Better To Best - Shop
BN

শাজাআতুন নিসা

Better To Best - Shop

শাজাআতুন নিসা
  • শাজাআতুন নিসা_img_0

শাজাআতুন নিসা

140 BDT
1

শাজাআতুন নিসা লেখক :মোঃ মতিউর রহমান প্রকাশনী :মিফতাহ প্রকাশনী সম্পাদক :মুফতি নাজমুল ইসলাম কাসিমী,মুফতী শেখ আব্দুল্লাহ মারুফী পৃষ্ঠা : 96 ইসলামের ইতিহাসে এমন অনেক নারী রয়েছেন, যাঁরা ছিলেন সমগ্র উম্মাহর জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর। দুনিয়ার প্রলোভন, ভোগ-বিলাস ত্যাগ করে তাঁরা আল্লাহর পথে নিজেদের উৎসর্গ করেছিলেন। এই মহীয়সী নারীদের ধৈর্য, সাহস এবং ঈমান আজও আমাদের পথপ্রদর্শক হয়ে আছে। তাঁদের জীবনের প্রতিটি অধ্যায় আমাদের শেখায়, কীভাবে একজন নারী আল্লাহর পথে অবিচল থেকে জীবন কাটাতে পারেন এবং মৃত্যুকে আল্লাহর জন্য সেরা উপহার হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন।“শাজা’আতুন নিসা” বইটি আমাদের জানাবে সেইসব নারীদের কাহিনী, যাঁরা মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও আল্লাহর পথে অবিচল ছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, আমরা জানবো আসমা বিনতে আবু বকর রাযি.-এর কথা। মক্কার গুহায় নবি মুহাম্মদ ﷺ এবং তাঁর পিতা আবু বকর রাযি.-এর জন্য খাবার নিয়ে যাওয়ার সময় তিনি প্রাণের ঝুঁঁকি নিয়েছিলেন। তাঁর অটল সাহস এবং ঈমান তাঁকে দুনিয়ার ভয়কে তুচ্ছ করে আল্লাহর পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল। নবীজি ﷺ তাঁকে “যু-নিতাকাইন” (দুটি বেল্টের মালিক) উপাধি দিয়েছিলেন, যা তাঁর সাহসিকতার এক বিশেষ সম্মাননা।আমরা জানবো, উম্মে আম্মারা রাযি.-এর সেই চিরস্মরণীয় গল্প, যিনি উহুদের যুদ্ধে তলোয়ার হাতে শত্রæর মোকাবিলা করেছিলেন। যখন মুসলিম বাহিনী বিচলিত হয়ে পড়েছিল, তিনি শত্রæর আক্রমণের সামনে দাঁড়িয়ে নবীজি ﷺ-এর প্রতিরক্ষার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাঁর সাহস ও ত্যাগের কারণে নবীজি ﷺ বলেছিলেন, “যেদিকেই তাকাই, উম্মে আম্মারা রাযি.-কে আমার পাশে যুদ্ধরত অবস্থায় দেখতে পাই।” এই কাহিনী আমাদের জানায়, কীভাবে একজন নারী আল্লাহর পথে তাঁর সর্বস্ব বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত ছিলেন।এই বইয়ে আমরা তুলে ধরবো; কীভাবে হযরত সুমাইয়া রাযি. ইসলাম গ্রহণের পর কঠোর নির্যাতন সহ্য করে প্রথম নারী শহীদ হিসেবে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। তাঁর এই মৃত্যু সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য এক চিরন্তন শিক্ষার উৎস। আল্লাহর পথে দৃঢ়তা এবং ধৈর্য যে কীভাবে জান্নাতের পথে নিয়ে যায়, সুমাইয়া রাযি.-এর জীবন সেই মহান সত্যের উদাহরণ।আল্লাহ আমাদেরকে এই মহীয়সী নারীদের জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন এবং তাঁদের মতো আমাদের জীবন এবং মৃত্যুকেও আখিরাতের চিরস্থায়ী সফলতার জন্য প্রস্তুত করুন।“শাজা’আতুন নিসা” -এক অনুপ্রেরণামূলক যাত্রা; যা প্রতিটি নারীর হৃদয়ে সাহস এবং ধৈর্যের প্রদীপ জ্বালাবে, ইনশাআল্লাহ।আমি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মুফতি নাজমুল ইসলাম কাসিমী (হাফিজাহুল্লাহ) ও হাফেজ মাওলানা মুফতি শেখ আব্দুল্লাহ মারুফী (হাফিজাহুল্লাহ)-ভাইদের প্রতি যারা ব্যস্ত সময়সূচির মাঝেও আমার এই পান্ডুলিপি পর্যালোচনা করে অত্যন্ত মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের পরিশ্রমকে কবুল করুন। আমীন। – লেখকইসলামের ইতিহাসে এমন অনেক নারী রয়েছেন, যাঁরা ছিলেন সমগ্র উম্মাহর জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর। দুনিয়ার প্রলোভন, ভোগ-বিলাস ত্যাগ করে তাঁরা আল্লাহর পথে নিজেদের উৎসর্গ করেছিলেন। এই মহীয়সী নারীদের ধৈর্য, সাহস এবং ইসলামের ইতিহাসে এমন অনেক নারী রয়েছেন, যাঁরা ছিলেন সমগ্র উম্মাহর জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর। দুনিয়ার প্রলোভন, ভোগ-বিলাস ত্যাগ করে তাঁরা আল্লাহর পথে নিজেদের উৎসর্গ করেছিলেন। এই মহীয়সী নারীদের ধৈর্য, সাহস এবং ঈমান আজও আমাদের পথপ্রদর্শক হয়ে আছে। তাঁদের জীবনের প্রতিটি অধ্যায় আমাদের শেখায়, কীভাবে একজন নারী আল্লাহর পথে অবিচল থেকে জীবন কাটাতে পারেন এবং মৃত্যুকে আল্লাহর জন্য সেরা উপহার হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন।“শাজা’আতুন নিসা” বইটি আমাদের জানাবে সেইসব নারীদের কাহিনী, যাঁরা মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও আল্লাহর পথে অবিচল ছিলেন। উদাহরণস্বরূপ, আমরা জানবো আসমা বিনতে আবু বকর রাযি.-এর কথা। মক্কার গুহায় নবি মুহাম্মদ ﷺ এবং তাঁর পিতা আবু বকর রাযি.-এর জন্য খাবার নিয়ে যাওয়ার সময় তিনি প্রাণের ঝুঁঁকি নিয়েছিলেন। তাঁর অটল সাহস এবং ঈমান তাঁকে দুনিয়ার ভয়কে তুচ্ছ করে আল্লাহর পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল। নবীজি ﷺ তাঁকে “যু-নিতাকাইন” (দুটি বেল্টের মালিক) উপাধি দিয়েছিলেন, যা তাঁর সাহসিকতার এক বিশেষ সম্মাননা।আমরা জানবো, উম্মে আম্মারা রাযি.-এর সেই চিরস্মরণীয় গল্প, যিনি উহুদের যুদ্ধে তলোয়ার হাতে শত্রæর মোকাবিলা করেছিলেন। যখন মুসলিম বাহিনী বিচলিত হয়ে পড়েছিল, তিনি শত্রæর আক্রমণের সামনে দাঁড়িয়ে নবীজি ﷺ-এর প্রতিরক্ষার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাঁর সাহস ও ত্যাগের কারণে নবীজি ﷺ বলেছিলেন, “যেদিকেই তাকাই, উম্মে আম্মারা রাযি.-কে আমার পাশে যুদ্ধরত অবস্থায় দেখতে পাই।” এই কাহিনী আমাদের জানায়, কীভাবে একজন নারী আল্লাহর পথে তাঁর সর্বস্ব বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত ছিলেন।এই বইয়ে আমরা তুলে ধরবো; কীভাবে হযরত সুমাইয়া রাযি. ইসলাম গ্রহণের পর কঠোর নির্যাতন সহ্য করে প্রথম নারী শহীদ হিসেবে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। তাঁর এই মৃত্যু সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য এক চিরন্তন শিক্ষার উৎস। আল্লাহর পথে দৃঢ়তা এবং ধৈর্য যে কীভাবে জান্নাতের পথে নিয়ে যায়, সুমাইয়া রাযি.-এর জীবন সেই মহান সত্যের উদাহরণ।আল্লাহ আমাদেরকে এই মহীয়সী নারীদের জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন এবং তাঁদের মতো আমাদের জীবন এবং মৃত্যুকেও আখিরাতের চিরস্থায়ী সফলতার জন্য প্রস্তুত করুন।“শাজা’আতুন নিসা” -এক অনুপ্রেরণামূলক যাত্রা; যা প্রতিটি নারীর হৃদয়ে সাহস এবং ধৈর্যের প্রদীপ জ্বালাবে, ইনশাআল্লাহ।আমি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মুফতি নাজমুল ইসলাম কাসিমী (হাফিজাহুল্লাহ) ও হাফেজ মাওলানা মুফতি শেখ আব্দুল্লাহ মারুফী (হাফিজাহুল্লাহ)-ভাইদের প্রতি যারা ব্যস্ত সময়সূচির মাঝেও আমার এই পান্ডুলিপি পর্যালোচনা করে অত্যন্ত মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের পরিশ্রমকে কবুল করুন। আমীন। – লেখকইসলামের ইতিহাসে এমন অনেক নারী রয়েছেন, যাঁরা ছিলেন সমগ্র উম্মাহর জন্য অনুপ্রেরণার বাতিঘর। দুনিয়ার প্রলোভন, ভোগ-বিলাস ত্যাগ করে তাঁরা আল্লাহর পথে নিজেদের উৎসর্গ করেছিলেন। এই মহীয়সী নারীদের ধৈর্য, সাহস এবং

Better To Best - Shop
Better To Best - Shop

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

23:28