হিজাবী কন্যা ১ ও ২
হিজাবী কন্যা ১ ও ২
Better To Best - Shop
All products

হিজাবী কন্যা ১ ও ২ লেখক :মোঃ মতিউর রহমান প্রকাশনী :মিফতাহ প্রকাশনী কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2022 হিজাবী কন্যাপাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের ভবিষ্যৎ মুসলিম প্রজম্ম আরও বেশি হুমকির সম্মুখিন হতে পারে। আধুনিকতা, স্বাধীনতা আর সাম্যের নামে তারা মুসলিম বিশ্বে অশ্লীলতার প্রসার ঘটাচ্ছে। ফলে মুসলিম উম্মাহ আজ সাংস্কৃতিক অরাজকতা আর বিচ্যুতিতে ভুগছে, যা সামাজিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। এর ফলে মুসলিম নারী- পুরুষেরা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্তব্য ও অঙ্গীকার ভুলে যাচ্ছে। তাই সমাজকে অবিশ্বাসর অতল গহ্বরে পতিত হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। পথভ্রষ্ট প্রজম্মকে আল্লাহর দ্বীনের সঠিক পথে আনা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের লক্ষ্য হলো এই কঠিন কাজকে সহজ করা এবং ইসলামী ধারণা ও মূল্যবোধকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া। উপন্যাসটিকে বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতির আলোকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। পরষ্পরবিরোধী কয়েকটি চরিত্রের মাধ্যমে পাশ্চাত্য ভাবধারার মিথ্যা আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতার সুমহান সৌন্দর্যকে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিবাহিত নায়ক নায়িকাদের পারষ্পরিক কথোপকথনের মাধ্যমে যুবসমাজকে নৈতিকভাবে সচেতন করা হয়েছে। আমি কোন পেশাদার লেখক বা উপন্যাসিক নই। তবে এই উপন্যাসে আমি ভাল ও মন্দকে পরষ্পর মুখোমুখি করেছি, পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিপরীতে ইসলামী সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বকে তুলে ধরেছি। আশাকরি এই উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক দুষ্কর্মের উপর পূণ্যকে বিজয়ী করার প্রেরণা খুঁজে পাবেন।হিজাবী কন্যা ২বইটি একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসের মূল চরিত্রে আছেন দুইজন পর্দানশীল নারী। একজন ডাক্তার এবং একজন রুয়েট শিক্ষার্থী।এই দুই নারীর পারস্পরিক আলাপচারিতা ও যুক্তি উপস্থাপনে ফুটে উঠেছে স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহ তা’আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রজ্ঞার কথা। একইসাথে প্রতিকূল পরিবেশে বাধা-বিপত্তির মুখে পর্দানশীল মেয়েদের ইসলামের পথে টিকে থাকার সংগ্রামের কাহিনীও বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসটিতে।বর্তমান সমাজে চলমান ঘটনার যথার্থ চিত্র ফুটে উঠেছে ‘হিজাবী কন্যা ২’ নামক এই বইটিতে।হিজাবী কন্যা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে হিজাবী কন্যাপাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের ভবিষ্যৎ মুসলিম প্রজম্ম আরও বেশি হুমকির সম্মুখিন হতে পারে। আধুনিকতা, স্বাধীনতা আর সাম্যের নামে তারা মুসলিম বিশ্বে অশ্লীলতার প্রসার ঘটাচ্ছে। ফলে মুসলিম উম্মাহ আজ সাংস্কৃতিক অরাজকতা আর বিচ্যুতিতে ভুগছে, যা সামাজিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। এর ফলে মুসলিম নারী- পুরুষেরা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্তব্য ও অঙ্গীকার ভুলে যাচ্ছে। তাই সমাজকে অবিশ্বাসর অতল গহ্বরে পতিত হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। পথভ্রষ্ট প্রজম্মকে আল্লাহর দ্বীনের সঠিক পথে আনা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের লক্ষ্য হলো এই কঠিন কাজকে সহজ করা এবং ইসলামী ধারণা ও মূল্যবোধকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া। উপন্যাসটিকে বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতির আলোকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। পরষ্পরবিরোধী কয়েকটি চরিত্রের মাধ্যমে পাশ্চাত্য ভাবধারার মিথ্যা আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতার সুমহান সৌন্দর্যকে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিবাহিত নায়ক নায়িকাদের পারষ্পরিক কথোপকথনের মাধ্যমে যুবসমাজকে নৈতিকভাবে সচেতন করা হয়েছে। আমি কোন পেশাদার লেখক বা উপন্যাসিক নই। তবে এই উপন্যাসে আমি ভাল ও মন্দকে পরষ্পর মুখোমুখি করেছি, পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিপরীতে ইসলামী সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বকে তুলে ধরেছি। আশাকরি এই উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক দুষ্কর্মের উপর পূণ্যকে বিজয়ী করার প্রেরণা খুঁজে পাবেন।হিজাবী কন্যা ২বইটি একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসের মূল চরিত্রে আছেন দুইজন পর্দানশীল নারী। একজন ডাক্তার এবং একজন রুয়েট শিক্ষার্থী।এই দুই নারীর পারস্পরিক আলাপচারিতা ও যুক্তি উপস্থাপনে ফুটে উঠেছে স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহ তা’আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রজ্ঞার কথা। একইসাথে প্রতিকূল পরিবেশে বাধা-বিপত্তির মুখে পর্দানশীল মেয়েদের ইসলামের পথে টিকে থাকার সংগ্রামের কাহিনীও বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসটিতে।বর্তমান সমাজে চলমান ঘটনার যথার্থ চিত্র ফুটে উঠেছে ‘হিজাবী কন্যা ২’ নামক এই বইটিতে।হিজাবী কন্যা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে
হিজাবী কন্যা ১ ও ২
হিজাবী কন্যা ১ ও ২ লেখক :মোঃ মতিউর রহমান প্রকাশনী :মিফতাহ প্রকাশনী কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published, 2022 হিজাবী কন্যাপাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের ভবিষ্যৎ মুসলিম প্রজম্ম আরও বেশি হুমকির সম্মুখিন হতে পারে। আধুনিকতা, স্বাধীনতা আর সাম্যের নামে তারা মুসলিম বিশ্বে অশ্লীলতার প্রসার ঘটাচ্ছে। ফলে মুসলিম উম্মাহ আজ সাংস্কৃতিক অরাজকতা আর বিচ্যুতিতে ভুগছে, যা সামাজিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। এর ফলে মুসলিম নারী- পুরুষেরা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্তব্য ও অঙ্গীকার ভুলে যাচ্ছে। তাই সমাজকে অবিশ্বাসর অতল গহ্বরে পতিত হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। পথভ্রষ্ট প্রজম্মকে আল্লাহর দ্বীনের সঠিক পথে আনা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের লক্ষ্য হলো এই কঠিন কাজকে সহজ করা এবং ইসলামী ধারণা ও মূল্যবোধকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া। উপন্যাসটিকে বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতির আলোকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। পরষ্পরবিরোধী কয়েকটি চরিত্রের মাধ্যমে পাশ্চাত্য ভাবধারার মিথ্যা আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতার সুমহান সৌন্দর্যকে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিবাহিত নায়ক নায়িকাদের পারষ্পরিক কথোপকথনের মাধ্যমে যুবসমাজকে নৈতিকভাবে সচেতন করা হয়েছে। আমি কোন পেশাদার লেখক বা উপন্যাসিক নই। তবে এই উপন্যাসে আমি ভাল ও মন্দকে পরষ্পর মুখোমুখি করেছি, পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিপরীতে ইসলামী সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বকে তুলে ধরেছি। আশাকরি এই উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক দুষ্কর্মের উপর পূণ্যকে বিজয়ী করার প্রেরণা খুঁজে পাবেন।হিজাবী কন্যা ২বইটি একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসের মূল চরিত্রে আছেন দুইজন পর্দানশীল নারী। একজন ডাক্তার এবং একজন রুয়েট শিক্ষার্থী।এই দুই নারীর পারস্পরিক আলাপচারিতা ও যুক্তি উপস্থাপনে ফুটে উঠেছে স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহ তা’আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রজ্ঞার কথা। একইসাথে প্রতিকূল পরিবেশে বাধা-বিপত্তির মুখে পর্দানশীল মেয়েদের ইসলামের পথে টিকে থাকার সংগ্রামের কাহিনীও বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসটিতে।বর্তমান সমাজে চলমান ঘটনার যথার্থ চিত্র ফুটে উঠেছে ‘হিজাবী কন্যা ২’ নামক এই বইটিতে।হিজাবী কন্যা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে হিজাবী কন্যাপাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের ভবিষ্যৎ মুসলিম প্রজম্ম আরও বেশি হুমকির সম্মুখিন হতে পারে। আধুনিকতা, স্বাধীনতা আর সাম্যের নামে তারা মুসলিম বিশ্বে অশ্লীলতার প্রসার ঘটাচ্ছে। ফলে মুসলিম উম্মাহ আজ সাংস্কৃতিক অরাজকতা আর বিচ্যুতিতে ভুগছে, যা সামাজিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। এর ফলে মুসলিম নারী- পুরুষেরা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্তব্য ও অঙ্গীকার ভুলে যাচ্ছে। তাই সমাজকে অবিশ্বাসর অতল গহ্বরে পতিত হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। পথভ্রষ্ট প্রজম্মকে আল্লাহর দ্বীনের সঠিক পথে আনা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের লক্ষ্য হলো এই কঠিন কাজকে সহজ করা এবং ইসলামী ধারণা ও মূল্যবোধকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া। উপন্যাসটিকে বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতির আলোকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। পরষ্পরবিরোধী কয়েকটি চরিত্রের মাধ্যমে পাশ্চাত্য ভাবধারার মিথ্যা আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতার সুমহান সৌন্দর্যকে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিবাহিত নায়ক নায়িকাদের পারষ্পরিক কথোপকথনের মাধ্যমে যুবসমাজকে নৈতিকভাবে সচেতন করা হয়েছে। আমি কোন পেশাদার লেখক বা উপন্যাসিক নই। তবে এই উপন্যাসে আমি ভাল ও মন্দকে পরষ্পর মুখোমুখি করেছি, পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিপরীতে ইসলামী সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বকে তুলে ধরেছি। আশাকরি এই উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক দুষ্কর্মের উপর পূণ্যকে বিজয়ী করার প্রেরণা খুঁজে পাবেন।হিজাবী কন্যা ২বইটি একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসের মূল চরিত্রে আছেন দুইজন পর্দানশীল নারী। একজন ডাক্তার এবং একজন রুয়েট শিক্ষার্থী।এই দুই নারীর পারস্পরিক আলাপচারিতা ও যুক্তি উপস্থাপনে ফুটে উঠেছে স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহ তা’আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রজ্ঞার কথা। একইসাথে প্রতিকূল পরিবেশে বাধা-বিপত্তির মুখে পর্দানশীল মেয়েদের ইসলামের পথে টিকে থাকার সংগ্রামের কাহিনীও বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসটিতে।বর্তমান সমাজে চলমান ঘটনার যথার্থ চিত্র ফুটে উঠেছে ‘হিজাবী কন্যা ২’ নামক এই বইটিতে।হিজাবী কন্যা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
23:21