূষণ এবং স্বকীয়তার প্রতীক। তবে দুঃখের বিষয় হলো—উদাসীনতা,অজ্ঞতা,অবাধ্যতা আর শত্রুপক্ষের শত্রুতা সহ নানাবিধ কারণে আজকের যুগে আমাদের নারী সমাজে পর্দা প্রথার নানাবিধ রূপ আর প্রকার বিদ্যমান। অথচ ইসলামের প্রথম যুগে পর্দার যে প্রকার ছিল,কিয়ামতের প্রাক্কালেও সেই প্রকার বিদ্যমান থাকবে। প্রকরণ আর বিকৃতির জামানায় পর্দার আবরণে নিজেদের আবৃত করে নিতে এবং সঠিকভাবে পর্দার হুকুম আহকাম মুমিন নারীদের সামনে তুলে ধরার প্রয়াস থেকেই ‘পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা’ বইটির প্রকাশ।যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ: রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ:রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন নিকটতম আসমানে—বান্দার অনেকটা কাছাকাছি। গুনাহগার বান্দার গুনাহ ক্ষমা করতে,পাপ আর পঙ্কিলতায় ভরা তার হৃদয়কে ধুয়েমুছে দিতে,দান করতে তার অফুরান,অনিঃশেষ ভাণ্ডার থেকে,প্রতিটা রাতের শেষ প্রহরে তিনি চলে আসেন বান্দার কাছাকাছি। তিনি এসে ডাকেন,‘কে আছো,ওঠো। ক্ষমা চাও,আমি ক্ষমা করবো’। রব আর বান্দার এই মধুর কথোপকথের নাম তাহাজ্জুদ। শেষ রাতের এই সালাত স্রষ্টা আর সৃষ্টির মাঝে তৈরি করে ভালোবাসা,যত্ন আর অনুভবের গভীর মমত্ববোধ। মধুর এই মুহূর্তগুলোকে অনুভব করে গেছেন আমাদের নেককার পূর্বসূরীরা। রবের সান্নিধ্যে আসার নিঃসীম ব্যাকুলতা আর শেষ রাতে জায়নামাযে দাঁড়িয়ে রবের সাথে তাদের গভীর আকুলতার গল্প দিয়ে তৈরি ‘যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ’ বইটি…পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা:যে কয়েকটা বিধান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সরাসরি কুরআনের আয়াত নাজিল করে ফরজ করেছেন,পর্দার বিধান সেগুলোর একটি। ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অত্যন্ত জরুরি এই বিধান মুমিন নারীদের জন্যই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সাব্যস্ত করেছেন। পর্দা-প্রথা নারীত্বের আভিজাত্যের অংশ। নারীর শালীনতার ভূষণ এবং স্বকীয়তার প্রতীক। তবে দুঃখের বিষয় হলো—উদাসীনতা,অজ্ঞতা,অবাধ্যতা আর শত্রুপক্ষের শত্রুতা সহ নানাবিধ কারণে আজকের যুগে আমাদের নারী সমাজে পর্দা প্রথার নানাবিধ রূপ আর প্রকার বিদ্যমান। অথচ ইসলামের প্রথম যুগে পর্দার যে প্রকার ছিল,কিয়ামতের প্রাক্কালেও সেই প্রকার বিদ্যমান থাকবে। প্রকরণ আর বিকৃতির জামানায় পর্দার আবরণে নিজেদের আবৃত করে নিতে এবং সঠিকভাবে পর্দার হুকুম আহকাম মুমিন নারীদের সামনে তুলে ধরার প্রয়াস থেকেই ‘পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা’ বইটির প্রকাশ।যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ: রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন
যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ ও পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা (২টি বই)
যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ ও পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা (২টি বই) লেখক :ইউসুফ আল-হাজ্জ আহমাদ,ড. সায়্যিদ বিন হুসাইন আফফানী প্রকাশনী :সুকুন পাবলিশিং কভার : পেপার ব্যাক যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ:রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন নিকটতম আসমানে—বান্দার অনেকটা কাছাকাছি। গুনাহগার বান্দার গুনাহ ক্ষমা করতে,পাপ আর পঙ্কিলতায় ভরা তার হৃদয়কে ধুয়েমুছে দিতে,দান করতে তার অফুরান,অনিঃশেষ ভাণ্ডার থেকে,প্রতিটা রাতের শেষ প্রহরে তিনি চলে আসেন বান্দার কাছাকাছি। তিনি এসে ডাকেন,‘কে আছো,ওঠো। ক্ষমা চাও,আমি ক্ষমা করবো’। রব আর বান্দার এই মধুর কথোপকথের নাম তাহাজ্জুদ। শেষ রাতের এই সালাত স্রষ্টা আর সৃষ্টির মাঝে তৈরি করে ভালোবাসা,যত্ন আর অনুভবের গভীর মমত্ববোধ। মধুর এই মুহূর্তগুলোকে অনুভব করে গেছেন আমাদের নেককার পূর্বসূরীরা। রবের সান্নিধ্যে আসার নিঃসীম ব্যাকুলতা আর শেষ রাতে জায়নামাযে দাঁড়িয়ে রবের সাথে তাদের গভীর আকুলতার গল্প দিয়ে তৈরি ‘যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ’ বইটি…পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা:যে কয়েকটা বিধান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সরাসরি কুরআনের আয়াত নাজিল করে ফরজ করেছেন,পর্দার বিধান সেগুলোর একটি। ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অত্যন্ত জরুরি এই বিধান মুমিন নারীদের জন্যই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সাব্যস্ত করেছেন। পর্দা-প্রথা নারীত্বের আভিজাত্যের অংশ। নারীর শালীনতার ভূষণ এবং স্বকীয়তার প্রতীক। তবে দুঃখের বিষয় হলো—উদাসীনতা,অজ্ঞতা,অবাধ্যতা আর শত্রুপক্ষের শত্রুতা সহ নানাবিধ কারণে আজকের যুগে আমাদের নারী সমাজে পর্দা প্রথার নানাবিধ রূপ আর প্রকার বিদ্যমান। অথচ ইসলামের প্রথম যুগে পর্দার যে প্রকার ছিল,কিয়ামতের প্রাক্কালেও সেই প্রকার বিদ্যমান থাকবে। প্রকরণ আর বিকৃতির জামানায় পর্দার আবরণে নিজেদের আবৃত করে নিতে এবং সঠিকভাবে পর্দার হুকুম আহকাম মুমিন নারীদের সামনে তুলে ধরার প্রয়াস থেকেই ‘পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা’ বইটির প্রকাশ।যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ: রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ:রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন নিকটতম আসমানে—বান্দার অনেকটা কাছাকাছি। গুনাহগার বান্দার গুনাহ ক্ষমা করতে,পাপ আর পঙ্কিলতায় ভরা তার হৃদয়কে ধুয়েমুছে দিতে,দান করতে তার অফুরান,অনিঃশেষ ভাণ্ডার থেকে,প্রতিটা রাতের শেষ প্রহরে তিনি চলে আসেন বান্দার কাছাকাছি। তিনি এসে ডাকেন,‘কে আছো,ওঠো। ক্ষমা চাও,আমি ক্ষমা করবো’। রব আর বান্দার এই মধুর কথোপকথের নাম তাহাজ্জুদ। শেষ রাতের এই সালাত স্রষ্টা আর সৃষ্টির মাঝে তৈরি করে ভালোবাসা,যত্ন আর অনুভবের গভীর মমত্ববোধ। মধুর এই মুহূর্তগুলোকে অনুভব করে গেছেন আমাদের নেককার পূর্বসূরীরা। রবের সান্নিধ্যে আসার নিঃসীম ব্যাকুলতা আর শেষ রাতে জায়নামাযে দাঁড়িয়ে রবের সাথে তাদের গভীর আকুলতার গল্প দিয়ে তৈরি ‘যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ’ বইটি…পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা:যে কয়েকটা বিধান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সরাসরি কুরআনের আয়াত নাজিল করে ফরজ করেছেন,পর্দার বিধান সেগুলোর একটি। ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অত্যন্ত জরুরি এই বিধান মুমিন নারীদের জন্যই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সাব্যস্ত করেছেন। পর্দা-প্রথা নারীত্বের আভিজাত্যের অংশ। নারীর শালীনতার ভূষণ এবং স্বকীয়তার প্রতীক। তবে দুঃখের বিষয় হলো—উদাসীনতা,অজ্ঞতা,অবাধ্যতা আর শত্রুপক্ষের শত্রুতা সহ নানাবিধ কারণে আজকের যুগে আমাদের নারী সমাজে পর্দা প্রথার নানাবিধ রূপ আর প্রকার বিদ্যমান। অথচ ইসলামের প্রথম যুগে পর্দার যে প্রকার ছিল,কিয়ামতের প্রাক্কালেও সেই প্রকার বিদ্যমান থাকবে। প্রকরণ আর বিকৃতির জামানায় পর্দার আবরণে নিজেদের আবৃত করে নিতে এবং সঠিকভাবে পর্দার হুকুম আহকাম মুমিন নারীদের সামনে তুলে ধরার প্রয়াস থেকেই ‘পরিপূর্ণ শারয়ি পর্দা’ বইটির প্রকাশ।যেমন ছিল বড়দের তাহাজ্জুদ: রাত অত্যন্ত চমৎকার একটা সময়—রবের সান্নিধ্যে ডুব দেওয়ার,গভীর মিতালিতে হারিয়ে যাওয়ার। রাতের সময়ে এমন একটুকরো মুহূর্ত বরাদ্দ করা আছে যখন আসমান,যমিন আর সমস্ত সৃষ্টিজগতের রব অবতরণ করেন
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
23:29